শাফাআত কাকে বলে?
শাফাআত কাকে বলে?
শাফাআত শব্দের অর্থ সুপারিশ করা, অনুরোধ করা ইত্যাদি। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় কল্যাণ ও ক্ষমার জন্য আল্লাহ তায়ালার নিকট নবি-রাসুল ও নেক বান্দাগণের সুপারিশ করাকে শাফাআত বলে।
শাফাআত শব্দের অর্থ সুপারিশ করা, অনুরোধ করা ইত্যাদি। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় কল্যাণ ও ক্ষমার জন্য আল্লাহ তায়ালার নিকট নবি-রাসুল ও নেক বান্দাগণের সুপারিশ করাকে শাফাআত বলে।
রোযার কাফ্ফারার বর্ণনা। ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ যদি রোযা পালন না করে বা রোযা রেখে বিনা কারণে ভেঙে ফেলে তাহলে রোযার কাযা এবং কাফ্ফারা উভয়ই তার উপর ফরজ। রোযার কাফ্ফারা হলো- একাধারে দুই মাস রোযা পালন করা। এতে অক্ষম হলে ৬০ জন মিসকিনকে পরিতৃপ্তির সাথে দুইবেলা খাওয়ানো এবং একজন গোলামকে মুক্ত করে দেওয়া। একাধারে দুই মাস রোযা…
যোহরের নামাজ কয় রাকাত আসসালামুআলাইকুম প্রিয় পাঠক আজকে আলোচনা করব যোহরের নামাজ কয় রাকাত সম্পর্কে। প্রত্যেকটি মুসলমানের জন্য নামাজ হচ্ছে বেহেস্তের চাবি তাই অবশ্যই মুসলমানদেরকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হবে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরা মুসলমানদের জন্য বাধ্যতামূলক তাই আমরা চেষ্টা করব সকল মুসলিমগণ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করাতে এবং মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম বিধান…
শিরক কত ধরনের হতে পারে এবং কি কি? মহান আল্লাহর সাথে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে শরিক করাকে শিরক বলে। শিরক চার ধরনের হতে পারে। যেমন – ১. আল্লাহ তায়ালার সত্ত্বা ও অস্তিত্ত্বে শরিক করা ২. আল্লাহর গুণাবলিতে শিরক করা ৩. সৃষ্টি জগতের পরিচালনায় কাউকে আল্লাহর অংশিদার করা এবং ৪. ইবাদতে আল্লাহর সাথে শরিক করা।
আল্লাহ সন্তুষ্টি লাভের আশায় পশু উৎসর্গ দেওয়াকে কুরবানী বলা হয় ।কুরবানী ইসলামের অতি গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্যপূর্ণ ইবাদত । যারা সামর্থ্যবান তাদের জন্য কুরবানী ওয়াজিব। । আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু সালাম প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানকে কুরবানী দিতে উৎসাহে দিয়েছেন । ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় কুরবানী হলো জিলহজ মাসে ১০ তারিখ সকাল থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্তের আগে পর্যন্ত আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে…
রাসুলুল্লাহ (স.) এর যুগে হাদিস লিখে রাখা নিষেধ ছিল কেন? রাসুলুল্লাহ (স.) এর জীবদ্দশায় হাদিস লিখে রাখা নিষেধ ছিল। কেননা তখন কুরআন নাজিল হচ্ছিল। এ অবস্থায় মহানবি (স.) এর হাদিস লিখে রাখলে তা আল কুরআনের বাণীর সাথে সংমিশ্রণের আশঙ্কা ছিল। এ কারণে সংরক্ষণ করা হয় নি।
শরীয়তের প্রধান উৎস হচ্ছে দুইটি। একটি হলো আল্লাহর কিতাব তথা মহাগ্রন্থ আল-কুরআন অপরটি হল রাসুলের সুন্নাত বা আল হাদিস। মূলত সুন্নাত হলো আল-কুরআনের সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা। চলুন তাহলে সুন্নাত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। সুন্নাত সুন্নাত শব্দের অর্থ রীতি, নিয়ম, আদর্শ ইত্যাদি। শরীয়তের পরিভাষায়, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি বাণী,কাজ, অনুমোদন ও মৌন সম্মতিকে সুন্নাত বলে।…