প্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
প্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
যে ভগ্নাংশের লব, হর অপেক্ষা ছোট তাকে প্রকৃত ভগ্নাংশ বলে।
যেমন: ২/৫ একটি প্রকৃত ভগ্নাংশ। কারণ, এই ভগ্নাংশে লব ২ এবং হর ৫, এক্ষেত্রে লব, হর থেকে ছোট।
কাজেই এটি একটি প্রকৃত ভগ্নাংশ।
যে ভগ্নাংশের লব, হর অপেক্ষা ছোট তাকে প্রকৃত ভগ্নাংশ বলে।
যেমন: ২/৫ একটি প্রকৃত ভগ্নাংশ। কারণ, এই ভগ্নাংশে লব ২ এবং হর ৫, এক্ষেত্রে লব, হর থেকে ছোট।
কাজেই এটি একটি প্রকৃত ভগ্নাংশ।
বৃত্তের যেকোনা দুইটি বিন্দুর মধ্যের পরিধির অংশকে চাপ বলে। চিত্রে A ও B দুইটি বিন্দুর মাঝে বৃত্তের অংশগুলোকে দেখানো হয়েছে। দুইটি অংশের একটি অংশ ছোট, অন্যটি তুলনামূলকভাবে বড়। ছোট অংশটিকে উপচাপ ও বড় অংশটিকে অধিচাপ বলা হয়। চাপ, উপচাপ, অধিচাপ
সন্নিহিত কোণ কাকে বলে? যদি দু’টি কোণের একটি সাধারণ বাহু ও একটি মাত্র শীর্ষবিন্দু থাকে তবে একটি কোণের অপর কোণের সন্নিহিত কোণ বলে। একই সমতলে অবস্থিত একই শীর্ষবিন্দুবিশিষ্ট দুইটি কোণের যদি একটি সাধারণ বাহু থাকে এবং কোণ দুইটি, সাধারণ বাহুর বিপরীত পার্শ্বে অবস্থিত হয়, তাহলে কোণদ্বয়কে পরস্পর সন্নিহিত কোণ বলে।
বৃত্তের জ্যা কাকে বলে? কোনো বৃত্তের বক্ররেখার যেকোনো দুটি বিন্দুকে কোনো সরলরেখা দ্বারা যুক্ত করা হলে যে রেখাংশ পাওয়া যায় তাকে জ্যা বলে। বৃত্ত চাপের শেষ প্রান্তের দুটি সংযোজক রেখাংশকে জ্যা বলে। জ্যা এর বৈশিষ্ট্য সমান সমান জ্যা কেন্দ্র থেকে সমান দূরবর্তী। সকল জ্যা এর লম্বদ্বিখণ্ডক কেন্দ্রগামী। বৃত্তের পরিধির দুটি বিন্দুকে যোগ করে সরলরেখা আঁকালে একটি জ্যা উৎপন্ন হয়।…
খোলাবাক্য কাকে বলে? একটি বাক্যকে খোলা বাক্য বলা হয়, যখন বাক্যটি সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায় না। অপরদিকে একটি বাক্যকে ‘গাণিতিক বাক্য (বন্ধ বাক্য)’ বলা হয় তখন যখন বাক্যটি সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায়। উদাহরণঃ ৫ একটি জোড় সংখ্যা 👉 এটি একটি গাণিতিক বাক্য এবং এটি মিথ্যা। ১০ একটি জোড় সংখ্যা…
বিন্দু কাকে বলে? যার শুধু অবস্থান আছে কিন্তু দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও বেধ বা উচ্চতা কিছুই নেই তাকে বিন্দু বলে। বিন্দুকে শূণ্য মাত্রার সত্তা ধরা হয়।
সমলববিশিষ্ট ভগ্নাংশ কাকে বলে? যেসব ভগ্নাংশের লব একই তাদের সমলববিশিষ্ট ভগ্নাংশ বলে।