শিশিরাঙ্ক কাকে বলে?
যে তাপমাত্রায় কোনো নির্দিষ্ট আয়তনের বায়ু এর মধ্যে অবস্থিত জলীয় বাষ্প দ্বারা সম্পৃক্ত হয় সেই তাপমাত্রাকে শিশিরাঙ্ক বলে।
যে তাপমাত্রায় কোনো নির্দিষ্ট আয়তনের বায়ু এর মধ্যে অবস্থিত জলীয় বাষ্প দ্বারা সম্পৃক্ত হয় সেই তাপমাত্রাকে শিশিরাঙ্ক বলে।
শিলা দ্বারা গঠিত পৃথিবীর বহিরাবরণকে শিলামন্ডল (Lithosphere) বলে। এটি ভূ-পৃষ্ঠ হতে ৩০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত। শিলামন্ডল ও নমনীয় মন্ডললের পার্থক্য কি? শিলামণ্ডল ও নমনীয়মণ্ডলের পার্থক্য হলোঃ শিলামণ্ডল ১) ভূত্বক ও গুরুমণ্ডলের উর্ধ্বাংশে এ স্তর অবস্থিত। ২) এ স্তরের পুরুত্ব ১০০ কিলোমিটার। ৩) শিলামণ্ডল কঠিন ও ভঙ্গুর। ৪) কঠিন শিলামণ্ডল নমনীয়মণ্ডলের উপর ধীরে ধীরে চলতে পারে। নমনীয়মণ্ডল ১)…
আমরা এটি দেখে অভ্যস্ত যে, একটি রবারের দড়ি টানলে সেটির দৈর্ঘ্য বেড়ে যায়। আবার রবারের দড়ির ক্ষেত্রে যে পরিমাণ বল প্রয়ােগ করতে হয় তার চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ বলের প্রয়ােজন হয় একই দৈর্ঘ্যের ও প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট একটি ইস্পাতের তারকে একই পরিমাণ বাড়াতে। উপরের চিত্র অনুযায়ী ধরা যাক, বাইরে থেকে কোনাে বস্তুর উপর সমান ও…
বুদ্ধ্যঙ্ক বলতে কি বোঝায়? উইলিয়াম স্টার্ন বুদ্ধির পরিমাণ সংখ্যা দ্বারা প্রকাশ করার জন্য একটি সূচকের ধারণা করেন। এই সূচককে বলা হয় বুদ্ধ্যঙ্ক। বুদ্ধ্যঙ্ক বলতে মানসিক বয়স এবং সাধারণ বয়সের অনুপাতকে বোঝায়। তবে সুবিধার জন্য এই অনুপাতকে 100 দিয়ে গুণ করা হয়। অর্থাৎ বুদ্ধ্যাঙ্ক (IQ) = (মানসিক বয়স ÷ সাধারণ বয়স) × 100
সুপ্রিয় এইচএসসি পরীক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমাদের প্রস্তুতির সুবিধার্থে আমাদের এই আয়োজন। আশা করি তোমরা উপকৃত হবে। আজকে রসায়ন ২য় পত্র ৩য় অধ্যায় (পরিমাণগত রসায়ন) থেকে প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো। পরিমাণগত রসায়ন কাকে বলে? উত্তরঃ রাসায়নিক বিক্রিয়ার বিক্রিয়ক ও উৎপাদের মোলভিত্তিক গণনাকে পরিমাণগত রসায়ন বা Stoichiometric Chemistry বলে। মিথাইল অরেঞ্জ এসিড মাধ্যমে কি বর্ণ দেয়? উত্তরঃ মিথাইল অরেঞ্জ এসিড মাধ্যমে…
ঘর্ষণের অনেক অসুবিধা থাকা সত্ত্বেও ঘর্ষণকে একটি প্রয়োজনীয় উপদ্রব হিসেবে গণ্য করা হয়। এর কারণ ঘর্ষণ ছাড়া আমরা কোনো কিছুই করতে পারি না। যদি ঘর্ষণ না থাকত তা হলে বস্তুর কোনো গতিই আর শেষ হতো না, বিরামহীনভাবে চলতে থাকত। ঘর্ষণ আছে বলেই দেয়ালে একটি পেরেক স্থিরভাবে আটকে থাকে। ঘর্ষণের কারণেই পাকা দালান ও বাড়ি-ঘর নির্মাণ…
রিপোর্ট অর্থ প্রতিবেদন। চাহিদামত তথ্য বা রেকর্ডকে সুবিন্যস্ত করে তুলে ধরাই হলো রিপোর্ট (Report)। ডেটাবেজের অধীন এক বা একাধিক টেবিল থেকে প্রয়োজনীয় ফিল্ডের রেকর্ডসমূহ নিয়ে রিপোর্ট তৈরি করা যায়। রিপোর্টের ব্যবহার (Application of Report) যেসব কাজে রিপোর্ট ব্যবহার করা হয় তা হলো– ডেটাবেজ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য উপস্থাপন। হিসাব-নিকাশের ফলাফল প্রদর্শন করা। চার্টে ফলাফল প্রদর্শন করা।…