তড়িৎ প্রবাহ কি? | তড়িৎ প্রবাহ কাকে বলে?
তড়িৎ প্রবাহ কাকে বলে?
কোনো পরিবাহীর যেকোনো প্রস্থচ্ছেদের মধ্য দিয়ে একক সময়ে যে পরিমাণ আধান প্রবাহিত হয় তাকে তড়িৎ প্রবাহ বলে।
কোনো পরিবাহীর যেকোনো প্রস্থচ্ছেদের মধ্য দিয়ে একক সময়ে যে পরিমাণ আধান প্রবাহিত হয় তাকে তড়িৎ প্রবাহ বলে।
পরাবৈদ্যুতিক ধ্রুবক কাকে বলে? দুটি আধানের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে শূন্যস্থানে যে বল ক্রিয়া করে আর ঐ দুই আধানের মধ্যে একই দূরত্বে কোনো পরাবৈদ্যুতিক মাধ্যমে যে বল ক্রিয়া করে তাদের অনুপাত ঐ মাধ্যমের জন্য ধ্রুব সংখ্যা হয়। এ ধ্রুব সংখ্যাকে ঐ মাধ্যমের তড়িৎ মাধ্যমাঙ্ক বা পরাবৈদ্যুুতিক ধ্রুবক (dielectric constant) বলা হয়। একে K দ্বারা প্রকাশ করা হয়। শূণ্য মাধ্যমে…
ফ্লোরোসেন্স পদার্থ কী? যে সকল পদার্থ (200 – 375)nm তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট বর্ণালী শোষণ করে কিন্তু (375 – 780) nm তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট বর্ণালী বিকিরণ করে, সে সকল পদার্থকে ফ্লোরোসেন্স পদার্থ বলে।
জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞান কাকে বলে? পদার্থবিজ্ঞানের যে শাখায় মহাবিশ্বের সমস্ত বস্তু যেমন-গ্রহ, নক্ষত্র, ধুমকেতু, উল্কা, ছায়াপথ, পালসার, কৃষ্ণ বিবর ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয় তাকে জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞান বলে।
ব্যবর্তন পীড়নের সংজ্ঞা দাও। ব্যবর্তন বিকৃতি প্রতিরোধ করার জন্য একক ক্ষেত্রফলে যে প্রতিরোধ বলের সৃষ্টি হয় অর্থাৎ বিকৃতি ঘটাতে একক ক্ষেত্রফলের উপর যে পীড়ন বল প্রযুক্ত হয় তাকে ব্যবর্তন পীড়ন বলে।
পরিবাহী কাকে বলে? যে সমস্ত পদার্থের ভেতর দিয়ে তড়িৎ সহজে চলাচল করতে পারে সেগুলোকে পরিবাহী বলে। সাধারণত ধাতব পদার্থ তড়িৎ সুপরিবাহী হয়। যেমন- তামা, রূপা, লোহা, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি পরিবাহী। পরিবাহীর আপেক্ষিক রোধ অনেক কম হয় প্রায় 10-8 Ω ক্রমের। রূপা হলো সবচেয়ে উত্তম ধাতব পরিবাহক। পরিবাহীতে প্রচুর পরিমাণ মুক্ত ইলেকট্রন থাকে। ফলে পরিবাহীর দুই প্রান্তে সামান্য বিভব…
ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্র একাধিক বস্তুর মধ্যে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া ছাড়া অন্য কোনো বল কাজ না করলে কোনো নির্দিষ্ট দিকে তাদের মোট ভরবেগের কোনো পরিবর্তন ঘটে না।
পরাবৈদ্যুতিক ধ্রুবক কাকে বলে? দুটি আধানের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে শূন্যস্থানে যে বল ক্রিয়া করে আর ঐ দুই আধানের মধ্যে একই দূরত্বে কোনো পরাবৈদ্যুতিক মাধ্যমে যে বল ক্রিয়া করে তাদের অনুপাত ঐ মাধ্যমের জন্য ধ্রুব সংখ্যা হয়। এ ধ্রুব সংখ্যাকে ঐ মাধ্যমের তড়িৎ মাধ্যমাঙ্ক বা পরাবৈদ্যুুতিক ধ্রুবক (dielectric constant) বলা হয়। একে K দ্বারা প্রকাশ করা হয়। শূণ্য মাধ্যমে…
ফ্লোরোসেন্স পদার্থ কী? যে সকল পদার্থ (200 – 375)nm তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট বর্ণালী শোষণ করে কিন্তু (375 – 780) nm তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট বর্ণালী বিকিরণ করে, সে সকল পদার্থকে ফ্লোরোসেন্স পদার্থ বলে।
জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞান কাকে বলে? পদার্থবিজ্ঞানের যে শাখায় মহাবিশ্বের সমস্ত বস্তু যেমন-গ্রহ, নক্ষত্র, ধুমকেতু, উল্কা, ছায়াপথ, পালসার, কৃষ্ণ বিবর ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয় তাকে জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞান বলে।
ব্যবর্তন পীড়নের সংজ্ঞা দাও। ব্যবর্তন বিকৃতি প্রতিরোধ করার জন্য একক ক্ষেত্রফলে যে প্রতিরোধ বলের সৃষ্টি হয় অর্থাৎ বিকৃতি ঘটাতে একক ক্ষেত্রফলের উপর যে পীড়ন বল প্রযুক্ত হয় তাকে ব্যবর্তন পীড়ন বলে।
পরিবাহী কাকে বলে? যে সমস্ত পদার্থের ভেতর দিয়ে তড়িৎ সহজে চলাচল করতে পারে সেগুলোকে পরিবাহী বলে। সাধারণত ধাতব পদার্থ তড়িৎ সুপরিবাহী হয়। যেমন- তামা, রূপা, লোহা, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি পরিবাহী। পরিবাহীর আপেক্ষিক রোধ অনেক কম হয় প্রায় 10-8 Ω ক্রমের। রূপা হলো সবচেয়ে উত্তম ধাতব পরিবাহক। পরিবাহীতে প্রচুর পরিমাণ মুক্ত ইলেকট্রন থাকে। ফলে পরিবাহীর দুই প্রান্তে সামান্য বিভব…
ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্র একাধিক বস্তুর মধ্যে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া ছাড়া অন্য কোনো বল কাজ না করলে কোনো নির্দিষ্ট দিকে তাদের মোট ভরবেগের কোনো পরিবর্তন ঘটে না।
পরাবৈদ্যুতিক ধ্রুবক কাকে বলে? দুটি আধানের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে শূন্যস্থানে যে বল ক্রিয়া করে আর ঐ দুই আধানের মধ্যে একই দূরত্বে কোনো পরাবৈদ্যুতিক মাধ্যমে যে বল ক্রিয়া করে তাদের অনুপাত ঐ মাধ্যমের জন্য ধ্রুব সংখ্যা হয়। এ ধ্রুব সংখ্যাকে ঐ মাধ্যমের তড়িৎ মাধ্যমাঙ্ক বা পরাবৈদ্যুুতিক ধ্রুবক (dielectric constant) বলা হয়। একে K দ্বারা প্রকাশ করা হয়। শূণ্য মাধ্যমে…
ফ্লোরোসেন্স পদার্থ কী? যে সকল পদার্থ (200 – 375)nm তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট বর্ণালী শোষণ করে কিন্তু (375 – 780) nm তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট বর্ণালী বিকিরণ করে, সে সকল পদার্থকে ফ্লোরোসেন্স পদার্থ বলে।
জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞান কাকে বলে? পদার্থবিজ্ঞানের যে শাখায় মহাবিশ্বের সমস্ত বস্তু যেমন-গ্রহ, নক্ষত্র, ধুমকেতু, উল্কা, ছায়াপথ, পালসার, কৃষ্ণ বিবর ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয় তাকে জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞান বলে।
ব্যবর্তন পীড়নের সংজ্ঞা দাও। ব্যবর্তন বিকৃতি প্রতিরোধ করার জন্য একক ক্ষেত্রফলে যে প্রতিরোধ বলের সৃষ্টি হয় অর্থাৎ বিকৃতি ঘটাতে একক ক্ষেত্রফলের উপর যে পীড়ন বল প্রযুক্ত হয় তাকে ব্যবর্তন পীড়ন বলে।
পরিবাহী কাকে বলে? যে সমস্ত পদার্থের ভেতর দিয়ে তড়িৎ সহজে চলাচল করতে পারে সেগুলোকে পরিবাহী বলে। সাধারণত ধাতব পদার্থ তড়িৎ সুপরিবাহী হয়। যেমন- তামা, রূপা, লোহা, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি পরিবাহী। পরিবাহীর আপেক্ষিক রোধ অনেক কম হয় প্রায় 10-8 Ω ক্রমের। রূপা হলো সবচেয়ে উত্তম ধাতব পরিবাহক। পরিবাহীতে প্রচুর পরিমাণ মুক্ত ইলেকট্রন থাকে। ফলে পরিবাহীর দুই প্রান্তে সামান্য বিভব…
ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্র একাধিক বস্তুর মধ্যে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া ছাড়া অন্য কোনো বল কাজ না করলে কোনো নির্দিষ্ট দিকে তাদের মোট ভরবেগের কোনো পরিবর্তন ঘটে না।