Similar Posts
বদ্ধ সিস্টেম কাকে বলে?
বদ্ধ সিস্টেম কাকে বলে? যে সিস্টেম পরিবেশের সাথে শুধুমাত্র শক্তি বিনিময় করতে পারে তাকে বদ্ধ সিস্টেম বলে। পিস্টনযুক্ত সিলিন্ডারে রক্ষিত তরল বা গ্যাসীয় পদার্থ বদ্ধ সিস্টেমের একটি উদাহরণ। সিলিন্ডারে রক্ষিত তরল বা গ্যাসীয় পদার্থ পিস্টন দ্বারা সংকুচিত বা প্রসারিত করা যায়। এক্ষেত্রে বস্তুর ভর স্থিরি থাকে, কিন্তু বস্তু তাপ গ্রহণ বা বর্জন করতে পারে। একটি…
ঘর্ষণের সুবিধাগুলো কি কি?
ঘর্ষণের সুবিধাগুলো লিখ। ঘর্ষণের সুবিধাগুলো নিচে দেওয়া হলো – ঘর্ষণ না থাকলে বস্তুর কোনো গতিই শেষ হত না, বিরামহীনভাবে চলতে থাকতো। ঘর্ষণ আছে বলেই দেয়ালে পেরেক স্থিরভাবে আটকে থাকে। ঘর্ষণের কারণেই পাকা দালান ও বাড়িঘর নির্মাণ করা সম্ভব। ঘর্ষণের ফলে কাগজে পেন্সিল বা কলম দিয়ে লিখতে পারি। ঘর্ষণের জন্যই আমরা হাঁটা-চলা করতে পারি। ঘর্ষণকে কাজে…
সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্যসূচক ধর্মাবলি
সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্যসূচক ধর্মাবলি ১) পোলারিটিঃ ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয় বলে অণুতে কোনো পোল সৃষ্টি হয় না। এজন্য সমযোজী যৌগসমূহ সাধারণত অপোলার। ২) বিদ্যুৎ পরিবাহিতাঃ সমযোজী যৌগে কোনা আয়ন সৃষ্টি হয় না। তাই অপোলার সমযোজী যৌগসমূহ বিদ্যুৎ পরিবহনে সক্ষম নয়। ৩) দ্রাব্যতাঃ সমযোজী যৌগ অপোলার বলে এরা সাধারণত অপোলার জৈব দ্রাবক বেনজিন, ইথার, ক্লোরোফরম ইত্যাদিতে…
গ্যাসের দুটি আপেক্ষিক তাপ থাকে কেন?
গ্যাসের দুটি আপেক্ষিক তাপ থাকে কেন? গ্যাসের ক্ষেত্রে তাপ প্রয়োগ করা হলে উষ্ণতার সাথে সাথে গ্যাসের চাপ অথবা আয়তন অথবা উভয়ই পরিবর্তিত হয়। তাই কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণ গ্যাসের তাপমাত্রা একই পরিমাণ বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তাপের পরিমাণও বিভিন্ন হয়। সেজন্য গ্যাসের ক্ষেত্রে দুই ধরনের আপেক্ষিক তাপ গুরুত্বপূর্ণ। স্থির চাপে গ্যাসের মোলার আপেক্ষিক তাপ স্থির…
শক্তির নিত্যতা সূত্র বা শক্তির সংরক্ষনশীলতার নীতি কি?
শক্তির নিত্যতা সূত্র শক্তির নিত্যতা সূত্র হলো-“শক্তির সৃষ্টি বা বিনাশ নেই, শক্তি কেবল এক রূপ থেকে অন্য এক বা একাধিক রূপে পরিবর্তিত হতে পারে। মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ নির্দিষ্ট ও অপরিবর্তনীয়।” অর্থ্যাৎ, এক প্রকার শক্তিকে অন্য যেকোনো শক্তিতে রুপান্তরিত করা সম্ভব। আর এই শক্তি যখন একরূপ থেকে অন্য রূপে পরিবর্তিত হয় তখন এর শক্তির কোনো…
বৈজ্ঞানিক প্রতীক কাকে বলে?
বৈজ্ঞানিক প্রতীক কাকে বলে? কোনো সংখ্যাকে 10 এর যে কোনো ঘাত এবং 1 থেকে 10 এর মধ্যে অপর সংখ্যার গুণফল হিসেবে প্রকাশ করা হলে তাকে বৈজ্ঞানিক প্রতীক বলে।