পরিবাহীর রোধ নির্ভর করে তার তাপমাত্রা, উপাদান, দৈর্ঘ্য ও প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলের ওপর। পরিবাহীর রোধ এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলের সাথে কীভাবে পরিবর্তিত হয় সে সম্পর্কে দু’টি সূত্র আছে।
সূত্র দু’টি হচ্ছে–
দৈর্ঘ্যের সূত্র : প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল (A) ও উপাদান একই হলে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পরিবাহীর রোধ (R) এর দৈর্ঘ্যের (l) সমানুপাতিক। অর্থাৎ R ∞ l যখন, ক্ষেত্রফল A ধ্রুব।
এ সূত্র থেকে দেখা যায় যে, একই প্রস্থচ্ছেদ ও উপাদানের দুটি পরিবাহীর মধ্যে যেটির দৈর্ঘ্য বেশি সেটির রোধও বেশি।
প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলের সূত্র : দৈর্ঘ্য (l) ও উপাদান একই হলে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পরিবাহীর রোধ (R) এর প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলের (A) ব্যস্তানুপাতিক। অর্থাৎ R ∞ 1/A যখন, দৈর্ঘ্য l ধ্রুব।
এ সূত্র থেকে দেখা যায় যে, একই দৈর্ঘ্য ও উপাদানের দু’টি পরিবাহীর মধ্যে যেটির প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বেশি সেটির রোধ কম।
শেষ কথা:
আশা করি আপনাদের এই আর্টিকেলটি পছন্দ হয়েছে। আমি সর্বদা চেষ্টা করি যেন আপনারা সঠিক তথ্যটি খুজে পান। যদি আপনাদের এই “রোধের সূত্র কি?” আর্টিকেলটি পছন্দ হয়ে থাকলে, অবশ্যই ৫ স্টার রেটিং দিবেন।