গঠন অনুসারে ফাইলকে সাধারণত তিন শ্রেণীতে বিন্যস্ত করা যায়। যেমন– ১. র্যান্ডম অ্যাকসেস ফাইল (Random Access File), ২. সিক্যুয়েনসিয়াল অ্যাকসেস ফাইল (Sequential Access File) ও ৩. ইন্ডেক্সড সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল (Indexed Sequential File)।
১. র্যান্ডম অ্যাকসেস ফাইলঃ যেসব ফাইলের ডেটা বা উপাত্ত ভাগ হওয়া মাত্রই সরাসরি অ্যাকসেস করা যায় সেসব ফাইল সংগঠনকে র্যান্ডম অ্যাক্সেস ফাইল (Random access file) বলে। এ ধরনের ফাইলে কাঙ্ক্ষিত ডেটা অ্যাকসেস করতে কোনো ধরনের ক্রম বা ধারা অণুসরণ করার দরকার হয় না। কারণ ফাইলে ডেটা কোনো বিশেষ ক্রম (index) অনুযায়ী সাজানো থাকে না। কাঙ্ক্ষিত ডেটা অ্যাকসেস করতে Hashing নামক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
২. সিক্যুয়েনসিয়াল অ্যাকসেস ফাইলঃ যে ফাইল ব্যবস্থায় রেকর্ডগুলোকে রেকর্ডের কোনো এক ডেটা ক্ষেত্রের ভিত্তিতে অ্যাসেন্ডিং বা ডিসেন্ডিং পদ্ধতিতে সাজানো যায় তাকে সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল বলে।