Similar Posts
অভিকর্ষীয় বিভব শক্তি বা স্থিতিশক্তি কাকে বলে?
অভিকর্ষীয় বিভব শক্তি বা স্থিতিশক্তি কাকে বলে? কোনো বস্তুকে অভিকর্ষের বিরুদ্ধে উপরে তুলতে বাইরের উৎসের অভিকর্ষ বলের বিরুদ্ধে কাজ করতে হয়। এ কাজ স্থিতিশক্তি হিসেবে সঞ্চিত থাকে। একে বস্তুর অভিকর্ষীয় বিভব শক্তি বা স্থিতিশক্তি বলে। এক্ষেত্রে ভূ-পৃষ্ঠকে প্রামাণ্য তল হিসেবে ধরা হয়।
ফ্লেমিং এর বাম হস্ত সূত্র
ফ্লেমিং এর বাম হস্ত সূত্র বাম হাতের তর্জনী, মধ্যমা ও বৃদ্ধঙ্গুলী পরস্পর সমকোণে প্রসারিত করে তর্জনীকে চৌম্বক ক্ষেত্রের অভিমুখে এবং মধ্যমাকে প্রবাহের অভিমুখ স্থাপন কর বৃদ্ধঙ্গুলী পরিবাহীর ওপর প্রযুক্ত বলের অভিমুখতা পরিবাহীর গতির বা বিক্ষেপের দিকে নির্দেশ করে। ফ্লেমিং এর ডান হস্ত সূত্র একটি তড়িৎবাহী তারকে প্রবাহের অভিমুখে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রসারিত করে ডান হাত দিয়ে মুষ্টিবদ্ধ…
গ্যালভানোমিটারের বিক্ষেপ শূন্য হওয়ার শর্ত কি?
গ্যালভানোমিটারের বিক্ষেপ শূন্য হওয়ার শর্ত কি? গ্যালভানোমিটার দ্বারা কোনো বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহের অস্তিত্ব নির্ণয় করা যায়। এর জন্যে একে বর্তনীতে যুক্ত করা হয়। যদি গ্যালভানোমিটারে দুই বিন্দুর বিভব সমান হয় তখন গ্যালভানোমিটারের মধ্যে দিয়ে কোনো তড়িৎ প্রবাহিত হয় না ফলে গ্যালভানোমিটারের কাঁটারও কোনো বিক্ষেপ ঘটে না তখন গ্যালভানোমিটারের কাঁটার বিক্ষেপ শূন্য হয়।
তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের তাৎপর্য (Significance of the first law of Thermodynamics)
তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের তাৎপর্য (Significance of the first law of Thermodynamics) তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের তাৎপর্যসমূহ নিম্নরূপ- ১) এর প্রধান তাৎপর্য হচ্ছে এটি তাপ ও কাজের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে। ২) কোনো কিছু ব্যয় না করে কাজ বা শক্তি পাওয়া অসম্ভব। ৩) এ সূত্র অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণ কাজ পেতে হলে নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপের প্রয়োজন অথবা নির্দিষ্ট…
সমবিভব তল কি? | সমবিভব তলের বৈশিষ্ট্য
সমবিভব তল কি? কোনো তড়িৎ ক্ষেত্রের মধ্যে যে তলের প্রত্যেকটি বিন্দুর তড়িৎ বিভব সমান তাকে সমবিভব তল বলে। সমবিভব তলে কোনো তড়িৎ প্রবাহিত হতে পারে না। স্থির তড়িৎ বিদ্যায় একটি অন্তরিত আহিত পরিবাহীর পৃষ্ঠ সমবিভব পৃষ্ঠ। যেহেতু পৃষ্ঠের প্রতিটি বিন্দুর বিভব একই, তাই সমবিভব তলের এক বিন্দু থেকে অন্য বিন্দুতে একটি আধান স্থানান্তর করতে কোনো…
মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র কাকে বলে?
মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র কাকে বলে? কোন বস্তু বা বস্তুসমূহের চারদিকে যতদূর পর্যন্ত এর মহাকর্ষীয় বল অনুভূত হয়, সে অঞ্চলকে ঐ বস্তুর মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র প্রাবল্য বলে। বস্তুটি যদি পৃথিবী হয় তবে সৃষ্ট ক্ষেত্রকে অভিকর্ষ ক্ষেত্র বলে।