Similar Posts
অভিকর্ষ এক ধরনের মহাকর্ষ কেন?
অভিকর্ষ এক ধরনের মহাকর্ষ কেন? এই মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুকণাই একে অপরকে আকর্ষণ করে। মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ তাকে মহাকর্ষ বলে। আবার, পৃথিবী ও অন্য কোনো বস্তুর মধ্যকার বলকে অর্থাৎ কোনো বস্তুকে পৃথিবী যে বলে আকর্ষণ করে তাকে অভিকর্ষ বলে। সুতরাং অভিকর্ষ এক ধরনের মহাকর্ষ।
কৌণিক বিস্তার কাকে বলে?
কৌণিক বিস্তার কাকে বলে? সরল দোলকের মধ্যাবস্থান A থেকে যেকোনো একদিকে সরে B অবস্থানে যেয়ে ঝুলনবিন্দু O এর সাথে যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে কৌণিক বিস্তার বলে।
তুল্য লেন্স কাকে বলে?
তুল্য লেন্স কাকে বলে? কোনো লেন্স সমবায় একটি বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠন করলে, যদি কোনো একক লেন্স উক্ত বস্তুর একই বিবর্ধনের প্রতিবিম্ব একই স্থানে গঠন করে, তবে ঐ একক লেন্সকে উক্ত সমবায়ের সমতুল্য লেন্স বলে।
সিস্টেম কি?
সিস্টেম কি? পরীক্ষা-নিরীক্ষার সময় আমরা জড় জগতের যে নির্দিষ্ট তাপীয় অংশ বিবেচনা করি তাকে তাপীয় সিস্টেম বলে।
সমতল দর্পণ কাকে বলে? সমতল দর্পণের বৈশিষ্ট্য | সমতল দর্পণের ব্যবহার | সমতল দর্পণের বক্রতার ব্যাসার্ধ কত?
সমতল দর্পণ কাকে বলে? যে মসৃণ ও সমতল প্রতিফলক পৃষ্ঠে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে, সে পৃষ্ঠকে সমতল দর্পণ বলে। সাধারণত চেহারা দেখার জন্য যে দপর্ণ বা আয়না ব্যবহার করা হয় তাই সমতল দর্পণ। সমতল দর্পণের বৈশিষ্ট্য সমতল দর্পণের বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ – ১) সমতল দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠটি মসৃণ ও সমতল হয়। ২) সমতল দর্পণে আলোর নিয়মিত…
আলোক তড়িৎ ক্রিয়া কাকে বলে? আলোক তড়িৎ ক্রিয়া কে আবিষ্কার করেন?
আলোক তড়িৎ ক্রিয়া কাকে বলে? কোনো ধাতব পৃষ্ঠের ওপর যথেষ্ট উচ্চ কম্পাঙ্কের আলোক রশ্মি বা অন্য কোনো তড়িচ্চুম্বকীয় তরঙ্গ আপতিত হলে উক্ত ধাতু থেকে ইলেকট্রন নিঃসৃত হয়। এ ঘটনাকে আলোক তড়িৎ ক্রিয়া বলে। অথবা, যে ধাতব পদার্থের ওপর যথোপযুক্ত কম্পাঙ্কের দৃশ্যমান আলোক কিংবা অন্য কোনো বিদ্যুৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ আপতিত হলে ঐ পদার্থ হতে ইলেকট্রন নির্গত হয়। এই…