অ্যাজমা বা হাঁপানি কী?

প্রকট বৈশিষ্ট্য কাকে বলে? কোনো হেটারোজাইগাস জীবে বিপরীত বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন দুটি জিনের মধ্যে যে জিনটির বৈশিষ্ট্য বাহ্যিকভাবে প্রকাশ পায় তাকে প্রকট জিন এবং উক্ত জিনের বৈশিষ্ট্যকে প্রকট বৈশিষ্ট্য বলে। যেমন – Tt জিনোটাইপ বিশিষ্ট হেটারোজাইগাস মটরশুঁটি উদ্ভিদের T জিন এবং এর দ্বারা প্রকাশিত ‘লম্বা’ বৈশিষ্ট্য প্রকট।

সালোকসংশ্লেষণ সালোকসংশ্লেষণ শব্দটি এসেছে দুটি গ্রিক শব্দ ”photos”( আলোক) এবং synthesis( সংশ্লেষণ বা তৈরী করা) এর সমন্বয়ে গঠিত। সুতরাং সালোকসংশ্লেষণ শব্দটি বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায়- সূর্যালোকের উপস্থিতিতে রাসায়নিক সংশ্লেষ। যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ কোষ সূর্যালোকের উপস্থিতিতে, পরিবেশ থেকে গৃহীত কার্বন-ডাই-অক্সাইড এবং মূল দ্বারা শোষিত পানির মাধ্যমে শর্করা জাতীয় খাদ্যের সংশ্লেষ ঘটায় এবং গৃহীত…

প্রকৃত কোষ বা সুকেন্দ্রিক কোষ কাকে বলে? এসব কোষের নিউক্লিয়াস সুগঠিত অর্থাৎ নিউক্লিয়ার ঝিল্লি (nuclear membrane) দিয়ে নিউক্লিও বস্তু পরিবেষ্টিত ও সুসংগঠিত। এসব কোষে রাইবোজোমসহ সকল অঙ্গাণু উপস্থিত থাকে। ক্রোমোজোমে DNA, প্রোটিন, হিস্টোন এবং অন্যান্য উপাদান থাকে। অধিকাংশ জীবকোষ এ ধরনের হয়।

কৈশিক জালিকা কাকে বলে? পেশিতন্তুতে চুলের মতো অতি সূক্ষ্ম যে রক্ত নালিকা দেখা যায় তাকে কৈশিক জালিকা বলে। এগুলো একস্তরী এবং একদিকে ক্ষুদ্রতম ধমনি ও অন্যদিকে ক্ষুদ্রতম শিরার মধ্যে সংযোগ সাধন করে। এদের প্রাচীর অত্যন্ত পাতলা।

অস্থি কাকে বলে? অস্থি যোজক কলার রূপান্তরিত রূপ। এটি দেহের সর্বাপেক্ষা দৃঢ় কলা। অস্থির মাতৃকা এক প্রকার জৈব পদার্থ দ্বারা গঠিত যাকে অস্টিয়াম বলে। অস্থি মূলত ফসফরাস, সোডিয়াম, পটাসিয়াম ও ক্যালসিয়াম বিভিন্ন যৌগ দিয়ে তৈরি। এছাড়া অস্থিতে প্রায় ৪০ – ৫০ ভাগ পানি থাকে।

সিলেন্টেরনঃ হাইড্রার দেহের মাঝখানে অবস্থিত নলাকার গহব্বরটিকে সিলেন্টেরন বা গ্যাস্ট্রোভাস্কুলার গহ্বর বা পরিপাক সংবহন গহ্বর বলে। অন্তঃত্বকের ক্ষণপদযুক্ত ও ফ্ল্যাজেলাযুক্ত পুষ্টি কোষের ক্ষণপদ ও ফ্ল্যাজেলা সিলেন্টেরন এ অবস্থান করে। এটি উপরে মুখছিদ্র পথে উন্মুক্ত হয়। কাজঃ খাদ্য বস্তুর বহিঃকোষীয় পরিপাক, রেচন পদার্থ পরিবহন ও এর মধ্যে বিদ্যমান পানি শ্বসনে সহায়তা করে থাকে।