গ্লাসসামগ্রী বলতে কি বুঝ? কাঁচের পাত্রে NaOH সংরক্ষণ করা যায় না কেন?
গ্লাসসামগ্রী বলতে আমরা বুঝি কাঁচের তৈরি বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি যা সাধারণত রাসায়নিক পরীক্ষাগারে ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ ব্যুরেট, কনিক্যাল ফ্লাস্ক, পিপেট, বিকার, টেস্টটিউব ইত্যাদি।
গ্লাসসামগ্রী বলতে আমরা বুঝি কাঁচের তৈরি বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি যা সাধারণত রাসায়নিক পরীক্ষাগারে ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ ব্যুরেট, কনিক্যাল ফ্লাস্ক, পিপেট, বিকার, টেস্টটিউব ইত্যাদি।
যে সার্কিটে বৈদ্যুতিক সরবরাহ, পরিবাহী, সুরক্ষাযন্ত্র, লোড এবং নিয়ন্ত্রণ ডিভাইস এই ৫টি উপাদান বিদ্যমান থাকে তাকে আদর্শ সার্কিট বলে। ইলেকট্রনিক্স (Electronics) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন-১। মিউচুয়াল ইন্ডাকশন কাকে বলে? উত্তরঃ দু’টি পাশাপাশি কুণ্ডলীর মধ্যে যদি একটি কুণ্ডলীর কারেন্টের পরিবর্তনের ফলে অপর কুণ্ডলীতে ভোল্টেজ আবিষ্ট হয় তবে এ প্রক্রিয়াকে মিউচুয়াল ইন্ডাকশন বলে। প্রশ্ন-২। লাক্স মিটার…
ডেটা ট্রান্সমিশন হচ্ছে ডেটা পরিবহন বা ডেটা স্থানান্তর। যে পদ্ধতিতে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সমিট হয় তাকে ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড বলে।
প্রশ্ন-১. মোটরের স্টার্টার কাকে বলে? উত্তর : মোটরকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যে কন্ট্রোল যন্ত্র ব্যবহার করা হয় তাকে মোটরের স্টার্টার বলে। অন্যভাবে বলা যায়, মোটরের আর্মেচার রেজিস্ট্যান্স বৃদ্ধি করে কারেন্টের মান নিরাপদ সীমার মধ্যে রাখার জন্য আর্মেচারের সাথে সিরিজে যে পরিবর্তনশীল রেজিস্ট্যান্স ব্যবহার করা হয় তাকে স্টার্টার বলে। প্রশ্ন-২. মোটরকে জেনারেটরের বিপরীত যন্ত্র বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা করো।…
দুই বা দুইয়ের অধিক ব্যঞ্জনবর্ণ একত্রে মিলিত হয়ে যুক্তবর্ণ গঠিত হয়। যেমন- ক এবং ত মিলে হয় = ক্ত, স এবং ক মিলে হয় = স্ক, ষ এবং ট মিলে হয় = ষ্ট ইত্যাদি। বাংলা ভাষায় যুক্তবর্ণের সংখ্যা অনেক। যুক্তবর্ণকে সংযুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষরও বলা হয়। যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষরগুলো কখনো উপর-নিচ, আবার কখনো বা পাশা-পাশি লেখা…
স্নো এর অপর নাম হলো ভেনিসিং ক্রিম (Vanishing cream)। এটি পানিতে তেলের ইমালসন। এ ক্রিম/স্নো এমনভাবে তৈরি করা হয়, যাতে এটি খুব দ্রুত এবং সহজে ত্বকে মেখে দেয়ার সাথে সাথে ছড়িয়ে পড়ে। এটি এমন একটি তাৎপর্যপূর্ণ পরিমাণে তেল ধারণ করে যা ত্বকে মেখে দেয়ার পরও পিচ্ছিল মনে হয় না। এ ক্রিম ত্বকে সুন্দরভাবে মেখে দিলে…
স্থানীয় সময় কাকে বলে? আকাশে সূর্যের অবস্থান দেখে যে সময় গণনা করা হয়, তাকে স্থানীয় সময় বলে। সূর্যরশ্মি কোন স্থানে লম্বভাবে কিরণ দিলে সে সময়কে উক্ত স্থানের মধ্যাহ্ন বলে এবং সেখানকার ঘড়িতে তখন বেলা ১২ টা ধরা হয়। এ মধ্যাহ্ন সময় থেকে দিনের অন্যান্য সময় স্থির করা হয়। একে ঐ স্থানের স্থানীয় সময় বলা হয়। স্থানীয় সময়…