Similar Posts
ভ্রূণ আবরণী কাকে বলে?
ভ্রূণ আবরণী কাকে বলে? প্রত্যেক প্রজাতিতে ভ্রূণের জন্য মাতৃদেহের ভিতর সহজ, স্বাভাবিক ও নিরাপদ পরিবর্ধনের ব্যবস্থা হিসেবে ভ্রূণের চারদিকে যে আবরণগুলো থাকে সেগুলোকে বলা হয় ভ্রূণ আবরণী। এগুলো ভ্রূণের পুষ্টি, গ্যাসীয় আদান-প্রদান, বর্জ্য নিষ্কাশন ইত্যাদি কাজে সহায়তা করে থাকে।
যোনিতে রুগী কি?
রুগী যোনির প্রাচীরে কতকগুলো ভাঁজ দেখা যায় তাকে রুগী বলে।
উদ্ভিদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় উপাদান কী?
উদ্ভিদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় উপাদান কী? উদ্ভিদের প্রায় ৬০টি অজৈব উপাদান সনাক্ত করা হয়েছে যার মধ্যে ১৬টি উপাদান উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য একান্ত প্রয়োজনীয়। এই ১৬টি পুষ্টি উপাদানই সমষ্টিগতভাবে ‘অত্যাবশ্যকীয় উপাদান’ বলা হয়। কারণ এদের যে কোনো একটির অভাব হলেই উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিকাশ ব্যাহত হয়ে এর অভাবজনিত লক্ষণ প্রকাশ পায় এবং পুষ্টির অভাব জনিত…
শর্করার শ্রেণিভাগ
শর্করাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা- এক শর্করা, উদাহরণ-গ্লুকোজ। দ্বি-শর্করা, উদাহরণ – সুক্রোজ এবং বহু শর্করা, উদাহরণ – শ্বেতসার, গ্লাইকোজেন ইত্যাদি।
রক্তকণিকার জন্ম কোথায়?
রক্তকণিকার জন্ম কোথায়? রক্তকণিকার জন্ম প্রধানত হাড়ের লাল অস্থি মজ্জায়। দুই ধরনের অস্থি মজ্জা- লাল অস্থি মজ্জা,যা রক্ত উৎপন্নকারি টিস্যু এবং হলুদ অস্থি মজ্জা,যা ফ্যাট কোষ দিয়ে গঠিত। লাল মজ্জা থেকে লোহিত রক্তকণিকা,অণুচক্রিকা এবং অধিকাংশ শ্বেত রক্তকণিকা উৎপন্ন হয়। জন্মের সময় সকল অস্থি মজ্জা লাল থাকে। বয়সের সাথে সাথে অধিকাংশ ফ্যাটের সাথে মিশ্রিত হয়ে হলুদ অস্থি মজ্জায় রূপান্তরিত হয়।
উপজিহ্বা বা epiglottis কাকে বলে? উপজিহ্বার কাজ
উপজিহ্বা বা epiglottis : স্বরযন্ত্রের উপরে জিহ্বা আকৃতির ঢাকনাকে epiglottis (এপিগ্লটিস) বা উপজিহ্বা বলে। শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার সময় এটি খোলা থাকে এবং এ পথে বায়ু ফুসফুসে যাতায়াত করে। আর আহারের সময় এটি স্বরযন্ত্রের মুখ ঢেকে দেয়। ফলে খাদ্যদ্রব্যাটি সরাসরি খাদ্যনালিতে প্রবেশ করে। উপজিহ্বার কাজ: শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার সময় এটি খোলা থাকে এবং এ পথে বায়ু ফুসফুসে যাতায়াত…