মেডুলা কি? মেডুলার কাজ কি?
মেডুলা হচ্ছে বৃক্কের ভেতরের অংশ। মেডুলা গাঢ় রঙের এবং কিছুটা কালচে রঙের হয়। মেডুলায় সাধারণত ৮-১২টি রেনাল পিরামিড থাকে। এদের অগ্রভাগ প্রসারিত হয়ে পিড়কা গঠন করে।
মেডুলা হচ্ছে বৃক্কের ভেতরের অংশ। মেডুলা গাঢ় রঙের এবং কিছুটা কালচে রঙের হয়। মেডুলায় সাধারণত ৮-১২টি রেনাল পিরামিড থাকে। এদের অগ্রভাগ প্রসারিত হয়ে পিড়কা গঠন করে।
বিভিন্ন প্রকার ল্যাম্পের ব্যবহার নিম্নে দেয়া হলোঃ ফিলামেন্ট ল্যাম্প : ফিলামেন্ট থেকে আলো বিচ্ছুরিত হওয়ার জন্য একে ফিলামেন্ট ল্যাম্প বলে। সাধারণতঃ বাসা-বাড়ীতে ফিলামেন্ট ল্যাম্প ব্যবহৃত হয়। কার্বন ফিলামেন্ট ল্যাম্প : একটি বায়ুশূন্য কাচের গোলকের মধ্যে কার্বনের তৈরী সরু ফিলামেন্ট দিয়ে এ ল্যাম্প তৈরী করা হয়। এ ল্যাম্পে আলো ঠিক সাদা হয় না, কিন্তু কিছুটা হলুদ বর্ণের হয়।…
নির্দিষ্ট দিকে অতিক্রান্ত দূরত্বই সরণ। সরণের মাত্রা হল দৈর্ঘ্যের মাত্রা [L]। সরণ একটি ভেক্টর রাশি। কারণ এর মান এবং দিক দুটিই আছে। সরণের দিক হল বস্তুর আদি অবস্থান থেকে শেষ অবস্থানের দিকে। ঘর্ষণ বল কেন উৎপন্ন হয়? দুটি বস্তুর স্পর্শতলের অমসৃণতার কারণে ঘর্ষণ বল উৎপন্ন হয়। আপাত দৃষ্টিতে কোনো বস্তুর তলকে মসৃণ বলে মনে হলেও…
বাক্য হলো কতগুলো পদের সমষ্টি। কিন্তু কতগুলো পদকে পাশাপাশি বসালেই বাক্য হয় না, এগুলোর একটা নিয়ম বিন্যাস আছে, যা অনুসরণ করতে হয়। অর্থাৎ, কোন পদের পর কোনটা বসবে, তা ভালোভাবে জানতে হবে, তবেই বাক্য গঠন করা সম্ভব হবে। আর এটিই হচ্ছে পদ সংস্থাপনার ক্রম।এজন্য ভাষার ক্ষেত্রে পদক্রম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাক্যের অন্তর্ভুক্ত পদগুলো উপযুক্ত স্থানে…
প্রশ্ন-১। হিস্টোলজি কি? উত্তরঃ হিস্টোলজি ভৌত জীববিজ্ঞানের একটি শাখা। এই শাখাতে টিস্যু সম্পর্কিত তত্ত্বীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ শাখায় জীবদেহের টিস্যুগুলোর বিন্যাস, গঠন এবং কার্যাবলি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি গবেষণা করা হয়। প্রশ্ন-২। প্রত্নতত্ত্ববিদ্যা কাকে বলে? উত্তরঃ জীববিজ্ঞানের যে শাখায় প্রাগৈতিহাসিক জীবের বিবরণ এবং জীবাশ্ম সম্পর্কিত বিজ্ঞানকে প্রত্নতত্ত্ববিদ্যা (Palaeontology) বলে। একে জীবাশ্মবিজ্ঞানও বলা হয়। প্রশ্ন-৩। মৎস্য…
চিকিৎসাজনিত কারণে শরীরের ভেতরের কোন অঙ্গ বা গহ্বরকে বাইরে থেকে সরাসরি দেখার নাম এন্ডোসকপি। এটি একটি পরীক্ষা যা দ্বারা শরীরের খাদ্যনালির সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন অর্গান পর্যবেক্ষণ করা হয়। এটি দিয়ে শরীরের ফাঁপা অঙ্গগুলোর ভেতরে পরীক্ষা করা যায়। এন্ডোসকপির মাধ্যমে খুব দ্রুত রোগ নির্ণয় করা যায়। এ যন্ত্রে দুটি নল থাকে। একটি দিয়ে বাইরে থেকে রোগীর…
1811 সালে ইটালীয় পদার্থবিদ অ্যামেদিও অ্যাভোগেড্রো স্থির তাপমাত্রায় ও চাপে গ্যাসের আয়তন ও অণু সম্পৰ্কীয় একটি সূত্রের প্রস্তাব করেন। তাঁর নামানুসারে সূত্রটিকে অ্যাভোগেড্রোর সূত্র (Avogadro’s Law) বলে। সূত্রটি নিম্নরূপ— “স্থির তাপমাত্রা ও চাপে সমান আয়তনের সকল গ্যাসে সমান সংখ্যক অণু থাকে।” আবার যেহেতু অণুর সংখ্যা মোল সংখ্যার সমাণুপাতিক তাই গ্যাসের আয়তন তার মোল সংখ্যারও সমানুপাতিক। সুতরাং নির্দিষ্ট…