Similar Posts
কোষ্ঠকাঠিন্য বলতে কি বুঝায়? কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ, চিকিৎসা
কোষ্ঠকাঠিন্য কোনো বিশেষ ধরনের রোগ নয়। যখন কারো শক্ত পায়খানা হয় কিংবা দুই বা তারও বেশি দিন পায়খানা হয় না, এ অবস্থাকে বলা হয় কোষ্ঠকাঠিন্য। বিভিন্ন কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে, যেমন পায়খানার হওয়ার সময় চেপে রাখলে, বৃহদন্ত্রে অপাচ্য খাদ্যাংশ থেকে বেশি পানি শোষিত হলে, পৌষ্টিক নালির মধ্য দিয়ে খাদ্যের অপাচ্য অংশ ধীরে ধীরে গমনে মল…
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কাকে বলে?
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কাকে বলে? ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বলতে বুঝায় এমন একটি জনসমষ্টি যারা মোটামুটিভাবে একটি অঞ্চলে বসবাস করে ,যাদের একটি নিজস্ব সাংস্কৃতিক ঐক্য রয়েছে এবং যারা অন্য অনুরূপ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে নিজেদের পৃথক মনে করে। একটি নৃগোষ্ঠী বা নৃগোষ্ঠী হল মানুষের একটি গ্রুপকে একে অপরের সাথে ভাগ করে নেওয়া গুণাবলীর ভিত্তিতে পরিচয় দেয় যা তাদের অন্য…
কুয়েরি কি? কত প্রকার ও কি কি? (What is Query in Bangla?)
কুয়েরি হচ্ছে কোন ডেটা টেবিলে সংরক্ষিত বিপুল পরিমাণ ডেটা থেকে প্রয়োজনীয় যে কোন ডেটাকে অত্যন্ত দ্রুত এবং খুব সহজ উপায়ে নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষে খুঁজে বের করার কার্যকরী ব্যবস্থা। কোন ডেটা কুয়েরি করার জন্য যুক্তিমূলক এক্সপ্রেশন (Logical Expression) দিয়ে শর্ত নির্ধারণ করে দিতে হয়। যে সকল রেকর্ড শর্ত পূরণ করে সে রেকর্ডগুলোই কুয়েরির ফলাফল হিসেবে পাওয়া যাবে।…
লোহার নিষ্ক্রিয়তা কাকে বলে? লোহার উপর মরিচা পড়া কি ধরনের পরিবর্তন? ব্যাখ্যা কর।
গাঢ় নাইট্রিক এসিডে বা ধূমায়িত নাইট্রিক এসিডে লোহাকে নিমজ্জিত করলে লোহার উপর ফেরিক অক্সাইডের (Fe₂O₃) পাতলা প্রলেপ পড়ে। এতে লোহা বিক্রিয়া করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এরূপ লোহাকে নিষ্ক্রিয় লোহা এবং এই ধর্মকে লোহার নিষ্ক্রিয়তা বলে। লোহার উপর মরিচা পড়া কি ধরনের পরিবর্তন? ব্যাখ্যা কর। লোহার উপর মরিচা পড়া একটি রাসায়নিক পরিবর্তন। ব্যাখ্যা : এক টুকরা লোহাকে বহুদিন আর্দ্র…
পানি দূষণের প্রধান কারণ শিল্পবর্জ্য কেন? ব্যাখ্যা কর।
পানি দূষণের প্রধান কারণ শিল্পবর্জ্য। কারণ পানি দূষণের যে কারণসমূহ আছে তার মধ্যে শিল্পজাত বর্জ্য পদার্থ সব থেকে বেশি ভূমিকা রাখে। শিল্পের বর্জ্য হিসেবে পানিতে মিশ্রিত সাধারণত ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ পানিকে মারাত্মকভাবে দূষণ করে। শিল্প কারখানার বর্জ্য, ফেনল, অ্যালডিহাইড, কিটোন, অ্যামিন, ক্ষতিকর এসিড, তেল, রং, তেজস্ক্রিয় পদার্থ, কাগজ, কাগজের মণ্ড, উত্তপ্ত বর্জ্য, সায়ানাইড, ক্ষার, ভাসমান…
হেক্সাডেসিমেল ৪ বিটের কোড ব্যাখ্যা করো।
হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতিতে 0 – F পর্যন্ত মােট ১৬টি সংখ্যা ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ এই সংখ্যা পদ্ধতির সবচেয়ে বড় সংখ্যাটি F, এর বাইনারী (F)2 = (1111)2। যেহেতু হেক্সাডেসিমালের সর্বোচ্চ সংখ্যাটি প্রকাশ করতে 4টি বিটের প্রয়ােজন পড়েছে। সেহেতু বলা যায় যে, হেক্সাডেসিমাল 4 বিটের কোড।