ডালডা কি?
ডালডা এক প্রকার জমাট বাঁধা তৈল জাতীয় পদার্থ। এটা তৈরি করা হয় চর্বি দ্বারা।
ডালডা এক প্রকার জমাট বাঁধা তৈল জাতীয় পদার্থ। এটা তৈরি করা হয় চর্বি দ্বারা।
পৃথিবীর কেন্দ্র দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে কল্পিত রেখাকে অক্ষরেখা বলে। এ অক্ষরেখার উত্তর-প্রান্ত বিন্দুকে উত্তর মেরু বা সুমেরু এবং দক্ষিণ-প্রান্ত বিন্দুকে দক্ষিণ মেরু বা কুমেরু বলে। অক্ষরেখার বৈশিষ্ট্য অক্ষরেখার বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপঃ ১) অক্ষরেখাগুলি পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেস্টন করে আছে। ২) প্রত্যেকটি অক্ষরেখা এক একটি পূর্ণবৃত্ত ও পরস্পরের সমান্তরাল। ৩) অক্ষরেখা গুলির মধ্যে নিরক্ষরেখার পরিধি সবচেয়ে বেশি বলে, একে মহাবৃত্ত বলা…
যে সব জৈব যৌগের আণবিক সংকেত এক ও অভিন্ন হওয়া সত্ত্বেও এদের গাঠনিক সংকেতের ভিন্নতার কারণে এবং অণুস্থিত পরমাণুসমূহের ত্রিমাত্রিক বিন্যাসের ভিন্নতার কারণে এদের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মে অন্তত দুই একটা পার্থক্য প্রকাশ পায়, সে সব যৌগকে সমাণু এবং যৌগের এ ধরনের ধর্মকে সমাণুতা (Isomerism) বলে। যেমন, ইথানল (C2H5–OH) ও ডাইমিথাইল ইথার (CH3–O–CH3) উভয় যৌগ পরস্পরের সমাণু। উভয় যৌগের…
বিগব্যাঙ তত্ত্ব (Big Bang theory) হলো মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও বিকাশ সংক্রান্ত বহু পরীক্ষিত বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব। এই তত্ত্বের মতে মহাবিশ্ব একসময় অত্যন্ত উত্তপ্ত ও ঘনরূপে বা ঘন অবস্থায় ছিল যা অতি দ্রুত প্রসারিত হচ্ছিল। দ্রুত প্রসারণের ফলে মহাবিশ্ব ঠাণ্ডা হয়ে যায় এবং বর্তমান প্রসারণশীল অবস্থায় পৌঁছায়। এই মহাবিস্ফোরণ সংঘটিত হয়েছিল প্রায় ১৩.৭৫ বিলিয়ন বছর পূর্বে এবং এটিই…
গাণিতিক বাক্য কাকে বলে? গাণিতিক বাক্য হলো সংখ্যা, প্রতীক, রাশি বা গাণিতিক ধারণা সংবলিত এমন একটি উক্তি, যা সত্য না মিথ্যা নিঃসন্দেহে বলা যায়। অর্থাৎ, যখন কোনো বাক্য সত্য না মিথ্যা নির্ণয় করা যায় তখন উক্ত বাক্যটিকে গাণিতিক বাক্য বা বন্ধ বাক্য বা গাণিতিক উক্তি বলে। গাণিতিক প্রতীক কাকে বলে? গণিতে যে প্রতীক ব্যবহার করা…
পৃথিবীর আলোকিত এবং অন্ধকার অংশের মধ্যবর্তী বৃত্তাকার অংশকে ছায়াবৃত্ত বলে। আবর্তনের ফলে পৃথিবীর যে অংশ অন্ধকার থেকে ছায়াবৃত্ত পার হয়ে সবেমাত্র আলোকিত অংশ পৌঁছায় সেখানে প্রভাত হয়। প্রভাতের কিছু পূর্বে যে সময় ক্ষীণ আলো থাকে সেখানে ঊষা এবং সন্ধ্যার কিছু পূর্বে যে সময় ক্ষীণ আলো থাকে সে সময়কে গোধূলি বলে
আমরা জানি, একখানা বই বা একখানা ইট বা একটি বাক্স বা একটি গোলাকার বল সবই ঘনবস্তু। তারা প্রত্যেকেই কিছু পরিমান স্থান (space) দখল করে থাকে। আবার একখণ্ড পাথর বা কাঠ, ইটের একটি খণ্ড, কয়লার টুকরা, এঁটেল মাটির শুকনা খণ্ড ইত্যাদিও ঘনবস্তুর উদাহরণ। তবে এগুলো বিষম ঘনবস্তু। সমতল অথবা বক্রতল দ্বারা বেষ্টিত শূন্যের কিছুটা স্থান দখল…