যে ফাইল ব্যবস্থায় রেকর্ডগুলোকে রেকর্ডের কোনো এক ডেটা ক্ষেত্রের ভিত্তিতে অ্যাসেন্ডিং বা ডিসেন্ডিং পদ্ধতিতে সাজানো যায় তাকে সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল বলে। আর ডেটা ক্ষেত্রটিকে বলা হয় কী (Key)।
সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল এর সুবিধা
- এটি একটি সরল ফাইল সংগঠন।
- বেশি পরিমাণ ডেটা দ্রুত সংরক্ষণ/প্রক্রিয়াকরণ করা যায়।
- রেকর্ড প্রক্রিয়াকরণ খরচ কম।
- কম্পিউটার মেমোরি অপচয় কম হয়।
সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল এর অসুবিধা
- Random Access করা যায় না।
- ফাইলে মাঝখানে নতুন রেকর্ড সন্নিবেশ করা যায় না।
- অ্যাকসেস টাইম বেশি লাগে। কারণ তাৎক্ষণিকভাবে কোনো রেকর্ড পড়তে গেলে ফাইলের প্রথম থেকেই পড়া শুরু করতে হয়।