পদ কাকে বলে? পদ কত প্রকার ও উদাহরণ
পদ কাকে বলে?
পদ কত প্রকার ও কি কি
- বিশেষ্য
- বিশেষণ
- সর্বনাম
- ক্রিয়া
- ক্রিয়াবিশেষণ
- আবেগসূচক
- সংযোজক
- অনুসর্গ
সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য : সাধু ভাষা চলিত ভাষা বাংলা লেখ্য সাধুরীতি ও সুনির্ধারিত ব্যাকরণের নিয়ম অনুসরণ করে। চলিত ভাষারীতি পরিবর্তনশীল। সাধু ভাষার পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট। চলিত ভাষারীতি তদ্ভব শব্দবহুল। সাধু ভাষারীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতায় অনুপযোগী। চলিত ভাষারীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতায় বিশেষ উপযোগী। সাধু ভাষার সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ বিশেষ গঠন পদ্ধতি…
অব্যয়ীভাব সমাস কাকে বলে? পূর্বপদে অব্যয়যোগে নিস্পন্ন সমাসে যদি অব্যয়েরই অর্থের প্রাধান্য থাকে, তবে তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। অব্যয়ীভাব সমাসে কেবল অব্যয়ের অর্থযোগে ব্যাসবাক্যটি রচিত হয়। যেমন : জানু পর্যন্ত লম্বিত (পর্যন্ত শব্দের অব্যয় ‘আ’) = আজানুলম্বিত (বাহু), মরণ পর্যন্ত = আমরণ।
দ্বিত্ব ব্যঞ্জন বা ব্যঞ্জনদ্বিত্বা কাকে বলে? কখনো কখনো জোর দেয়ার জন্য শব্দের অন্তর্গত ব্যঞ্জনের দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়, একে বলে দ্বিত্ব ব্যঞ্জন বা ব্যঞ্জনদ্বিত্বা। যেমন – পাকা > পাক্কা, সকাল > সক্কাল ইত্যাদি।
অলুক বহুব্রীহি কাকে বলে? যে বহুব্রীহি সমাসে পূর্ব বা পরপদের কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকে অলুক বহুব্রীহি বলে। অলুক বহুব্রীহি সমাসে সমস্ত পদটি বিশেষণ হয়। যথা : মাথায় পাগড়ি যার = মাথায়পাগড়ি, গলায় গামছা যার = গলায়গামছা (লোকটি)। এরূপ – হাতে-খড়ি, কানে-কলম, গায়ে-পড়া, হাতে-বেড়ি, মাথায়-ছাতা, মুখে-ভাত, কানে-খাটো ইত্যাদি।
সাধারণ ভবিষ্যৎ কাল কাকে বলে? যে ক্রিয়ার পরে বা অনাগত কালে সংঘটিত হবে, তার কালকে সাধারণ ভবিষ্যৎ কাল বলে। যথা – আমরা মাঠে খেলতে যাব। শীঘ্রই বৃষ্টি আসবে।
বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বক্তব্য আজকে সভায় উপস্থিত সকল সুধীবৃন্দকে জানাই আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আর যে বিশেষ কারণে আমরা সবাই একত্রিত হয়েছি তা হল আমাদের হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনকের জন্মদিন। দিনটি একই সঙ্গে শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এমন একজন মানুষের জন্মদিনে কিছু বলার সুযোগ পেয়ে আমি নিজেকে ধন্য…