পড়াশোনা

সৌরজগৎ কাকে বলে? সৌরজগতের গ্রহের বর্ণনা। (Solar System in Bengali)

1 min read

সূর্য এবং এর গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহাণুপুঞ্জ, ধূমকেতু, উল্কা নিয়ে সূর্যের যে পরিবার তাকে সৌরজগৎ (Solar System) বলে। সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র হল সূর্য। সৌরজগতে ৮টি গ্রহ (বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন), ৪৯ টি উপগ্রহ, হাজার হাজার গ্রহাণুপুঞ্জ এবং লক্ষ লক্ষ ধূমকেতু রয়েছে।

সৌরজগতের সকল গ্রহ ও উপগ্রহের নিয়ামক হল সূর্য। গ্রহ ও উপগ্রহসমূহ সূর্য এবং নিজেদের পারস্পরিক মহাকর্ষণ শক্তির দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে নির্দিষ্ট কক্ষপথে নির্দিষ্ট সময়ে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করছে।

সূর্য

সৌরজগতের সকল গ্রহ ও উপগ্রহের নিয়ামক হল সূর্য। সূর্য একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র। পৃথিবীর সঙ্গে সূর্যের সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। সূর্য পৃথিবী অপেক্ষা প্রায় ১৩ লক্ষ গুণ বড়। পৃথিবী থেকে সূর্য প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এর ব্যাস প্রায় ১৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার। সূর্যের উপরিভাগের উষ্ণতা ৫৭০০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। বিরাট দূরত্বের জন্য সূর্যের অতি সামান্য তাপ পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়। সূর্যের কোন কঠিন বা তরল পদার্থ নেই। শতকরা ৫৫ ভাগ হাইড্রোজেন, শতকরা ৪৪ ভাগ হিলিয়াম এবং ১ ভাগ অন্যান্য গ্যাসে সূর্য গঠিত। সূর্যের মধ্যে মাঝে মাঝে যে কালো দাগ দেখা যায় তাকে সৌরকলঙ্ক বলে। সূর্যের অন্যান্য অংশের চেয়ে সৌরকলঙ্কের উত্তাপ কিছুটা কম। আণবিক শক্তি সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় সূর্যে অনবরত হাইড্রোজেন থেকে হিলিয়াম এবং হিলিয়াম থেকে শক্তি তৈরি হচ্ছে। সূর্য প্রায় ২৫ দিনে নিজ অক্ষের উপর একবার আবর্তন করে এবং বৃহৎ বৃত্তাকার পথে প্রায় ২০ কোটি বছরের ব্যবধানে আপন গ্যালাক্সির চারদিকে পরিক্রমণ করে।

 

সৌরজগতের গ্রহের বর্ণনা

বুধ (Mercury) : বুধ সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম গ্রহ। এটি সূর্যের নিকটতম গ্রহ। সূর্য থেকে এর গড় দূরত্ব ৫.৮ কোটি কিলোমিটার এবং ব্যাস ৪,৮৫০ কিলোমিটার। সূর্যকে একবার প্রদক্ষণ করতে বুধের ৮৮ দিন সময় লাগে। আবার নিজের অক্ষের চারদিকে পাক খেতে বুধের সময় লাগে ৫৮ দিন ১৭ ঘণ্টা। বুধের কোন উপগ্রহ নেই।

শুক্র (Venus) : আমরা ভোরের আকাশে যে শুকতারা এবং সন্ধ্যার আকাশে যে সন্ধ্যাতারা দেখে থাকি, তাই শুক্র গ্রহ। বুধের পরেই শুক্রের অবস্থান। সূর্য থেকে এর দূরত্ব ১০.৮ কোটি কিলোমিটার। পৃথিবী থেকে শুক্র গ্রহ ৪.৩ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে শুক্রের ২২৫ দিন সময় লাগে। শুক্রের কোন উপগ্রহ নেই।

পৃথিবী (Earth) : পৃথিবী সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ। সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্ব ১৫ কোটি কিলোমিটার। এর ব্যাস প্রায় ১২,৬৬৭ কিলোমিটার। পৃথিবীর নিজ অক্ষে একবার আবর্তন করতে ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিটা ৪ সেকেন্ড সময় লাগে। সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড সময় লাগে। চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ।

মঙ্গল (Mars) : মঙ্গল সৌরজগতের চতুর্থ গ্রহ। এটি পৃথিবীর নিকটতম প্রতিবেশী। এর ব্যাস ৬,৭৮৭ কিলোমিটার। সূর্য থেকে মঙ্গলের দূরত্ব ২২.৮ কোটি কিলোমিটার। পৃথিবী থেকে মঙ্গল গ্রহের দূরত্ব ৭.৭ কোটি কিলোমিটার। সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরে আসতে মঙ্গলের ৬৮৭ দিন সময় লাগে। আবার নিজ অক্ষ পাক খেতে সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা ৩৭ মিনিট। ফেবোস ও ডিমোস নামে মঙ্গলের দুটি উপগ্রহ আছে।

বৃহস্পতি (Jupiter) : বৃহস্পতি সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ। এর ব্যাস ১,৪২,৮০০ কিলোমিটার। আয়তনে পৃথিবীর চেয়ে প্রায় ১,৩০০ গুণ বড়। সূর্য থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৭৭.৮ কোটি কিলোমিটার। সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে বৃহস্পতির প্রায় ১২ বছর সময় লাগে। কিন্তু নিজ অক্ষে পাক খেতে এর সময় লাগে মাত্র ৯ ঘণ্টা ৫৩ মিনিট। এর উপগ্রহের সংখ্যা ১৬টি।

শনি (Saturn) : শনি সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রহ। এটি গ্যাসের তৈরি এক বিশাল গোলক। সূর্য থেকে এর দূরত্ব ১৪৩ কোটি কিলোমিটার। এর ব্যাস ১,২০,০০০ কিলোমিটার। সূর্যের চারদিকে ঘুরে আসতে শনির ২৯ বছরব ৫ মাস সময় লাগে। কিন্তু নিজ অক্ষে এটি প্রতি ১০ ঘণ্টা ৪০ মিনিটে একবার আবর্তন করে। শনির বাইশটি উপগ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে।

ইউরেনাস (Uranus) : ইউরেনাস সৌরজগতের তৃতীয় বৃহত্তম গ্রহ। এ গ্রহ সূর্য থেকে ২৮৭ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে এর সময় লাগে ৮৪ বছর। এর ৫টি উপগ্রহ আছে।

নেপচুন (Neptune) : সূর্য থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৪৫০ কোটি কিলোমিটার। এখানে সূর্যের আলো ও তাপ খুব কম। এটি আয়তনে প্রায় ৭২টি পৃথিবীর সমান। নেপচুনের উপগ্রহের সংখ্যা ২টি।

প্লুটো (Pluto) : প্লুটো সূর্যের নবম গ্রহ। সূর্য থেকে এর দূরত্ব ৫৯১ কোটি কিলোমিটার। এ গ্রহ পাথরের তৈরি। সূর্যের চারদিকে ঘুরে আসতে প্লুটোর ২৪৮ বছর সময় লাগে। সূর্য থেকে দূরে অবস্থিত হওয়ায় এ গ্রহের তাপমাত্রা খুবই কম। এর একটি উপগ্রহ আছে। এর নাম ক্যারন।

সৌরজগৎ কি নিয়ে গঠিত

সৌরজগৎ এর সৌর বা Solar System এর Sol এর অর্থ সূর্য, যা প্রাচীন রোমান ভাষা থেকে আগত। অর্থাৎ সূর্যকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা জগতই হচ্ছে সৌরজগৎ বা সোলার সিস্টেম। সৌরজগৎ সূর্য নামের একটি মাঝারী আকারের নক্ষত্র ও এর চারপাশে ঘুরতে থাকা ৮টি গ্রহ, এদের উপগ্রহ, বামন গ্রহ, উল্কা, গ্রহাণু, ধুমকেতু ইত্যাদি নিয়ে গঠিত।

এসবকিছুই সূর্যকে কেন্দ্র করে একে নিয়মিত গতিতে প্রদক্ষিণ করছে, কিন্তু আদিম সভ্যতা ভাবতো পৃথিবী ই সবকিছুর কেন্দ্র ও একে কেন্দ্র করেই অন্যান্য নক্ষত্র, সূর্য ও গ্রহ আবর্তন করছে। আমাদের সৌরজগতে সূর্যই সব শক্তির উৎস। তাপ ও আলোর রুপে শক্তি ছড়িয়ে যাচ্ছে এটি সৃষ্টির শুরু থেকেই। আমাদের সূর্য অবস্থান করছে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে, আর এটি এই গ্যালাক্সির ২০ হাজার কোটি নক্ষত্রের একটি। সূর্য তাঁর জগৎ নিয়ে প্রদক্ষিণ করছে এই গ্যালাক্সির কেন্দ্রকে।

অধিকাংশ বিজ্ঞানী ও গবেষকের মতে আমাদের সৌরজগতের উৎপত্তি সোলার নেবুলা থেকে। বিশাল গ্যাসের স্তুপ অভিকর্ষের টানে একজায়গায় জড়ো হতে থাকে, পরে কেন্দ্রে উৎপন্ন হয় সূর্যের আদি গঠন। এই আদি সূর্যকে ঘিরে চারপাশের বাড়তি গ্যাসগুলো ঘুরতে ঘুরতে চাকতির মতো একটা আকার ধারণ করে। পরে এই গ্যাসীয় চাকতির অধিকাংশ গ্যাসীয় উপাদানই সূর্য নিজের দিকে টেনে নেয়, কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় কিছু গ্যাস আবার ঘনীভূত হয়ে গ্রহ কণা গঠন করে।

সব গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহাণু আর ধূমকেতুকে একত্রে গ্রহ কণা বা প্ল্যানেটেসিমাল বলে। সূর্য যখন পুরোপুরি সুগঠিত হয়ে পড়ে ও ফিউশন প্রক্রিয়ায় জ্বলতে শুরু করে, তখন সৌরবায়ুর প্রভাবে আশেপাশের অতিরিক্ত হালকা গ্যাস তথা হাইড্রোজেন, হিলিয়াম ইত্যাদি উড়ে চলে যায়। আর সূর্যের কাছাকাছি থাকা গ্রহগুলোর ওপর থেকে এসব গ্যাসের আস্তরণও সরে যায়। এ কারণে সূর্যের কাছাকাছি থাকা ৪টি গ্রহ কঠিন। এদের স্থলজ গ্রহ বলে। কিন্তু মঙ্গলের পর থেকে বাকি গ্রহগুলোতে সৌরবায়ুর প্রভাব কম থাকায় সেগুলো গ্যাসীয় দানব হিসেবে রয়ে যায় আমাদের সৌরজগতে।

আমাদের সৌরজগতের মূল ও প্রধান উপাদান হচ্ছে সূর্য। মোট সৌরজগতের ৯৯.৮% ভর সূর্যের একাই বহন করে। বাকি ০.২% মিলে অন্যান্য গ্রহ, উপগ্রহ ইত্যাদি! সূর্যের কাছে থেকে দূরে সাজালে ক্রমানুসারে ৮টি গ্রহ হচ্ছে, বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুন। ইংরেজিতে যাদের নাম Mercury, Venus, Earth, Mars, Jupiter, Saturn, Uranus ও Neptune।

পৃথিবী বাদে সবগুলোই রোমান দেবতা ও দেবীর নামানুসারে রাখা হয়েছে। মানে মিথোলজি আর অ্যাস্ট্রোনমি একে অপরের সাথে দারুণ ভাবে জড়িত! অধিকাংশ গ্রহের চারপাশে প্রদক্ষিণ করছে এদের এক বা একাধিক উপগ্রহ।

মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝে বড় একটি জায়গা জুড়ে গ্রহাণুপুঞ্জ রয়েছে। গ্রহাণু হচ্ছে গ্রহের তুলনায় অনেক ছোট অনিয়মিত আকারের পাথরের চাঁই। এরা অনেক ছোট থেকে বেশ কয়েক কিলোমিটার বড় ও হতে পারে। সৌরজগতের আরেকটি উপাদান ধুমকেতু হচ্ছে বরফ ও পাথরের বিশাল পিণ্ড। সূর্যের কাছাকাছি এলে এর কেন্দ্রে থাকা বরফ গলে গ্যাসে পরিণত হতে থাকে, আর তা সৌর বায়ুর প্রভাবে সূর্যের বিপরীতে উড়ে যেতে থাকে। তখন ছুটে চলার সময় মনে হয় এর পেছনে লেজ গজিয়েছে।

সৌরজগৎ সম্পর্কে কিছু তথ্য

  • সূর্যের কাছের গ্রহ – বুধ
  • সূর্যের দূরের গ্রহ – নেপচুন
  • দূরত্ব অনুযায়ী পৃথিবীর স্থান – তৃতীয়
  • আকৃতি অনুযায়ী পৃথিবীর স্থান – পঞ্চম
  • দ্রুতগামী ও ক্ষুদ্রতম গ্রহ – বুধ
  • সর্বাধিক ঘনত্বযুক্ত গ্রহ – পৃথিবী
  • সর্বাপেক্ষা কম ঘনত্বযুক্ত গ্রহ – শনি
  • পৃথিবীর যমজ গ্রহ – শুক্র
  • নীল গ্রহ – পৃথিবী
  • লালগ্রহ – মঙ্গল
  • সবুজ গ্রহ – ইউরেনাস
  • বৃহত্তম গ্রহ – বৃহস্পতি
  • বামন গ্রহ – 3টি (প্লুটো /সেরেস / এরিস)
  • সৌরজগতের বৃহত্তম উপগ্রহ – গ্যানিমিড(বৃহস্পতি)
  • শনির বৃহত্তম উপগ্রহ – টাইটান
  • মঙ্গলের দুটি উপগ্রহ – ডিমোস ও ফোবস
  • চ্যারণ – প্লুটোর উপগ্রহ
  • সূর্যের পর আমাদের কাছের নক্ষত্র – পক্সিমা সেন্টাউরি
  • সূর্য পৃথিবীর 13 লক্ষ গুন বড়ো ও 3 লক্ষ গুন ভারী
  • সৌরজগতের সবচেয়ে বড়ো নক্ষত্র – লুব্ধক
  • 2006 সালে গ্রহের নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী প্লুটো বামন গ্রহ হয় (প্রাগ সম্মেলনে)
  • এরিসের পূর্বনাম ছিল – জেনা
  • বৃহস্পতির উপগ্রহের সংখ্যা সর্বাধিক – (67টি)
  • উজ্জ্বলতম নক্ষত্র – সিরিয়াস
  • পৃথিবীর প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ – স্পুটনিক(রাশিয়া)
  • ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ – আর্যভট্ট (1975,19 April)
  • হ্যালীর ধুমকেতু (HALLY’S COMET)76 বছর বাদে বাদে দেখা যায় । শেষ দেখা গেছিল 1986 । আবার দেখা যাবে 2062 সালে ।
  • সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহানুপুঞ্জ(Asteriods) – সেরেস
  • সৌরজগতের উজ্জ্বলতম Asteriods – ভেস্তা
  • খালি চোখে সূর্যের যে অংশ দেখা যায় তা হল – করোনা
  • পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব – 14.88 কোটি কিমি
  • সূর্যকিরন পৃথিবীতে পৌছতে সময় লাগে – 8মি 19 সেকেন্ড
  • সূর্যের মূল শক্তির উৎস – ফিউশন
  • মিরান্ডা ইউরেনাসের উল্লেখযোগ্য উপগ্রহ
  • টাইট্রন – নেপচুনের বৃহত্তম উপগ্রহ

FAQ | সৌরজগৎ

Q1. সৌরজগৎ কি

Ans – সৌরজগৎ বলতে সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকে গ্ৰহ , উপগ্ৰহ ও ধুমকেতু ইত্যাদিকে বোঝায় ।

Q2. সৌরজগৎ কে আবিষ্কার করেন

Ans – কোপারনিকাস (১৫৪০) সৌরজগৎ আবিষ্কার করেন।

Q3. সৌরজগৎ কি নিয়ে গঠিত

Ans – সৌরজগতের গ্রহ ৮ টি। যথা : বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউনেরাস ও নেপচুন। এছাড়াও প্লুটো নামের একটি বামন গ্রহ আছে।

Q4. সৌরজগৎ কোন গ্যালাক্সিতে অবস্থিত

Ans – সৌরজগৎ আসলে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সমতলে ৬০° হেলে আছে।

Q5. সৌরজগৎ বয়স

Ans – সৌরজগৎ বয়স ৪৫৬.৮ কোটি বছর।

 

শেষ কথা:
আশা করি আপনাদের এই আর্টিকেলটি পছন্দ হয়েছে। আমি সর্বদা চেষ্টা করি যেন আপনারা সঠিক তথ্যটি খুজে পান। যদি আপনাদের এই “সৌরজগৎ কাকে বলে? সৌরজগতের গ্রহের বর্ণনা” আর্টিকেলটি পছন্দ হয়ে থাকলে, অবশ্যই ৫ স্টার রেটিং দিবেন।

4.7/5 - (54 votes)
Mithu Khan

I am a blogger and educator with a passion for sharing knowledge and insights with others. I am currently studying for my honors degree in mathematics at Govt. Edward College, Pabna.

x