জন্মের তারিখ এবং স্থান: ১৩ জুন, ১৭৭৩, Milverton, যুক্তরাজ্য
মরার তারিখ এবং স্থান: ১০ মে, ১৮২৯, লন্ডন, যুক্তরাজ্য
স্বামী বা স্ত্রী: এলিজা ম্যাক্সওয়েল (বিবাহ. ১৮০৪–১৮২৯)
শিক্ষা: University of Edinburgh-The Queen’s Medical Research Institute (১৭৯৪–১৭৯৫)
পরিচিতির কারণ: আলো, Young’s interference experiment, বিষমদৃষ্টি আরো অনেক।
থমাস ইয়ং (Thomas Young) একজন বৃটিশ পদার্থবিজ্ঞানী এবং চিকিৎসক ছিলেন। বিভিন্ন দূরত্বের বস্তু দেখার ক্ষেত্রে মানুষের চোখের লেন্সের আকার কিভাবে পরিবর্তন হয় তা তিনি সর্বপ্রথম দেখান এবং তা আজও প্রচলিত আছে। ১৮০১ সালে তিনি চোখের বিষম দৃষ্টি Astigmatism) ক্রটি আবিষ্কার করেন এবং লেন্সের সাহায্যে তা প্রতিকারের উপায় বাতলে দেন।
ঐ বছরই তিনি ব্রিটিশ রয়াল ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক নিযুক্ত হয়ে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে আলােক বিদ্যার উপর উচ্চতর গবেষণায় মনােনিবেশ করেন। ভৌত আলােক বিজ্ঞানে তার অবদান তাকে স্মরণীয় করে রেখেছে। ১৮৩০ সালে ব্যাতিচার সংক্রান্ত তার বিখ্যাত দ্বি-চির পরীক্ষা আলাের তরঙ্গ তত্ত্বকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে এবং বলা যায় তখন থেকেই পদার্থবিজ্ঞানের তরঙ্গতত্ত্বভিত্তিক এক নতুন ধারার অগ্রযাত্রা ত্বরান্বিত হয়। তিনি কঠিন বস্তুর উপর বিস্তর গবেষণা করেন। বস্তুর দৈর্ঘ্যের স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক তিনিই প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে। নির্ণয় করেন। তার সম্মানে দৈর্ঘ্যের স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ককে ইয়ং-এর গুণাঙ্ক নামকরণ করা হয়েছে।