শোষণ বর্ণালী কাকে বলে?
শোষণ বর্ণালী কাকে বলে?
পরমাণুকে উত্তেজিত করলে সর্বশেষ শক্তিস্তরের ইলেকট্রন শক্তি শোষণ করে উচ্চ শক্তিস্তরে যাওয়ার ফলে যে বর্ণালি পাওয়া যায় তাকে শোষণ বর্ণালী বলে।
পরমাণুকে উত্তেজিত করলে সর্বশেষ শক্তিস্তরের ইলেকট্রন শক্তি শোষণ করে উচ্চ শক্তিস্তরে যাওয়ার ফলে যে বর্ণালি পাওয়া যায় তাকে শোষণ বর্ণালী বলে।
বাতাস একটি পদার্থ কেন? বাতাস একটি পদার্থ। কালণ, বাতাসের অস্তিত্ব আমরা সহজেই অনুভব করতে পারি। এছাড়াও বাতাসের ভর আছে, ওজন আছে এবং জায়গা দখল করে এজন্য বাতাসকে পদার্থ বলা হয়। তবে বাতাস একটি মিশ্র পদার্থ। বাতাসে বিভিন্ন উপাদান আছে। যেমন- অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, জলীয় বাষ্প, ধুলিকণা, কার্বন ডাই-অক্সাইড ইত্যাদি।
চল তড়িৎ কাকে বলে? স্থির বা আবদ্ধ চার্জের প্রভাব বা ক্রিয়াকে স্থির তড়িৎ বলে।
আলোক বর্ষ কী? এক বছর সময়কালে আলো শূন্যস্থানে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে আলোক বর্ষ বলে।
মরীচিকা কাকে বলে? মরুভূমিতে তৃষ্ণার্ত পথিক সময়ে দূরবর্তী গাছের উল্টানো প্রতিবিম্ব দেখে মনে করেন সেখানে পানি আছে। কিন্তু গাছের কাছে গেলে তিনি তার ভুল বুঝতে পারেন যে সেখানে কোনো পানি নাই। আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের জন্যই এ রকম হয়। এটাই মরীচিকা। মরীচিকা কিভাবে সৃষ্টি হয়? মরীচিকা সূর্যের প্রচন্ড তাপে মরুভূমির বালি উত্তপ্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে…
ঘাত বল কাকে বলে? খুব অল্প সময়ের জন্য খুব বড় মানের যে বল কোনো বস্তুর উপর প্রযুক্ত হয় তাকে ঘাত বল বলে। ঘাত বলের বৈশিষ্ট্য ১) ঘাত বলের মান খুব বড় হয়। ২) এই বলের ক্রিয়াকাল খুব ছোট হয়। অর্থাৎ ঘাত বল কম সময়ের জন্য ক্রিয়াশীল হয়। ৩) বস্তুর বেগ ও ভরবেগের আকস্মিক পরিবর্তন ঘটে।…
সবল নিউক্লিয় বল কাকে বলে? স্বল্পপাল্লার (10-15 m) এবং সবচেয়ে শক্তিশালী যে মৌলিক বল নিউক্লিয়ন সমূহকে একত্র করে রাখে তাকে সবল নিউক্লিয় বল বলে। আমরা জানি, পরমাণু কেন্দ্র গঠিত হয় নিউট্রন ও প্রোটন দিয়ে। কেন্দ্রকে নিউক্লিয়াস এবং কণিকাগুলিকে নিউক্লীয়ন বলে। ধনাত্মক চার্জযুক্ত কণিকাগুলি পরস্পরকে বিকর্ষণ করে দূরে ছিটকে যাওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু পরমাণুর কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় মৌলিক কণা অর্থাৎ নিউক্লীয়নগুলি…