অসম দ্রুতি কাকে বলে?
অসম দ্রুতি : কোন গতিশীল বস্তু সরল বা বক্রপথে সমান সময়ে সমান দূরত্ব অতিক্রম না করে চলতে থাকলে বস্তুর ঐ দ্রুতিকে অসম দ্রুতি বলে।
অসম দ্রুতি : কোন গতিশীল বস্তু সরল বা বক্রপথে সমান সময়ে সমান দূরত্ব অতিক্রম না করে চলতে থাকলে বস্তুর ঐ দ্রুতিকে অসম দ্রুতি বলে।
আজ আমরা জানব সমাস নিয়ে। আজকে আমরা যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তা হলঃ সমাস কাকে বলে? সমাস কত প্রকার ও কি কি বিস্তারিত? সমাস কাকে বলে? সমাস সংস্কৃত শব্দ। এর অর্থ সংক্ষেপ, মিলন, একাধিক পদের একপদীকরণ। অর্থ সম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি নতুন শব্দ গঠনের প্রক্রিয়াকে সমাস বলে। যেমন –…
বিশ্বের সকল ভাষাকে কম্পিউটারে কোডভুক্ত করার জন্য অ্যাপল কর্পোরেশন ও জেরক্স কর্পোরেশন সম্মিলিতভাবে একটি কোড পদ্ধতি তৈরি করেছে যাকে ইউনিকোড বলা হয়। ইউনিকোড হচ্ছে ১৬ বিটের কোড। বিশ্বের সকল ভাষায় ব্যবহৃত বর্ণ, সংখ্যা ও চিহ্ন গুলোকে কোড হিসেবে কম্পিউটারের অভ্যন্তরে ব্যবহার উপযোগী করার জন্য বর্তমানে ইউনিকোড ব্যবহৃত হয়। ইউনিকোডের মাধ্যমে ২১৬ =৬৫,৫৩৬ টি অদ্বিতীয় চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা…
শব্দের প্রাবল্য বা তীব্রতা বলতে শব্দ কতটা জোরে হচ্ছে তা বুঝায়। অর্থাৎ, শব্দ বিস্তারের অভিমুখে লম্বভাবে রাখা একক ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ শব্দশক্তি প্রবাহিত হয় তাকে শব্দের প্রাবল্য বা তীব্রতা বলে। SI পদ্ধতিতে শব্দের তীব্রতার একক Wm-2। সুরযুক্ত শব্দের বৈশিষ্ট্য কয়টি ও কি কি? সুরযুক্ত শব্দের বৈশিষ্ট্য তিনটি। এগুলো হলোঃ ১। তীব্রতা বা প্রাবল্য…
আমরা সাধারণত ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে বীজগণিত নামক শব্দটি সাথে পরিচিত হই।অধিকাংশ বীজগাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে বীজগাণিতিক সুত্র প্রয়োজন। বর্গের সূত্র: (a+b)²= a²+2ab+b² (a+b)²= (a-b)²+4ab (a-b)²= a²-2ab+b² (a-b)²= (a+b)²-4ab a² + b²= (a+b)²-2ab. a² + b²= (a-b)²+2ab a²-b²= (a +b)(a -b) 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)² 4ab = (a+b)²-(a-b)² ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}² (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca) ঘনের সূত্রঃ (a+b)³ =…
দ্বিতীয় অধ্যায় : স্থির তড়িৎ, পদার্থবিজ্ঞান ২য় পত্র প্রশ্ন-১। 1 JC-1 সমান কত? উত্তরঃ 1 JC-1 = 1V প্রশ্ন-২। চার্জ কি? উত্তরঃ চার্জ হলো কোনো পদার্থের কণার সেই মৌলিক ধর্ম যা দিয়ে নির্ধারিত হয় ঐ পদার্থে ইলেকট্রন ও প্রোটনের মধ্যে কোনটির সংখ্যা বেশি আছে। প্রশ্ন-৩। তড়িৎ বিভব কাকে বলে? উত্তরঃ অসীম হতে একক ধনাত্মক আধানকে তড়িৎ ক্ষেত্র বা…
প্রজনন হচ্ছে জীবের বংশধর সৃষ্টির প্রক্রিয়া। অর্থাৎ, যে প্রক্রিয়ায় কোনো জীব তার বংশধর সৃষ্টি করে তাকেই প্রজনন বলে। প্রজননের প্রকারভেদ প্রজনন প্রধানত দুই প্রকার। যথা– ১. অযৌন ও ২. যৌন। সাধারণত নিম্নশ্রেণির জীবে যৌন প্রজনন হয় না, তবে কোনো কোনো নিম্নশ্রেণির জীব যৌন উপায়েও প্রজনন ঘটায়। উচ্চশ্রেণির অধিকাংশ উদ্ভিদ ও উচ্চশ্রেণির সকল প্রাণী যৌন প্রজননের মাধ্যমে বংশধর সৃষ্টি…