Similar Posts
নিউক্লিয়ার মেমব্রেন কাকে বলে? | নিউক্লিয়ার মেমব্রেনের কাজ
নিউক্লিয়ার মেমব্রেন কাকে বলে? নিউক্লিয়াস সজীব দুটি ঝিল্লি দিয়ে আবৃত থাকে- বহিঃঝিল্লি ও অন্তঃঝিল্লি। ঝিল্লি দুটিকে একসাথে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন বা নিউক্লিয়ার ঝিল্লি বলে। প্রতিটি মেমব্রেন দ্বিস্তরী ফসফোলিপিড বাইলেয়ার দ্বারা গঠিত। নিউক্লিয়ার মেমব্রেন এর রাসায়নিক উপাদান বিশুদ্ধ প্রোটিন। নিউক্লিয়ার মেমব্রেনের কাজ নিউক্লিয়াসের রক্ষণাবেক্ষণ করাই নিউক্লিয়ার ঝিল্লির প্রধান কাজ। তা ছাড়া এটি নিউক্লিওপ্লাজম, নিউক্লিওলাস ও ক্রোমোজোমকে সাইটোপ্লাজম…
মাইটোসিসের গুরুত্ব
জীবদেহে মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কোষ বিভাজনের কারণে প্রতিটি কোষের নিউক্লিয়াস এবং সাইটোপ্লাজমের মধ্যকার আয়তন ও পরিমাণগত ভারসাম্য রক্ষিত হয়। এর ফলে বহুকোষী জীবের দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে। সব বহুকোষী জীবই জাইগোট নামক একটি কোষ থেকে জীবন শুরু করে। এই একটি কোষই বারবার মাইটোসিস বিভাজনের ফলে অসংখ্য কোষ সৃষ্টির মাধ্যমে পূর্ণ জীবে…
ক্রিস্টি কাকে বলে?
ক্রিস্টি কাকে বলে? মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের স্তরটি ভাঁজ হয়ে আঙুলের মতো যে অভিক্ষেপ তৈরি হয়, তাকে ক্রিস্টি বলে। ক্রিস্টির গায়ে বৃন্তযুক্ত গোলাকার বস্তু থাকে, একে অক্সিজোম বলে। অক্সিজোমে বিভিন্ন ধরনের উৎসেচক সাজানো থাকে। বাইরের ঝিল্লি সোজা কিন্তু ভেতরের ঝিল্লি নির্দিষ্ট ব্যবধানে ভেতরের দিকে ভাঁজ হয়ে আঙ্গুলের মত প্রবর্ধক বা ক্রিস্টি সৃষ্টি করে। এগুলো মাইটোকন্ড্রিয়ার ধাত্রকে কতকগুলো…
বাস্তুতন্ত্র কাকে বলে? বাস্তুতন্ত্রের প্রকারভেদ
বাস্তুতন্ত্র কাকে বলে? কোনো একটি পরিবেশের অজীব এবং জীব উপাদানসমূহের মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়া, আদান-প্রদান ইত্যাদির মাধ্যমে পরিবেশে যে তন্ত্র গড়ে উঠে তাকেই বাস্তুতন্ত্র বলে। অর্থাৎ বাস্তুতন্ত্র হলো একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের সমস্ত জীবন্ত জিনিস যেমন: উদ্ভিদ, প্রাণী এবং জীব যেখানে জীবিত প্রাণীরা একে অপরের সাথে এবং পার্শ্ববর্তী পরিবেশের সাথে যোগাযোগ করে। বাস্তুতন্ত্রকে আপনি বলতে পারেন জীব এবং তাদের পরিবেশের…
মিশ্র গ্রন্থি কাকে বলে? মিশ্র গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য, মিশ্র গ্রন্থির কাজ, অগ্ন্যাশয় গ্রন্থিকে মিশ্র গ্রন্থি বলা হয় কেন?
মিশ্র গ্রন্থি কাকে বলে? যে সমস্ত গ্রন্থি অন্তঃক্ষরা (হরমোন ক্ষরণকারী অংশ) এবং বহিঃক্ষরা (উৎসেচক ক্ষরণকারী অংশ) উভয় গ্রন্থির সমন্বয়ে গঠিত, তাদের মিশ্র গ্রন্থি বলে। মিশ্র গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য ১) অনাল বা বহিঃক্ষরা গ্রন্থি এবং অনাল বা অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি যুক্ত হয়। ২) বহিঃক্ষরা অংশের ক্ষয় নালির মাধ্যমে ক্রিয়াস্থলে এবং অন্তঃক্ষরা অংশের ক্ষরণ রক্তের মাধ্যমে ক্রিয়াস্থলে পৌঁছায়। মিশ্র…
শর্করার শ্রেণিভাগ
শর্করাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা- এক শর্করা, উদাহরণ-গ্লুকোজ। দ্বি-শর্করা, উদাহরণ – সুক্রোজ এবং বহু শর্করা, উদাহরণ – শ্বেতসার, গ্লাইকোজেন ইত্যাদি।