সোন কাকে বলে?
সোন কাকে বলে?
শব্দ প্রাবল্যের আরও একটি একক হলো সোন। শ্রোতার শ্রাব্যতার সীমার 40 dB ঊর্ধ্বে 1000 Hz কম্পাঙ্কের একটি বিশুদ্ধ সুর যে প্রাবল্য সৃষ্টি করে তাকে সোন বলে।
শব্দ প্রাবল্যের আরও একটি একক হলো সোন। শ্রোতার শ্রাব্যতার সীমার 40 dB ঊর্ধ্বে 1000 Hz কম্পাঙ্কের একটি বিশুদ্ধ সুর যে প্রাবল্য সৃষ্টি করে তাকে সোন বলে।
ভূ-তাপীয় শক্তিকে কিভাবে ব্যবহারযোগ্য করা যায়? ভূ-তাপীয় শক্তিকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা যায়। প্রচন্ড তাপে ভূ-অভ্যন্তরের শীলাখন্ড গলে ম্যাাগমায় পরিণত হয় যা ভূ-তাত্বিক পরিবর্তনের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের খানিক নিচে জমা হয়। এই ম্যাগমা ভূগর্ভের পানিকে বাষ্পে পরিণত করে। পাইপের মাধ্যমে এই বাষ্পকে উচ্চ চাপে বের করে এনে টার্বাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
বিবর্ধন কাকে বলে? বিবর্ধন বলতে প্রতিবিম্ব লক্ষ্যবস্তুর কত গুণ তা বোঝায়। তাই প্রতিবেম্বের দৈর্ঘ্য ও লক্ষ্যবস্তুর দৈর্ঘ্যের রৈখিক বিবর্ধন বলে। l দৈর্ঘ্যের একটি লক্ষ্যবস্তুর প্রতিবিম্বের দৈর্ঘ্য l′ হলে রৈখিক বিবর্ধন, m=l′∕l বিবর্ধনের একক ও মাত্রা নেই।
শক্তি কি? কোনো বস্তুর কাজ করার সমর্থ্যকে শক্তি বলে। বস্তু সর্বমোট যতটুকু কাজ করতে পারে তা দিয়েই বস্তুর শক্তির পরিমাপ করা হয়। শক্তি একটি স্কেলার রাশি। মাত্রা : ML2T-2 একক: জুল বা Joule (J)।
কোষের অভ্যন্তরীণ রোধ কি? কোষের অভ্যন্তরে বিদ্যুৎ প্রবাহ যে পরিমাণ বাধা পায় তাই কোষের অভ্যন্তরীণ রোধ।
মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তু কণায় একে অন্যকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে। এই আকর্ষণ শক্তি দুইভাবে হতে পারে, একটি মহাকর্ষ অন্যটি অভিকর্ষ। মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ, তাকে মহাকর্ষ বলে, এই বলকে মহাকর্ষীয় বল বলে। অন্যদিকে, পৃথিবী তার কাছাকাছি বা তার ভূপৃষ্ঠ থাকা সকল বস্তুকে আকর্ষণ করে, এটিকে অভিকর্ষ বলে। নিম্মোক্ত আর্টিকেলে, মহাকর্ষ ও অভিকর্ষ…
সমযোজী বন্ধনের সীমাবদ্ধতা বিজ্ঞানী লুইস ও কোজেল এর মতবাদ অনুসারে সমযোজী বন্ধন গঠনকালে পরমাণুতে বহিঃস্থ শক্তিস্তরে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের স্থিতিশীল ইলেকট্রনীয় কাঠামো তথা আটটি ইলেকট্রন অর্জিত হতে হয়। এ মতবাদকে অষ্টক তত্ত্ব বলে। সাধারণত অষ্টক তত্ত্ব অনুসারে সমযোজী অণুসমূহ গঠিত হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অষ্টক সম্প্রসারণ ও অষ্টক সংকোচনের ফলে এ নীতির ব্যতিক্রম পরিলক্ষিত হয়।