কিডনি মানবদেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। মানবদেহে এক জোড়া কিডনি থাকে। এ কিডনি দুটো দেহের ছাঁকনযন্ত্র হিসেবে কাজ করে। নিচে কিডনির কাজগুলো আলোচনা করা হলো:
- প্রোটিন বিপাকের ফলে উদ্ভূত নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থকে মূত্রের মাধ্যমে দেহ থেকে বের করে দেয়া;
- রক্তে অম্ল ও ক্ষারের সাম্যাবস্থা বজায় রাখা;
- রক্তের লোহিত কণিকা সৃষ্টিতে সহায়তা করা;
- দেহে পানির ভারসাম্য বজায় রাখা;
- ভিটামিন D কে উপযুক্ত যৌগে পরিণত করে কাজে লাগানো;
- রেনিন নিঃসরণ করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা;
কিডনি সুস্থ রাখার ১০ উপায়
১. শিশুদের গলাব্যথা, খোস-পাঁচড়ার দ্রুত চিকিৎসা করানো উচিত। কারণ এগুলো থেকে কিডনি প্রদাহ বা নেফ্রাইটিস রোগ দেখা দিতে পারে।
২. ডায়রিয়া, বমি, রক্তআমাশয়, পানিশূন্যতায় অতিদ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এগুলোর মাধ্যমে কিডনি বিকল হতে পারে।
৩. প্রস্রাবের ইনফেকশন হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
৪. পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
৫. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৬. ধুমপান বর্জন করুন।
৭. ডায়াবেটিক আক্রান্তরা নিয়মিত শর্করা ও রক্তের অ্যালবুলিন পরীক্ষা করুন।
৮. উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের ক্ষেত্রে রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৯. মাঝে মাঝে কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করুন।
১০. চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত এন্টিবায়োটিক, ব্যথানাশকসহ যেকোনো ওষুধ গ্রহণে সতর্কতা অবলম্বন করুন।
২. ডায়রিয়া, বমি, রক্তআমাশয়, পানিশূন্যতায় অতিদ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এগুলোর মাধ্যমে কিডনি বিকল হতে পারে।
৩. প্রস্রাবের ইনফেকশন হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
৪. পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
৫. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৬. ধুমপান বর্জন করুন।
৭. ডায়াবেটিক আক্রান্তরা নিয়মিত শর্করা ও রক্তের অ্যালবুলিন পরীক্ষা করুন।
৮. উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের ক্ষেত্রে রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৯. মাঝে মাঝে কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করুন।
১০. চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত এন্টিবায়োটিক, ব্যথানাশকসহ যেকোনো ওষুধ গ্রহণে সতর্কতা অবলম্বন করুন।