ভারতীয় সংবিধানের কত নং ধারায় কতগুলি মৌলিক কর্তব্যের কথা বলা হয়েছে?
ভারতীয় সংবিধানের কত নং ধারায় কতগুলি মৌলিক কর্তব্যের কথা বলা হয়েছে?
সংবিধানের ৫১(ক)নং ধারায় ১১ টি মৌলিক কর্তব্যের কথা বলা হয়েছে।
সংবিধানের ৫১(ক)নং ধারায় ১১ টি মৌলিক কর্তব্যের কথা বলা হয়েছে।
রাষ্ট্রের প্রাথমিক উপাদান হচ্ছে জনসমষ্টি, নির্দিষ্ট ভূখণ্ড হচ্ছে রাষ্ট্রের অপরিহার্য দ্বিতীয় উপাদান, রাষ্ট্রের অপরিহার্য তৃতীয় উপাদানটি হলো সরকার, রাষ্ট্র গঠনের মুখ্য উপাদান হলো সার্বভৌমত্ব বা সার্বভৌমিকতা।
সামন্তবাদ কি সামন্ততন্ত্র বা সামন্তবাদ মধ্যযুগে ইউরোপের ইতিহাসে একটি গুরত্ত্বপূর্ণ সামাজিক ও ভূমি ব্যবস্থাপনা হিসেবে বিবেচিত। সামন্তবাদ ছিলো এক প্রকার ভূমি ব্যবস্থাপনা। এই ব্যবস্থা সমগ্র মধ্যযুগব্যাপী অর্থাৎ, নবম থেকে পনেরো শতক পর্যন্ত ইউরোপবাসীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক জীবন, আচার-আচরণ এবং ভাবধারার উপর বিশেষভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। সামন্তবাদ মূলত ভূমিকেন্দ্রীক একটি সরকার ব্যবস্থা, যেখানে রাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় প্রশাসনের…
স্বৈরতন্ত্র কি Autocratic শব্দটির বাংলা পারিভাষিক অর্থ হল একক শাসন বা স্বৈরশাসন। শব্দটি দুটি গ্রীক শব্দ (autos) অর্থ ‘নিজে’ এবং (kratos) অর্থ ”শাসন” থেকে আগত। আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় এই স্বৈরশাসনকে নেগেটিভ হিসেবে দেখা হয়। কারণ এই ব্যবস্থায় জনগণের সার্বভৌমত্ব ক্ষুন্ন হয় এবং মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হতে হয়। যদিও খুব কম সংখ্যক দেশ আছে যেখানে স্বৈরতান্ত্রিক রাষ্ট্র…
বৈধ ক্ষমতা কাকে বলে? ক্ষমতা হলো এক ধরনের সামাজিক সম্পর্ক। কর্তৃত্ব হচ্ছে বৈধ ক্ষমতা, যে ক্ষমতা মানুষ যথার্থ ও ন্যায় সঙ্গত মনে করে। আর নেতৃত্ব হচ্ছে কোন দলের মুখ্য ব্যক্তি হিসেবে কাজ করার ক্ষমতা, গুণাবলী ও আচরণ। কর্তৃত্ব হচ্ছে বৈধ ক্ষমতা, যে ক্ষমতাকে মানুষ যথার্থ এবং ন্যায়সঙ্গত মনে করে। ভেবার কর্তৃত্বের তিনটি রূপ চিহ্তি করেছিলেন…
স্বাধীনতা ও সাম্যের মধ্যে সম্পর্ক আলোচনা কর। স্বাধীনতা ও সাম্য এই দুটি আদর্শ মানুষের রাজনৈতিক জীবনে গভীর প্রভাব বিস্তার করছে। এই দুটি আদর্শকে প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে যুগে যুগে মানুষ রক্ত্ক্ষয়ী সংগ্রাম করেছে। আমেরিকার স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং ফরাসী বিপ্লব উভয় ক্ষেত্রেই এই দুটি আদর্শকে যথেষ্ট গুরুত্ব পেতে দেখা গেছে। অথচ আশ্চর্যের কথা, স্বাধীনতা ও সাম্যের মধ্যে সম্পর্ক…
বেসরকারি আইন কাকে বলে? এ আইন রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রণীত নয় তবে সামাজিকভাবে স্বীকৃত হয়। এ আইন দ্বারা ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক রক্ষা এবং সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা হয়। যেমনঃ কোন সংঘের আইন, চুক্তি ও দলিল সংক্রান্ত আইন ইত্যাদি।