জীব উপাদান কাকে বলে? জীব উপাদান কত প্রকার ও কি কি?
বাস্তুতন্ত্রের সকল জীবন্ত অংশকে জীব উপাদান বলে। যেমন-প্রাণী, উদ্ভিদ, অণুজীব প্রভৃতি হলো জীব উপাদান। জীব উপাদান তিন প্রকার। যথা–
- উৎপাদক
- খাদক এবং
- বিয়োজক।
বাস্তুতন্ত্রের সকল জীবন্ত অংশকে জীব উপাদান বলে। যেমন-প্রাণী, উদ্ভিদ, অণুজীব প্রভৃতি হলো জীব উপাদান। জীব উপাদান তিন প্রকার। যথা–
একজন ব্যক্তির বিশ্বাস, ধ্যান-ধারণা, মতামত প্রভৃতি স্থায়ীভাবে লালন করা হলো মূল্যবোধ। মূল্যবোধের বিষয়গুলো মানুষের মধ্যে ধীরে ধীরে স্থায়ীভাবে গড়ে ওঠে। এটি মানুষ স্থায়ীভাবে বিশ্বাস এবং সত্য বলে মনে করে। এজন্য মূল্যবোধকে মৌলিক ও স্থায়ী বিশ্বাস বলা হয়।
তিন বা ততোধিক রাশির অনুপাতকে বহুরাশিক অনুপাত বলে। মনে করি, একটি বাক্সের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা যথাক্রমে ৮ সে.মি., ৫ সে.মি. ও ৬ সে.মি.। ∴ দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতার অনুপাত = ৮ : ৫ : ৬ সংক্ষেপে, দৈর্ঘ্য : প্রস্থ : উচ্চতা = ৮ : ৫ : ৬ এখানে তিনটি রাশির অনুপাত উপস্থাপন করা হয়েছে। এরূপ তিন…
ট্যাক্সিস দিকমুখি উদ্দীপনা বা উদ্দীপনার তীব্রতার প্রতি একটি জীবের সাড়া দেওয়াই হলো ট্যাক্সিস। এটি অন্যতম সহজাত আচরণ এবং অভিযোজনযোগ্য। ট্যাক্সিসের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- জীব অপরিবর্তনীয় সাড়া দান করে, স্থানিক দিকমুখিতা প্রদর্শন করে; দিকমুখিতায় সম্পূর্ণ দেহ জড়িত থাকে এবং দিকমুখি চলন সরাসরি উদ্দীপনা শক্তির সমানুপাতিক। টারমিনেটিং বা সমাপ্তিকরণ উদ্দীপনা যে উদ্দীপনায় আচরণগত সাড়ার সমাপ্তিকরণ ঘটে তাকে টারমিনেটিং…
জোয়ার ভাটা কাকে বলে? (What is called Tide in Bengali/Bangla?) চন্দ্র ও সূর্য ভূ-পৃষ্ঠের জল ও স্থলভাগকে আকর্ষণ করে যার ফলে ভূ-পৃষ্ঠের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর প্রত্যহ এক স্থানে ওঠে এবং অন্যস্থানে নেমে যায়, একেই জোয়ার ভাটা (Tide) বলে। জোয়ার-ভাটা সৃষ্টির কারণ কি? (What is the reason for Tide?) জোয়ার-ভাটা সৃষ্টির প্রধান কারণ হল- সূর্য ও প্রধানত চাঁদ…
গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া বা ধাপ অনুসরণ করতে হয়। এই ধাপগুলো ধারাবাহিকভাবে সম্পন্ন করার মাধ্যমে গবেষণার কাজ সমাপ্ত হয়। গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ১. সমস্যা চিহ্নিতকরণ (Problem Identification): গবেষণার প্রধান কাজ হচ্ছে প্রথমে সমস্যা চিহ্নিত করা। আমাদের চারপাশে অসংখ্য সমস্যা বিদ্যামান। একজন গবেষকের কাজ হচ্ছে সেই সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করা এবং এর সমাধান…
স্পাইরোগাইরা হলো সবুজ বর্ণের সুতার মত একধরনের বহুকোষী শাখাহীন শৈবাল। অনেকগুলো সরু কোষ পর পর যুক্ত হয়ে এদের দেহ তৈরি হয়। পুকুর, ডোবা, খাল-বিল নদীনালা প্রভৃতির পানিতে স্পাইরোগাইরা জন্মায়। অর্থনৈতিক গুরুত্বঃ উপকারী দিক : i) মাছ ও গবাদিপশুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ii) মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে। iii) এতে আয়োডিনসহ অন্যান্য মূল্যবান খনিজ পাওয়া যায়। অপকারী…