পড়াশোনা

চতুর্দশ অধ্যায় : জীবন বাঁচতে পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান

1 min read

প্রশ্ন-১। ETT এর পূর্ণরূপ কি?

উত্তরঃ ETT এর পূর্ণরূপ হলো– Exercise Tolerance Test.

প্রশ্ন-২। ECG এর পূর্ণরূপ লিখ।

উত্তরঃ ECG এর পূর্ণরূপ হলো Electrocardiogram।

প্রশ্ন-৩। আইসোটোপ কী?

উত্তরঃ ভিন্ন ভরসংখ্যা বিশিষ্ট একই মৌলের পরমাণুকে ঐ মৌলের আইসোটোপ বলে।

প্রশ্ন-৪। সিটিস্ক্যান এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তরঃ CT Scan এর পূর্ণরূপ হলো- Computed Tomography Scan.

প্রশ্ন-৫। ইসিজি কি?

উত্তরঃ ইসিজি বা ইলেকট্রোকার্ডিওগ্রাম হলো এমন একটি রোগ নির্ণয় পদ্ধতি যার সাহায্যে নিয়মিতভাবে কোনো ব্যক্তির হৃৎপিণ্ডের বৈদ্যুতিক এবং পেশিজনিত কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করা যায়।

প্রশ্ন-৬। ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ কে প্রতিষ্ঠা করে?

উত্তরঃ জগদীশচন্দ্র বসু ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন।

প্রশ্ন-৭। চিকিৎসাক্ষেত্রে শ্রবণত্তোর শব্দতরঙ্গের একটি ব্যবহার লিখ।

উত্তরঃ চিকিৎসাক্ষেত্রে শ্রবণত্তোর শব্দ তরঙ্গের একটি ব্যবহার হলো– আলট্রাসনোগ্রাফী।

প্রশ্ন-৮। রেডিওথেরাপিতে কোনটির সাহায্যে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করা হয়?

উত্তরঃ রেডিওথেরাপিতে উচ্চশক্তি সম্পন্ন এক্স-রে ব্যবহার করে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করা হয়।

প্রশ্ন-৯। সিটিস্ক্যান কেন করানো হয়?

উত্তরঃ দেহের অভ্যন্তরে কোনো পেশি বা অস্থির স্থান পরিবর্তন, টিউমার, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ বা শারীরিক ক্ষতির নিখুঁত অবস্থান বা বর্তমান অবস্থা জানতে সিটিস্ক্যান করানো হয়।

 

 

প্রশ্ন-১০। MRI কোন নীতির উপর কাজ করে?

উত্তরঃ MRI যন্ত্রে শক্তিশালী চৌম্বকক্ষেত্র এবং রেডিও তরঙ্গ ব্যবহার করে শরীরের কোনো স্থানের বা অঙ্গের প্রতিবিম্ব গঠন করা হয়। নিউক্লিয় চৌম্বক অনুনাদ Nuclear Magnetic Resonance এর ভৌত ও রাসায়নিক নীতির উপর ভিত্তি করে MRI যন্ত্র কাজ করে।

প্রশ্ন-১১। এনজিওগ্রাম করার সময় কেন ডাই ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ এনজিওগ্রাম করার সময় চিকিৎসক রোগীর দেহে একটি তরল পদার্থ একটি সরু ও নমনীয় নলের ভিতর দিয়ে প্রবেশ করিয়ে দেন। তরল পদার্থটিকে ডাই বলে যা ব্যবহারের ফলে রক্তবাহী নালীগুলো এক্সরের সাহায্যে দৃশ্যমান হয়। ফলে চিকিৎসক সহজেই ব্লক, সরু ও প্রসারিত রক্তনালী শনাক্ত করতে পারেন।

প্রশ্ন-১২। স্বয়ংক্রিয় পাম্প বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃ মানবদেহের বিভিন্ন অংশের মধ্যে হৃৎপিণ্ড বাইরের কোনো উদ্দীপনা ছাড়াই নিজস্ব বৈদ্যুতিক সিগন্যাল দ্বারা সমগ্রদেহে রক্ত সঞ্চালন করতে সক্ষম। এজন্য হৃৎপিণ্ডকে স্বয়ংক্রিয় পাম্প বলা হয়।

প্রশ্ন-১৩। এক্সরের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচার উপায় কী?

উত্তরঃ এক্সরের অপ্রয়োজনীয় বিকিরণসম্পাত যাতে রোগীর ক্ষতি করতে না পারে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় সতর্কর্তা অবলম্বন দ্বারা যথাসম্ভব আচ্ছাদিত করতে হবে। অতি জরুরী না হলে গর্ভবতী মহিলাদের উদর এবং পেলভিক অঞলের এক্সরে করা উচিত নয়। অন্য কোনো এক্সরে পরীক্ষা প্রয়োজন হলে সীসা নির্মিত এপ্রোন অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে।

প্রশ্ন-১৪. ইটিটি এক প্রকার ইসিজি পরীক্ষা ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ ব্যায়াম বা অনুশীলন চলাকালীন হৃৎপিন্ডের বৈদ্যুতিক সক্রিয়তা বা কার্যকলাপ ইটিটি পরীক্ষার মাধ্যমে রেকর্ড করা হয়। পরীক্ষাটির মাধ্যমে হৃৎপিন্ডের করোনারী ধমনীতে সৃষ্টি আংশিক অবরুদ্ধ অবস্থা সনাক্ত করা হয়ে থাকে। এই পরীক্ষার সময় হৃৎযন্ত্রের উপর অনুশীলনের অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা হয়। তাই ইটিটি আসলে অনুশীলনরত অবস্থায় রোগীর ইসিজি পরীক্ষা।
Rate this post
Mithu Khan

I am a blogger and educator with a passion for sharing knowledge and insights with others. I am currently studying for my honors degree in mathematics at Govt. Edward College, Pabna.

Leave a Comment

x