সল্পপুজি এবং অল্প জায়গায় করতে পারেন লাভজনক মুরগির খামার এর ব্যবসা।


মুরগি পালন

 

মুরগি পালন হচ্ছে এমন একটি ব্যবসা যেখানে অল্প দিনে ভালো আয় করা সম্ভব। মুরগির ডিম ও গোশত শুধু সুস্বাদু নয় আমিষ সমৃদ্ধ খাদ্য। মুরগি পালন করলে পরিবারের খাদ্য চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বাড়তি আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়।

বর্তমানে শহর, উপ-শহর এবং গ্রামেও বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মুরগির খামার গড়ে উঠছে। বসত বাড়িতে মুরগি চাষ হচ্ছে একটি সহজ এবং লাভজনক কাজ। বাড়ির গৃহিণীরা খামার স্থাপন ও পরিচালনা করতে পারে। পারিবারিক এই খামারে ডিম পাড়া মুরগি ছাড়াও ব্রয়লার মুরগি চাষ করা যায়। এ অভিজ্ঞতা পরবর্তীতে বাণিজ্যিক খামার প্রতিষ্ঠায় কাজে লাগে।

মুরগি পালনের উপকারিতাঃ

মুরগির ডিম ও গোশত পরিবারের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে।

অল্প টাকা বিনিয়োগ করে অধিক আয় করা যায়।

মুরগির বিষ্ঠা জৈব সারের একটি ভালো উৎস।

বিচরণের সময় মুরগি পোকা-মাকড় খেয়ে তা দমন করতে সহায়তা করে।

বাজার সম্ভাবঃ

স্থানীয় বাজার ছাড়াও বড় বড় হাট-বাজারে মুরগি বিক্রি করা যায়। মুরগির ডিম প্রতিবেশীদের কাছে, স্থানীয় দোকানে বা বাজারে পাইকারি বা খুচরা বিক্রি করা যায়। এছাড়া থানা সদরের হোটেলগুলোতেও ডিম বিক্রি করা যায়।

মুরগী পালন ব্যবস্থাপনাঃ

ছাড়া অবস্থায় মুরগি পালন পদ্ধতি

এ পদ্ধতিতে গ্রামে-গঞ্জে গৃহস্থের বাড়িতে স্বাধীনভাবে মুরগি ঘুরে বেড়ায় এবং বাড়ির আঙ্গিনা, রাস্তা-ঘাট, মাঠ ও ক্ষেত খামারে অবাধে ঘুরে বেড়ায়, ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা খাবার কুড়িয়ে খায়।

* বাসস্থানঃ

মুরগির বাসস্থান এমন এক জায়গায় হতে হবে যা রোদ, বৃষ্টি ও ঠান্ডা থেকে মুক্ত থাকে। জায়গাটি অবশ্যই খোলামেলা হতে হবে। মুরগির ঘর তৈরির নিয়ম নিচে দেওয়া হলো :

১.৫ মিটার (৫ ফুট) লম্বা X১.২ মিটার (৪ ফুট) চওড়া এবং ১ মিটার (৩.৫ ফুট) উঁচু ঘর তৈরি করতে হবে।

ঘরের বেড়া বাঁশের তরজা বা কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করতে হবে। এছাড়া মাটির দেয়ালও তৈরি করা যাবে।

বেড়া বা দেওয়ালে আলো বাতাস চলাচলের জন্য ছিদ্র থাকতে হবে।

ঘরের চাল খড়, টিন বা বাঁশের তরজার সাথে পলিথিন ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে। এরকম ঘরে ১০-১৫টি মুরগি পালন করা যায়।

* খাবার

বাড়ির প্রতিদিনের বাড়তি বা বাসী খাদ্য যেমন ফেলে দেওয়া এঁটোভাত, তরকারি, ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গম, ধান, পোকামাকড়, শাক সবজির ফেলে দেওয়া অংশ, ঘাস, লাতাপাতা, কাঁকর, পাথর কুচি ইত্যাদি মুরগি কুড়িয়ে খায়। এরা মুক্ত আলো বাতাস বিশেষ করে প্রচুর সূর্য কিরণে বেড়ে উঠে যা তাদের শরীরে ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি করতে সাহায্য করে। এদের খাবারের জন্য তেমন কোন খরচ করতে হয় না।

পরিচর্যাঃ

এ পদ্ধতিতে মুরগি পরিচর্যার জন্য সময় বা লোকজনের তেমন দরকার পড়ে না। তারপরও কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয় :

সকালে মুরগির ঘর খুলে কিছু খাবার দিতে হবে।

সন্ধ্যায় মুরগি ঘরে ওঠার আগে আবার কিছু খাবার দিতে হবে।

ঘরে উঠলে দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।

মুরগির পায়খানা ঘরের মেঝেতে যেন লেপ্টে না যায় সেজন্য ঘরের মেঝেতে ধানের তুষ, করাতের গুঁড়া ২.৫ সে.মি. (১ ইঞ্চি) পুরু করে বিছাতে হবে।

পায়খানা জমতে জমতে শক্ত জমাট বেঁধে গেলে বারবার তা উলট-পালট করে দিতে হবে এবং কিছুদিন পর পর পরিষ্কার করতে হবে।

এ পদ্ধতিতে সাধরণত দেশি মুরগি পালন করা হয় এবং প্রায় তেমন কোন খরচ ছাড়াই ডিম ও মাংসের জন্য মুরগি পাওয়া যায়।

উন্নত জাতের মুরগি পালন পদ্ধতিঃ

বাণিজ্যিক ভিত্তিতে উন্নত জাতের মুরগি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় ব্রয়লার এবং ডিমপাড়া মুরগি পালন করা হয় :

* ব্রয়লার

এ পদ্ধতিতে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে প্যারেন্ট স্টক মুরগির মাধ্যমে ডিম উৎপাদন করে ব্রয়লারে বাচ্চা ফুটাতে হয়। ব্রয়লার বাচ্চা উৎপাদনকারী অনেক প্রতিষ্ঠান মুরগির খামারিদের সাথে চুক্তিভিত্তিক উৎপাদনে জড়িত।

এ সংক্রান্ত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো একদিন বয়সী বাচ্চা উৎপাদন করে যার দাম সাধারণত ১৬-২৪ টাকা। মুরগির খামারিরা এ বাচ্চাগুলো ৫ সপ্তাহ ধরে লালনপালন করে এবং যখন মুরগিগুলো ১১০০-১২০০ গ্রাম ওজনের হয় তখন বাজারজাত করা হয়। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো খামারিদের সহজ শর্তে মুরগির খাদ্য, ঔষধ ও রোগবালাই প্রতিষেধক সরবরাহ করা হয়।

* উন্নত জাতের মুরগির বাচ্চা পালন ঘরের নকশা

বাচ্চা পালন ঘরে ১ দিন বয়সের বাচ্চা ৮ সপ্তাহ বা ২ মাস পর্যন্ত পালন করা হয়। ১-২১ দিন বয়স পর্যন্ত বাচ্চা ব্রুডিং হাউজে পালন করা হয়। এর জন্য আলাদা ঘর তৈরি করতে হয়। বাচ্চা পালন ঘরেও ব্রুডিং হাউজ তৈরি করা যায়। নিচে ২০০-২৫০টি মুরগির বাচ্চা পালন ঘর তৈরির কৌশল বর্ণনা করা হলো :

দৈর্ঘ্য ২০ ফুট ও প্রস্থ ১২ফুট বা (২০˝X১২˝)=২৪০ বর্গফুটের হতে হবে।

ভিটা থেকে ঘরের উচ্চতা ৭˝হবে। ভিটা হবে দেড় থেকে দুই ফুট।

ঘরের চালা বাঁশের চটা, চাটাই এবং পলিথিন দিয়ে তৈরি করতে হবে।

ভিটার উপরে বেড়ার নিচের ২˝এমনভাবে দিতে হবে যেন কোন ছিদ্র না থাকে। ছিদ্র ছাড়া বেড়া থেকে চালা পর্যমত্ম বেড়ার বাকি অংশ নেট যুক্ত হবে। নেট বাঁশের চটা বা তার দিয়ে দিতে হবে।

ঘরের ভিটা বেলে বা দোঁ-আশ মাটি দিয়ে করতে হবে।

মেঝে সিমেন্টের প্লাস্টার দিয়ে করতে পারলে ভালো হয়। প্লাস্টার করা না গেলে হাড়ি ভাঙ্গা খোয়া বালু দিয়ে পিটিয়ে শক্ত করে দিতে হবে এবং উপরে এঁটেল মাটি ও গোবর দিয়ে লেপে দিতে হবে। এর ফলে ইঁদুরের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।

* ব্রুডার বা তাপ ঘর তৈরির কৌশল

১ দিন হতে ২১ দিন পর্যন্ত কৃত্রিম উপায়ে বাচ্চাদের লালনপালনের জন্য ব্রুডার বা ব্রুডিং হাউজ বা তাপ ঘর তৈরি করা হয়। নিচে ব্রুডার তৈরির কৌশল দেওয়া হলো :

ব্রুডার বর্গাকার/চারকোণা হলে দৈর্ঘ্য ৭ ফুট এবং প্রস্থ ৭ ফুট হতে হবে। আর যদি গোলাকার হয় তাহলে এর ব্যাসার্ধ ৪ ফুট হতে হবে।

বর্গক্ষেত্রের চারবাহু বা বৃত্ত বাঁশের চাটাই বা মোটা কাগজ দিয়ে তৈরি করতে হবে, যাকে বলে চিকগার্ড।

চিকগার্ডের উচ্চতা দেড় থেকে দুই ফুট হতে হবে।

ব্রুডারের আয়তন ৫ বর্গফুট হতে হবে।

ব্রুডারের মাঝখানে হোভার (তাপ দেয়ার যন্ত্র) ঝুলানো থাকবে।

হোভার থেকে ব্রুডারের চিকগার্ডের দূরত্ব ৩ ফুট হবে।

ঝুলানো হোভারে ১০০ পাওয়ারের তিনটি বাল্ব থাকবে।

বিদ্যুৎ না থাকলে হারিকেন দিয়ে তাপ দেওয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে।

ব্রুডারের ভেতরের মেঝেতে কাঠের গুঁড়া বা তুষ, চাটাই বিছিয়ে বা বস্তা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।

 

* কৃত্রিম তাপ নিয়ন্ত্রণ কৌশল

ব্রয়লার মুরগির বাচ্চার প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা নিচে দেওয়া হলো :

১ম সপ্তাহ ৯৫ ফারেনহাইট

২য় সপ্তাহ = ৯০ ফারেনহাইট

৩য় সপ্তাহ = ৮৫ ফারেনহাইট

৪র্থ সপ্তাহ = ৮০ ফারেনহাইট

৫ম সপ্তাহ = ৭৫ ফারেনহাইট

৬ষ্ঠ সপ্তাহ = ৭০ ফারেনহাইট

হোভারের নিচে বাচ্চা গাদাগাদি লাগলে বুঝতে হবে তাপ কম হয়েছে তখন হোভার নিচু করে তাপ বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে বাল্বের সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে। এছাড়া চিকগার্ডের উচ্চতা বাড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে।

ব্রয়লার মুরগির সুষম খাদঃ

ব্রয়লার বাচ্চার চার সপ্তাহ বয়স না হওয়া পর্যন্ত যে খাদ্য দেওয়া হয় তাকে স্টার্টার খাদ্য বলে। পাঁচ থেকে আট সপ্তাহ বয়সী বাচ্চাদের যে খাদ্য দেওয়া হয় তাকে ফিনিশার খাদ্য বলে। এই দুই ধরণের খাদ্যের প্রয়োজনীয় উপাদান নিচে দেওয়া হলো :

* ব্রয়লার মুরগির সুষম খাদ্যের নমুনা তালিকা (২০০টি মুরগি)

খাদ্যের উপকরণ

স্টার্টার ১-৪ সপ্তাহ (কেজি)

ফিনিশার ৫-৮ সপ্তাহ (কেজি)

গম/ভুট্টা ভাঙ্গা  ১০০

চাউলের কুঁড়া  ৪০

তিল বা সয়াবিন খৈল  ৩০

প্রোটিন কনসেনট্রেট  ১৬

শুটকি মাছের গুড়া  ২.৫

ঝিনুক ভাঙ্গা   ২.৫

লবণ  ১.০

ভিটামিন ও খনিজ মিশ্রণন  .৫০

মোট  = ১৯২.৫০

রোগ নির্ধারণ, দমন ও চিকিৎসাঃ

রুটিন অনুযায়ী নিয়মিত টিকা দিতে হবে এবং রোগাক্রান্ত মুরগিকে সঠিক চিকিৎসা করতে হবে। তবে প্রয়োজনীয় ভেকসিন দেওয়া, ঠোঁট কাটা বা পালক কাটা ইত্যাদি কাজ সন্ধ্যার পর অন্ধকারে করাই ভালো। ব্রয়লার মুরগির টিকা দানের ধাপগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো :

বয়স                                                রোগের নাম                                                টিকাদান পদ্ধতি

১ দিন           রাণীক্ষেত এবং ইনফেকশাস ব্রঙ্কাইটিস              চোখে ফোঁটা/ঠোঁট ডোবানো/ ইনজেকশন

১-৭ দিন                     গাম বোরো                                              খাবার পানির সাথে/চোখে ফোঁটা/স্প্রে

১৪ দিন          রাণীক্ষেত এবং ইনফেকশাস ব্রঙ্কাইটিস                     খাবার পানির সাথে/স্প্রে

২১ দিন                      গাম বোরো                                                       খাবার পানির সাথে/স্প্রে

মুরগির খামারের ব্যয়

মূলধনঃ

মুরগি চাষ করতে আনুমানিক ৫০,০০০ টাকার প্রয়োজন হবে । ব্যক্তিগত পুঁজি ছাড়া মূলধন সংগ্রহের জন্য নিকট আত্মীয়স্বজন, সরকারি বা বেসরকারি ঋণদানকারী ব্যাংক(সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক , রূপালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক) বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (আশা, গ্রামীণ ব্যাংক, ব্রাক, প্রশিকা) এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এসব সরকারি ও বেসরকারি ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও) শর্ত সাপেক্ষে ঋণ দিয়ে থাকে।

মুরগির খামার (২০০টি মুরগির জন্য) করার জন্য প্রয়োজনীয় স্থায়ী জিনিসপত্র ও উপকরণের সম্ভাব্য মূল্য তালিকা নিচে দেওয়া হলো

উপকরণ

সংখ্যা                                              টাকা (আনুমানিক)

ঘর    ১টি                                                   ২৬০০০

ফিডার ৮টি                                                    ২৮০

পানির পাত্র ৫টি ছোট এবং বড় ১৫                       ২০০

বিদ্যুৎ খরচঃ                                                           ১৫০

খাবার পাত্র

মাঝারি ৯টি এবং বড় ২০ টি                                   ২৪৫

থার্মোমিটার ১টি                                                        ৪০

বেলচা ১টি                                                                ১৫০

চিকগার্ড  ১টি                                                           ৩০০

খাঁচা   ১১সেট                                                          ১১০০

মোট=২৮৪৬৫টাকা

জিনিসপত্রের ক্ষয়, রক্ষণাবেক্ষণ, ঋণের সুদ, ইত্যাদি খাতে ব্যয় হবে গড়ে প্রায় ১৮০০ টাকা। বাচ্চা মুরগি, খাদ্য, ওষুধপত্র, পরিবহন, বাল্ব, বাজারের খাজনা ইত্যাদির জন্য ব্যয় হবে গড়ে ১৭৫০০ টাকা।

মুরগির বাচ্চা কিনে বিক্রি করতে গড়ে ৩ মাস সময় লাগে। এক বছরে কমপক্ষে ৩ বার মুরগি বিক্রি করা যাবে। কিন্তু স্থায়ী জিনিসপত্র প্রতিবছর কিনতে হবে না।

প্রশিক্ষণঃ

মুরগি পালনের ক্ষেত্রে এ বিষয়ে অভিজ্ঞ কারো কাছ থেকে মুরগি পালনের বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। মুরগি সংক্রান্ত কোন তথ্য জানতে হলে স্থানীয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ইউনিয়ন পর্যায়ে পশু কর্মকর্তা অথবা উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।

এছাড়া বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে। এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্ধারিত ফি এর বিনিময়ে পশু পালন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।

মুরগির ডিম ও গোশত আমাদের দেশে জনপ্রিয় খাদ্য।বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পারিবারিক খামারে ডিম পাড়া মুরগি ছাড়াও ব্রয়লার মুরগি চাষ করে পরিবারের খাদ্য চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বাড়তি আয়ের সুযোগ সৃষ্টি সম্ভব।

সচরাচর জিজ্ঞাসাঃ

প্রশ্ন ১ : কিভাবে মুরগির রোগ দমন করা যায় ?

উত্তর : সঠিক সময়ে টিকা ও চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে রোগ দমন করা যায়।

প্রশ্ন ২ : মুরগি পালন করে কেমন আয় করা যায় ?

উত্তর : খুব অল্প টাকা বিনিয়োগ করে ভালো আয় করা সম্ভব।

প্রশ্ন ৩ : মুরগির কোন পুষ্টিগুণ আছে কি ?

উত্তর : মুরগির ডিম ও গোশত প্রাণিজ আমিষের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস।

বিঃদ্রঃ সময় ও কাল ভেদে মুল্য কম বেশি হতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *