সুষম খাদ্যের বৈশিষ্ট্যগুলো
বিপাকের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপাদনের সামর্থ্য থাকবে।
শর্করা, আমিষ ও চর্বি নির্দিষ্ট অনুপাতে পরিমাণ মতো থাকবে।
প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি ও খনিজ লবণ থাকবে।
সুষম খাদ্য অবশ্যই – সহজপাচ্য হবে।
বিপাকের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপাদনের সামর্থ্য থাকবে।
শর্করা, আমিষ ও চর্বি নির্দিষ্ট অনুপাতে পরিমাণ মতো থাকবে।
প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি ও খনিজ লবণ থাকবে।
সুষম খাদ্য অবশ্যই – সহজপাচ্য হবে।
ক্রোমোসোমকে বংশগতির ধারক ও বাহক বলা হয় কেন? জীবের সকল দৃশ্য ও অদৃশ্যমান বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে জিন যা ক্রোমোসোমে অবস্থান করে। ক্রোমোসোমের কাজ হলো এই জিনকে ধারন করা এবং পিতা-মাতা হতে জিনকে সন্তানসন্ততিতে বহন করে নিয়ে জীবের বংশগতির ধারক ও বাহক বলা হয়।
রক্ত কি? রক্ত এক ধরনের ক্ষারীয়, ঈষৎ লবণাক্ত, লাল বর্ণের অস্বচ্ছ তরল যোজক কলা।
Rh-factor কি? মানুষের লোহিত কণিকার ঝিল্লিতে রেসাস বানরের লোহিত কণিকার ঝিল্লির মতো এক প্রকার অ্যান্টিজেন আছে। যা Rh-factor নামে পরিচিত। ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে ল্যান্ডস্টেইনার এবং ওয়াইনার ‘রেসাস’ বানরের লোহিত কণিকায় এক ধরনের অ্যান্টিজেন আবিষ্কার করেন, বানরের নাম অনুসারে যার নাম দেন Rh ফ্যাক্টর। মানুষের লোহিত কণিকাতেও অনুরূপ Rh ফ্যাক্টর রয়েছে। Rh ফ্যাক্টরের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতির উপর…
সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে? সবুজ উদ্ভিদের সূর্যালোকের উপস্থিতিতে ক্লোরোফিলের সাহায্যে CO2 ও H2O -র রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে শর্করা তৈরির প্রক্রিয়াই হলো সালোকসংশ্লেষণ। যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সবুজ উদ্ভিদ কোষে সূর্যালোকের উপস্থিতিতে, পরিবেশ থেকে গৃহীত কার্বন ডাইঅক্সাইড ও মূল দ্বারা শোষিত জলের বিক্রিয়ায় শর্করা জাতীয় খাদ্যের সংশ্লেষ ঘটে এবং গৃহীত কার্বন ডাই অক্সাইডের সমপরিমাণ অক্সিজেন প্রকৃতিতে নির্গত হয়, তাকে সালোকসংশ্লেষণ…
মাইটোসিস কোষবিভাজন কাকে বলে? যে প্রক্রিয়ায় পরিণত দেহকোষ বিভাজিত হয়ে সম আকৃতি এবং সমগুণ সম্পন্ন দুটি অপত্য কোষ সৃষ্টি হয়, তাকে মাইটোসিস বা পরোক্ষ নিউক্লিয়াস বিভাজন বলে। মাইটোসিস কোষ বিভাজন দুটি পর্যায়ে সম্পন্ন হয়। প্রথম পর্যায়ে নিউক্লিয়াসের বিভাজন ঘটে একে বলা হয় ক্যারিওকাইনেসিস। দ্বিতীয় পর্যায়ে সাইটোপ্লাজমের বিভাজন হয় একে সাইটোকাইনেসিস বলে। বিভাজন শুরুর আগে…
লোকাল হরমোন কাকে বলে? স্থানীয় হরমোন কাকে বলে? যে হরমোনের ক্রিয়া সাধারণত উৎসস্থল বা উৎস গ্রন্থিতে সীমাবদ্ধ, তাদের স্থানীয় হরমোন বা লোকাল হরমোন বলে। উৎপত্তিস্থলে ক্রিয়াকারী হরমোনগুলিকে বলা হয় লোকাল বা স্থানীয় হরমোন। যেমন: টেস্টোস্টেরন, সিক্রেটিন, গ্যামট্রিন, কোলিসিস্টোকাইনিন, প্যানক্রিওজাইনিন, প্রোস্টাগ্ল্যাডিন, ব্রার্ডিকাইনিন, হিস্টামিন ইত্যাদি।