কুটির শিল্পের বৈশিষ্ট্য
কুটির শিল্পের বৈশিষ্ট্য
নিম্নে কুটির শিল্পের বৈশিষ্ট্য দেয়া হলোঃ
পরিবার কেন্দ্রিকঃ কুটির শিল্প সাধারণত পরিবারের সদস্যদের দ্বারাই পরিচালিত হয়ে থাকে। সাধারণত স্বামী, স্ত্রী, পুত্র, কন্যা, ভাইবোন ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের দ্বারাই কুটির শিল্প পরিচালিত হয়।
স্বল্প মূলধনঃ কুটির শিল্প প্রতিষ্ঠা করতে খুব বেশি মূলধনের প্রয়োজন হয় না। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের ইচ্ছা বা সদিচ্ছাই যথেষ্ট। যে কেউ ইচ্ছা করলেই কুটির শিল্প প্রতিষ্ঠা করতে পারে। তবে কুটির শিল্পের তুলনায় ক্ষুদ্র শিল্পের তুলনামূলকভাবে বেশি মূলধনের প্রয়োজন হয়।
অবস্থানঃ কুটির শিল্প যেখানে সেখানে স্থাপন করা যায়। কুটির শিল্প সাধারণত মালিকের নিজের ঘরেই পরিচালিত হয়।
আয়তনঃ কুটির শিল্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এ শিল্পের আয়তন ছোট হয়।
কাঁচামালঃ কুটির শিল্পে সাধারণত স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত কাঁচামাল ও উপকরণ দ্বারা পরিচালিত হয়। ফলে আমাদের দেশের কাঁচামাল ও প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার নিশ্চিত হয়।
শেষ কথা:
আশা করি আপনাদের এই আর্টিকেলটি পছন্দ হয়েছে। আমি সর্বদা চেষ্টা করি যেন আপনারা সঠিক তথ্যটি খুজে পান। যদি আপনাদের এই “কুটির শিল্পের বৈশিষ্ট্য” আর্টিকেলটি পছন্দ হয়ে থাকলে, অবশ্যই ৫ স্টার রেটিং দিবেন।