সান্দ্রতা সহগ এর সংজ্ঞা / সান্দ্রতা সহগ কাকে বলে?
সান্দ্রতা সহগ কাকে বলে?
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রবাহীর দুটি স্তরের মধ্যে বেগের নতি একক রাখতে প্রবাহী স্তরের একক ক্ষেত্রফলে যে স্পর্শকীয় বলের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ প্রবাহীর সান্দ্রতা সহগ বলে।
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রবাহীর দুটি স্তরের মধ্যে বেগের নতি একক রাখতে প্রবাহী স্তরের একক ক্ষেত্রফলে যে স্পর্শকীয় বলের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ প্রবাহীর সান্দ্রতা সহগ বলে।
বর্ণালী কাকে বলে? যৌগিক আলোর বিচ্ছুরণের ফলে মূল বর্ণসমূহের যে সজ্জ বা পট্টি পাওয়া যায় তাই হলো বর্ণালী। রসায়নে, একটি বর্ণালী হল একটি সংকেতের তরঙ্গদৈর্ঘ্য বা ফ্রিকোয়েন্সি, যেমন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন বা পারমাণবিক এবং আণবিক বর্ণালী। স্পেকট্রোস্কোপি হল বর্ণালী অধ্যয়ন এবং পদার্থের সাথে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক বিকিরণের মিথস্ক্রিয়া। পারমাণবিক নির্গমন বর্ণালী, পারমাণবিক শোষণ বর্ণালী এবং আণবিক বর্ণালী সহ…
সরল ছন্দিত স্পন্দন কাকে বলে? কোনো গতিশীল বস্তুকণার গতি যদি এমন হয় যে, এটি এর গতিপথের কোনা নির্দিষ্ট বিন্দুকে নির্দিষ্ট সময় পরপর একই দিক থেকে অতিক্রম করে, তাহলে সেই গতিকে পর্যাবৃত্ত গতি বলে। যদি সরলপথে পর্যাবৃত্ত গতিসম্পন্ন বস্তুকণার ত্বরণ একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে এর সরণের সমানুপাতিক এবং সর্বদা ঐ বিন্দু অভিমুখী হয় তাহলে বস্তুকণার ঐ গতিকে সরল ছন্দিত…
গতিশক্তি ও বিভবশক্তির মধ্যে পার্থক্য গতিশক্তি ও বিভবশক্তির মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং গতিশক্তি বিভবশক্তি ১ কোন গতিশীল বস্তু গতির জন্য যে শক্তি লাভ করে তাকে গতিশক্তি বলে। স্বাভাবিক অবস্থা বা অবস্থান থেকে অন্য অবস্থায় বা অবস্থানে আনার জন্য বস্তু যে শক্তি সঞ্চয় করে তাকে বিভবশক্তি বলে। ২ বস্তুর গতিশক্তি নির্ণয়ে কোন প্রসঙ্গ বস্তু বা…
আনুভূমিক পাল্লা কাকে বলে? প্রসঙ্গ সমতলে নিক্ষেপন ও পতন বিন্দুর মধ্যবর্তী দূরত্বকে প্রাসের পাল্লা বলে। প্রাসের পাল্লাকে R ধরা হয়। আনুভূমিক পাল্লা সূত্র
তড়িতের প্রকারভেদ তড়িৎ দুই প্রকার। যথাঃ ১। স্থির তড়িৎ এবং ২। চল তড়িৎ স্থির তড়িৎঃ তড়িৎ যখন কোন বস্তুতে আবদ্ধ থাকে এবং প্রবাহিত তয় না তখন একে স্থির তড়িৎ বলে। চল তড়িৎঃ তড়িৎ যখন কোন বস্তুর মধ্য দিয়ে চলাচল করে বা প্রবাহিত হয় তখন একে চল তড়িৎ বলে।
নাল ভেক্টরের সুনির্দিষ্ট দিক নেই কেন? কোনো ভেক্টরের নির্দেশক রেখাটির আদিবিন্দু ও শেষবিন্দু ও শেষবিন্দু যদি মিশে যায় তবে রেখাংশটি একটি বিন্দুতে পরিণত হয়। এ ধরনের ভেক্টরকে শূন্য বা নাল ভেক্টর বলে। সুতরাং এটি এমন একটি ভেক্টর যার মান শূন্য অর্থাৎ (০) এর কোনো নির্দিষ্ট দিক থাকে না অর্থাৎ নাল ভেক্টরের কোনো সুনির্দিষ্ট দিক নেই।…