মাইটোকন্ড্রিয়া হচ্ছে কোষের শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র। কারণ এই অঙ্গাণুর ভেতরে শক্তি উৎপাদনের প্রায় সকল বিক্রিয়া ঘটে থাকে। এরা দণ্ডাকার, বৃত্তাকার বা তারকাকার হতে পারে। এরা দুস্তর বিশিষ্ট ঝিল্লি দ্বারা আবৃত থাকে। বাইরের স্তর মসৃণ; কিন্তু ভেতরের স্তর ভাঁজযুক্ত। মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান কাজ শ্বসন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে শক্তি উৎপাদন করা। তাই মাইটোকন্ড্রিয়াকে শক্তির আধার বলা হয়।
বয়ন তন্তু থেকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় সুতা প্রস্তুত করার পর এই সুতা দ্বারা বয়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে টানা ও পড়েন সুতায় পরস্পর বন্ধনী দিয়ে বা নিটিং-এর মাধ্যমে লুপের সাহায্যে এবং জমাট বাঁধিয়ে মানুষের পরিধেয় ও প্রয়ােজনীয় ব্যবহারের জন্য যে সকল দ্রব্য উৎপাদিত হয় তাকে বস্ত্র বা কাপড় এবং ইংরেজিতে ফেব্রিক বা ক্লথ বলে। বস্ত্রের বৈশিষ্ট্য ১. বস্ত্রের…
প্রশ্ন-১। রেটিনা কি? উত্তরঃ রেটিনা হলো মেরুদন্ডী প্রাণীদের চক্ষুগোলকের পিছনের দিকে অবস্থিত স্নায়ুকোষযুক্ত একটি পাতলা স্তর। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অংশ। প্রশ্ন-২। আমাদের দেহে যকৃতের ভূমিকা কী? উত্তরঃ যকৃত আমাদের দেহের অতিরিক্ত অ্যামাইনো এসিডকে ভেঙে ইউরিয়া, ইউরিক এসিড, অ্যামোনিয়া ইত্যাদি নাইট্রোজেন দ্বারা গঠিত বর্জ্য পদার্থ তৈরি করে। প্রশ্ন-৩। অক্ষিপক্ষ কি? উত্তরঃ চোখের পাতার লোমকে অক্ষিপক্ষ (Eyelash) বলে। এরা ধুলাবালিকে…
চোখে ছানি পড়া বলতে চক্ষু লেন্সের ঘোলাটে হয়ে যাওয়াকে বোঝায়। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে, চোখে আঘাত পেলে বা কোনো সংক্রমণের ফলে চোখে ছানি পড়তে পারে। তাছাড়া বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথেও চোখে ছানি পড়তে পারে। এ রোগ হলে চোখে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে রোগাক্রান্ত লেন্সকে কন্টাক্ট লেন্স দ্বারা প্রতিস্থাপন করে এ রোগ আরোগ্য করা যায়। তবে সময়মতো চিকিৎসা না হলে…
ওয়াশ বোতল (Wash bottle) হচ্ছে এক ধরনের বোতল, যার অগ্রভাগ সূচালো মোচড়ানো, যা দিয়ে পরীক্ষাগারে টেস্টটিউবের মতো কাঁচের জিনিসপত্র ধুয়ে পরিষ্কার করা হয়। ওয়াশ বোতল সাধারণত কাঁচ বা প্লাস্টিকের তৈরি হয়। বোতলের মুখে 45 ডিগ্রি কোণে বাঁকানো একটি নল যুক্ত করা থাকে। এই নলের মধ্যে দিয়ে ওয়াশ বোতলের পাতিত পানি বের হয়ে আসে। ব্যুরেট, পিপেট, কনিক্যাল…
পদার্থের তিনটি অবস্থার মূল পার্থক্য হলোঃ কঠিন পদার্থঃ নির্দিষ্ট আয়তন ও নির্দিষ্ট আকার আছে। তরল পদার্থঃ নির্দিষ্ট আয়তন আছে কিন্তু নির্দিষ্ট আকার নেই। গ্যাসীয় পদার্থঃ নির্দিষ্ট কোন আকার বা আয়তন নাই।
Rh ফ্যাক্টর হচ্ছে এক ধরনের এন্টিজেন যা রক্তের লোহিত কণিকায় পাওয়া যায়। এটি অধিকাংশ মানুষের রক্তে থাকে। পিতা মাতার রক্তে Rh ফ্যাক্টর থাকলে সন্তানের রক্তেও Rh ফ্যাক্টর থাকে। Rh ফ্যাক্টর যুক্ত রক্তকে +Ve এবং Rh ফ্যাক্টর না থাকলে -Ve গ্রুপের রক্ত বলা হয়। ১৯৪০ সালে কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার এবং উইনার (Karl Landsteiner and Wiener) রেসাস বানরের (Macaca…
