সেমিমাইক্রো অ্যানালাইসিস কাকে বলে?
সেমিমাইক্রো অ্যানালাইসিস কাকে বলে?
ল্যাবরেটরির যে অ্যানালিসিস পদ্ধতিতে পরীক্ষণের জন্য পরীক্ষণীয় বস্তু বা দ্রবণের 50 mg বা 1 ml নিয়ে কাজ করা হয় তাকে সেমি মাইক্রো অ্যানালাইসিস বলে।
ল্যাবরেটরির যে অ্যানালিসিস পদ্ধতিতে পরীক্ষণের জন্য পরীক্ষণীয় বস্তু বা দ্রবণের 50 mg বা 1 ml নিয়ে কাজ করা হয় তাকে সেমি মাইক্রো অ্যানালাইসিস বলে।
কার্বন ডেটিং কাকে বলে? কার্বন ডেটিং হল প্রাচীন জৈব পদার্থের বয়স নির্ধারণের জন্য প্রত্নতাত্ত্বিক এবং অন্যান্য বিজ্ঞানীদের দ্বারা ব্যবহৃত একটি কৌশল। এটি এই নীতির উপর ভিত্তি করে যে সমস্ত জীবন্ত প্রাণীতে কার্বন -14 থাকে, যা কার্বনের একটি তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ। যখন একটি জীব মারা যায়, এটি কার্বন -14 গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয় এবং তার দেহে…
শিক্ষার উপাদানগুলি কি কি? শিক্ষার প্রধান প্রধান উপাদানগুলো হলো – ১) শিক্ষার্থী ২) শিক্ষক ৩) শিক্ষাক্রম ৪) শিক্ষায়লয় বা বিদ্যালয় ৫) সহশিক্ষাক্রমিক কার্যাবলী ৬) শিক্ষায় নেতৃত্ব ৭) শিক্ষার পরিবেশ ৮) ঝড়ে পড়া ৯) শিক্ষার সংযোগ ১০) সমাবর্তন
সমআয়ন প্রভাব কাকে বলে? দ্রবণে সমআয়ন উপস্থিত থাকলে কোনো লবণের দ্রাব্যতার যে পরিবর্তন ঘটে তাকে সমআয়ন প্রভাব বলে। যেমনঃ NaCl এর জলীয় দ্রবণে যদি AgCl দ্রবীভূত করা তাহলে উভয় যৌগের সাধারণ আয়ন Cl– এর পরিমাণ বেড়ে যাবে ও NaCl এর দ্রাব্যতার হ্রাস পাবে। এটিই সমআয়ন প্রভাব।
বোর পরমাণু মডেলের স্বীকার্যঃ পরমাণুর গঠন এবং একই সাথে পারমাণবিক বর্ণালি ব্যাখ্যার জন্য নীলস্ বোর (Neils Bohr) 1913 সালে তাঁর বিখ্যাত পরমাণু মডেল প্রকাশ করেন। এ মডেলের স্বীকার্যসমূহ হলো- নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে বৃত্তাকার পথে ইলেকট্রনসমূহ ঘুরতে থাকে। নিউক্লিয়াসের চারদিকে বৃত্তাকার কতগুলো স্থির কক্ষপথ আছে যাতে অবস্থান নিয়ে ইলেকট্রনসমূহ ঘুরতে থাকে। এগুলোকে শক্তিস্তর বা অরবিট বলা…
রসায়নে একধরণের যৌগের নাম, এলিন(Allene)। এই যৌগের মূল বৈশিষ্ট্য হলো; একটি কার্বন পরমাণু, দুটি দ্বি-বন্ধনের(double bond) মাধ্যমে, ভিন্ন দুটি কার্বনের সাথে যুক্ত থাকে। ফলে কেন্দ্রীয় কার্বন(Central Carbon) পরমাণু SP হাইব্রিডাইজেশন ও প্রান্তিক কার্বন (Terminal Carbon) sp2 হাইব্রিডাইজেশন যুক্ত হয়। চিত্র ১: এলিন যৌগ রসায়নে এলিন যৌগ গুরুত্বপূর্ণ। রাসায়নিক রূপান্তরের (Chemical Transformation) মাধ্যমে এসকল যৌগ…
ঘনীভবন পলিমারকরণ কি? যে পলিমারকণ বিক্রিয়ায় মনোমার অণুসমূহ পরস্পরের সাথে যুক্ত হওয়ার সময় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণু যেমন- H2O, CO2, CH3OH ইত্যাদি অপসারণ করে সেই পলিমারকণ বিক্রিয়াকে ঘনীভবন পলিমারকরণ বলে।