কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় যত গ্রাম দ্রব 100g দ্রাবকে দ্রবীভূত হয়ে সম্পৃক্ত দ্রবণ তৈরি করে সেই ভর প্রকাশক সংখ্যাকে ঐ তাপমাত্রায় ঐ দ্রবের দ্রাব্যতা বলে। অর্থাৎ কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় 100g দ্রাবককে সম্পৃক্ত দ্রবণে পরিণত করতে যত গ্রাম দ্রবের প্রয়োজন হয়, তাকে ঐ তাপমাত্রায় ঐ দ্রবের দ্রাব্যতা বলে। দ্রাব্যতাকে “S” দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
গামা রশ্মি (gamma ray) এক ধরনের তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ এবং এ রশ্মি আধান নিরপেক্ষ। ফরাসি রসায়নবিদ ও পদার্থবিজ্ঞানী পল ভিলার্ড ১৯০০ সালে গামা রশ্মি আবিষ্কার করেন। একে γ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। গামা রশ্মি নির্গমনে কী হয়? গামা রশ্মি একটি তেজস্ক্রিয় রশ্মি। ভারী এবং অস্থিত তেজস্ক্রিয় মৌল গামা রশ্মি নির্গত করে থাকে। এটি নির্গমনের সাথে কোনো প্রোটন, নিউট্রন বা ইলেকট্রনের…
গেরিলা বাহিনীর ‘অ্যাকশন গ্রুপ’ অস্ত্র বহন করতেন এবং সম্মুখযুদ্ধে অংশ নিতেন। ‘ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ’ শত্রুপক্ষের গতিবিধি সম্পর্কে খবরাখবর সংগ্রহ করতেন।
আজ আমরা বিশেষ্য পদ কাকে বলে এবং বিশেষ্য পদ কত প্রকার ও কি কি নিয়ে জানার চেষ্টা করব। বিশেষ্য পদ কাকে বলে? বাক্যমধ্যে ব্যবহৃত যে পদ দ্বারা কোন ব্যাক্তি, জাতি,সমষ্টি, বস্তু,স্থান,কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নাম বোঝানো হয় তাদের বিশেষ্য পদ বলে। এক কথায় কোন কিছুর নামকেই বিশেষ্য পদ বলে। যেমন – ইফাদ, বই, পশু,…
স্বাধীনতা সম্পর্কে মার্কসীয় ধারণাটি কী? মার্কসবাদীদের মতে, স্বাধীনতার অর্থ বাধানিষেধের অপসারণ নয়, স্বাধীনতা হলো মানুষের সামর্থ্য ও যোগ্যতার সর্বাঙ্গীন বিকাশ। তাঁদের মতে, পুঁজিবাদী সমাজে শ্রমবিভাগের ফলে মানুষের সর্বাঙ্গীন বিকাশ ব্যাহত হয়। সমাজতন্ত্রে মানুষের শ্রমবিভাগ জনিত দাসত্বের অবসান ঘটিয়ে প্রকৃত স্বাধীনতার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়া শুর হয় এবং সাম্যবাদী সমাজে সেই প্রক্রিয়া পূর্ণতা লাভ করে।
কিডনি মানবদেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। মানবদেহে এক জোড়া কিডনি থাকে। এ কিডনি দুটো দেহের ছাঁকনযন্ত্র হিসেবে কাজ করে। নিচে কিডনির কাজগুলো আলোচনা করা হলো: প্রোটিন বিপাকের ফলে উদ্ভূত নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থকে মূত্রের মাধ্যমে দেহ থেকে বের করে দেয়া; রক্তে অম্ল ও ক্ষারের সাম্যাবস্থা বজায় রাখা; রক্তের লোহিত কণিকা সৃষ্টিতে সহায়তা করা; দেহে পানির ভারসাম্য…
কোন পরিবাহী তারের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত হলে ঐ তারের চারপাশে একটি চৌম্বক ক্ষেত্রের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনাকে তড়িৎ প্রবাহের চৌম্বক ক্রিয়া বলে। ১৮১৯ খ্রিস্টাব্দে ক্রিশ্চিয়ান ওয়েরস্টেড (Hans Christian Oerested) তড়িৎ প্রবাহের চৌম্বক ক্রিয়া আবিষ্কার করেন।
