করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা pdf
করোনাভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা
করোনাভাইরাস যা বর্তমান সময়ের একটি আলোচ্য বিষয়।Covid-19 যা করোনাভাইরাস নামে পরিচিত সাম্প্রতিক সময়ে গনমাধ্যমের শিরোনামে প্রধান বিশ্বস্ত বিস্তার করছে, এই করোনাভাইরাস সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। সাধারণত সর্তকতা অবলম্বন করে আপনি এই ভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে পারেন।
কতটা ভয়ভয়ঙ্কর এই ভাইরাস
শ্বাসতন্ত্রের অন্যান্য অসুস্থতার মত এই ভাইরাস এর ক্ষেত্রে ও লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে। কিছু মানুষের জন্য এই ভাইরাসের সংক্রমণ মারাত্মক হতে পারে। এর ফলে নিউমোনিয়া শ্বাসকষ্ট এবং অর্গান বিপর্যয়ের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে তবে খুব কম ক্ষেত্রেই এই রোগ মারাত্মক হয় এই ভাইরাস সংক্রমণের সংক্রমনের ফলে বয়স্ক ও আগে থেকে অসুস্থ ব্যক্তিদের মারাত্মকভাবে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
শিশুদের ঝুঁকি
যেকোনো বয়সের মানুষই এই ভাইরাসে আক্রমণ হতে পারে তবে শিশুদের ক্ষেত্রে লক্ষণীয় তা বেশি পাওয়া যায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে এবংবয়স্কদের ক্ষেত্রে এটি আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তবে শহর অঞ্চলের দরিদ্র শিশুদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাসের পরোক্ষ প্রভাব রয়েছে এসবের মধ্যে রয়েছে বিদ্যালয় বন্ধ থাকা যায় সম্প্রতি মঙ্গোলিয়া দেখা গেছে।
এসব ভাইরাসের দ্বারা বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হয় এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সংক্রামক। 2019 সালের ডিসেম্বরে চীনের এটি প্রথম শনাক্ত হয়। করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা ধীরে ধীরে এটি বিশ্বের প্রায় সকল দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে পৃথিবীর প্রায় 6 কোটি মানুষ সংক্রমিত হয়েছে এবং এখনও এপ্রুভ বর্তমান এবং 65 লক্ষ মানুষ মৃত্যু বরণ করেছে। বাংলাদেশ এরোগে মারাত্মকভাবে আক্রান্ত।
এ রোগের কিছু সাধারণ লক্ষণ হচ্ছে জ্বর কাশি মাংসপেশির ব্যথা ক্লান্তি এবং শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা। করোনাভাইরাস চোখ মুখ নাক দিয়ে সহজেই মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তি যখন হাসি কাশি দেয় বা নিঃশ্বাস ফেলে তখন ভাইরাসটি ছড়ায়। কোন সুস্থ মানুষ যদি ভাইরাসটির সংস্পর্শে আসে তাহলে সে সংক্রমিত হয়।
প্রতিরোধেই এক্ষেত্রে সর্বোত্তম পন্থা। কোন মানুষ সংক্রমিত হলে তাকে অবশ্যই আলাদা রাখতে হবে আলাদা খাবার থেকে শুরু করে মোটকথা কোয়ারেন্টাইন রাখতে হবে। তাকে সকল ধরনের স্বাস্থ্যগত মানসিক সমর্থন দিতে হবে তাকে নিয়মিত সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে আমরা যদি এই রোগ থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে চাই তাহলে আমাদেরকে ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি এবং সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে আমাদেরকে সাবধান দিয়ে বারবার হাত ধৌত করতে হবে।
হ্যান্ড স্যানিটাইজার হাতের জীবাণু নাশক ব্যবহার করতে হবে। আমরা যদি কোন জনাকীর্ণ স্থানে যায় তবে আমাদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস ব্যবহার করতে হবে। করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা আমাদের শরীরের শিশিরগুলো শক্তিশালী করার জন্য ভিটামিন ডি এবং এর জন্য কিছু সময় সূর্যের আলোতে থাকতে হবে বিশেষ করে সকালের সূর্য ওঠার সময়। কেননা সকালের রোদে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। আমাদেরকে সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই এসব মূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে কেবল তাহলে আমরা এই ভয়ঙ্কর ভাইরাস থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে সক্ষম হব বাংলাদেশ সরকার অতি বুদ্ধিমত্তার সাথে মোকাবেলা করছে যা বর্তমানে প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
করোনাভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা
করোনাভাইরাস বলতে ভাইরাসের একটি শ্রেণীকে বোঝায় যেগুলি স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং পাখিদেরকে আকরাম আক্রমণ করে মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাস শ্বাসনালির সংক্রমণ ঘটায়। করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা এই সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে অনেক সময় যা সাধারণ সর্দি-কাশির নাই মনে হয় কিছু ক্ষেত্রে তা অন্যান্য মারাত্মক ভাইরাস এর জন্য হয়ে থাকে এই সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে অনেক সময় যা সাধারণ সর্দি-কাশির নেয় মনে হয় কিছু ক্ষেত্রে তা অন্যান্য মারাত্মক ভাইরাস এর জন্য হয়ে থাকে।অন্যান্য অন্যান্য প্রজাতিতে এই লক্ষণ এর তারতম্য দেখা যায় ।
যেমন মুরগির মত এটা ঊর্ধ্ব শ্বাসনালির সংক্রমণ ঘটায় আবার গরুএটি ডায়রিয়া সৃষ্টি করে করোনাভাইরাস একটি দ্রুত সংক্রমণকারী ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে এটি দ্রুত সংক্রান্ত আক্রান্ত ব্যক্তির হাসি কাশি থেকে ছড়িয়ে পড়ে তাই করোনাভাইরাস থেকে বেচে থাকলে আমাদের মা পরিধান করা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলা উচিত। এবং সেইসাথে যত দ্রুত সম্ভব ভ্যাকসিন গ্রহণ করা উচিত।
ইতিহাস
করোনাভাইরাস নামটির উৎপত্তি লাতিন শব্দ থেকে যার অর্থ মুকুট বা হার। করণা শব্দটি নিজে থেকে এসেছে যার অর্থ মালা বা হার। করোনাভাইরাস 1930 এর দশকে প্রথম আবিষ্কৃত হয় প্রথম দিকে মুরগির মত সংক্রমণ ভাইরাস হিসেবে এটি প্রথম দেখা যায় পরে সাধারণ সর্দি কাশিতে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এরকম ধরনের ভাইরাস পাওয়া যায় মানুষের মধ্যে পাওয়া ভাইরাস দুটি মানুষ করোনাভাইরাস 229 এবং মনুষ্য করোনাভাইরাস 43 নামে নামকরণ করা হয়।
তবে অনেকের সন্দেহ যে এই ভাইরাসটি চীন সরকার তার দেশের গরীব মানুষকে শেষ করে দেয়ার জন্য নিজেরাই তৈরি করে নিজেরাই সরিয়ে নিল এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ে ভাইরাসটির আরো বেশ কিছু প্রজাতি পাওয়া যায় যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য 2003 সালে এস এস সি ও connect2 সালে sp1 2012 সালে এবং সর্বশেষ 2009 সালে এসআরএস co2 পাওয়া যায় যা বর্তমানে সাধারণত নভেল করোনাভাইরাস নামে পরিচিত অধিকাংশ ভাইরাসের ফলে ফুসফুসের সংক্রমণ দেখা দেয়।
করোনাভাইরাস এর ব্যাপকতা
শ্বাসতন্ত্রের অন্যান্য অসুস্থতার মত এই ভাইরাসের ক্ষেত্রে সর্দি কাশি গলা ব্যথা এবং হালকা লক্ষণ দেখা দিতে পারে। করোনাভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা, বিষয়টিতে আমরা করোনা ভাইরাস সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারলাম। এখন আমরা করোনাভাইরাস এর ব্যবস্থা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাব।
করোনাভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা কিছু মানুষের জন্য এই ভাইরাসের সংক্রমণ মারাত্মক হতে পারে। এই ভাইরাস সংক্রমণের ফলে বয়স্ক আগে থেকে অসুস্থ ব্যক্তিদের মারাত্মকভাবে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তবে খুব কম ক্ষেত্রেই এই রোগ মারাত্মক হয় এই ভাইরাস সংক্রমণের ফলে বয়স্ক এবং শিশু বাচ্চাদের ঝুঁকি বেশি থাকে যে কোন বয়সের মানুষই এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে।
তবে একটি বিষয় লক্ষণীয় যে করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি প্রধানত আগে থেকে অসুস্থ বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাস মারাত্মক হতে পারে তবে শহর অঞ্চলের দরিদ্র শিশুদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাসের প্রভাব রয়েছে এসবের মধ্যে রয়েছে বিদ্যালয় 2019 এর সবচেয়ে বেশি দেখতে পাই ডায়াবেটিকস এছাড়াও বিভিন্ন রোগের তালিকা রয়েছে উচ্চ রক্তচাপ এবং কিডনি রোগ এবং ক্যান্সার।
আমাদের শরীরে কোন ভাইরাস হাইজ্যাক করে তখন আমাদের দেহ কোষ থেকে এক ধরনের রাসায়নিক নির্গত হয় যার নাম ইন্টারফেরন শরীরের অন্য অংশ এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থার জন্য এক ধরনের সতর্কবার্তা কিন্তু করোনাভাইরাস এর ধারন ক্ষমতা আছে তাকে থামিয়ে দেয়ার।
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা 2019 সালের 31 ডিসেম্বর চীনের উহান শহরে করোনাভাইরাস এর একটি প্রজাতির সংক্রমণ দেখা দেয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভাইরাসটিকে প্রতিষ্ঠানিক ভাবে 2019-ncov নভেল করোনাভাইরাস নামে নামকরণ করেন। অনেকেই অনুমান করেছেন যে এ প্রজাতির সাপ অথবা বাদুড় থেকে এসেছে যদিও অনেক গবেষক এ মতের বিরোধিতা করেন বাংলাদেশ করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্ত হয় 8 ই মার্চ 2020 সালে এরপর হাজার 9 মার্চ সর্বোচ্চ এক ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি আমেরিকান প্রবাসী একজনের সঙ্গে এসেছিলেন। কয়েকদিন পরে আরও একজন সর্বোত্তম ব্যক্তি মারা যান তিনি বিদেশি কারো সংস্পর্শে আসেন নি বলে দাবি তার স্বজনদের এভাবে বাংলাদেশ বিস্তার লাভ করে করোনা ভাইরাস এর প্রকোপ।