অগ্ন্যাশয় একই সাথে বহিঃক্ষরা এবং অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি হিসেবে কাজ করে। অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত অগ্ন্যাশয়রস পরিপাকে সাহায্য করে। আবার অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন ও গ্লকাগন হরমোন নিঃসৃত হয় যা মানব দেহের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখে। সুতরাং অগ্ন্যাশয় একই সাথে অন্তঃক্ষরা ও বহিঃক্ষরা গ্রন্থি হিসেবে কাজ করে বলে অগ্ন্যাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলা হয়।