Modal Ad Example
পড়াশোনা

পরিপূরক বর্ণ কাকে বলে?

1 min read

যে দুটি বর্ণ মিলে দর্শন ইন্দ্রিয়ে সাদা আলোর অনুভূতি সৃষ্টি করে তাকে পরিপূরক বর্ণ বলে। যেমন- সাদা আলো থেকে নীল আলো বাদ দিলে বাকি অংশের সামগ্রিক বর্ণ হয় হলুদ। অর্থাৎ নীল ও হলুদ পরস্পর পরিপূরক।

পদার্থবিজ্ঞান (Physics) বিষয়ের প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১। সুষম দ্রুতিতে সরল পথে চলমান বস্তুর ত্বরণ থাকে না অথচ বৃত্তাকার পথে সুষম দ্রুতিতে চলমান বস্তুর ত্বরণ থাকে- ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ বেগ একটি ভেক্টর রাশি আর এ বেগের পরিবর্তনের হারকেই বলা হয় ত্বরণ বা মন্দন। আবার মান অথবা দিকের পরিবর্তনের সাপেক্ষে ভেক্টর রাশির পরিবর্তন ঘটে।

যখন কোনো বস্তু সুষম দ্রুতিতে সরল পথে চলমান থাকে তখন বেগের মান ও দিক দুটোই অপরিবর্তিত থাকে তাই তখন কোনো ত্বরণ থাকে না। আবার সুষম দ্রুতিতে বৃত্তাকার পথে চলমান বস্তুর বেগের মান অপরিবর্তিত থাকলেও প্রতিনিয়ত তার দিক পরিবর্তিত হয় অর্থাৎ বেগের পরিবর্তন হয় তাই তখন তার ত্বরণ থাকে।

প্রশ্ন-২। পিচ কাকে বলে?
উত্তরঃ বৃত্তাকার স্কেলটি সম্পূর্ণ একবার ঘুরালে এটি রৈখিক স্কেল বরাবর যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে পিচ বলে।

প্রশ্ন-৩। প্রতিফলন কত প্রকার ও কি কি?
উত্তরঃ প্রতিফলন দুই প্রকার। যথা : (১) নিয়মিত প্রতিফলন ও (২) ব্যাপ্ত প্রতিফলন।

প্রশ্ন-৪। মেলডি কাকে বলে?
উত্তরঃ যদি কয়েকটি শব্দ একের পর এক উচ্চারিত হয়ে একটি সুরযুক্ত শব্দের সৃষ্টি করে তবে তাকে মেলডি বলে।

প্রশ্ন-৫। তরঙ্গের উপরিপাতন কাকে বলে?
উত্তরঃ একাধিক তরঙ্গ একই সময়ে একই মাধ্যমের মধ্যদিয়ে অগ্রসর হলে ঐ মাধ্যমে সকল তরঙ্গের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়, একে তরঙ্গের উপরিপাতন বলে।

প্রশ্ন-৬। সুসঙ্গত উৎস কাকে বলে?
উত্তরঃ দুটি উৎস থেকে সমদশায় বা কোনো নির্দিষ্ট দশা পার্থক্যের একই তরঙ্গদৈর্ঘ্যের দুটি আলোক তরঙ্গ নিঃসৃত হলে তাদের সুসঙ্গত উৎস বলে।

প্রশ্ন-৭। ঘাত বল কাকে বলে?
উত্তরঃ খুব সীমিত সময়ের জন্য খুব বড় মানের যে বল প্রযুক্ত হয় তাকে ঘাত বল বলে।

প্রশ্ন-৮। পর্যায়কাল কাকে বলে?
উত্তরঃ সরল স্পন্দন সম্পন্ন কোনো কণার একটি পূর্ণ স্পন্দন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে তাকে পর্যায়কাল বলে।

প্রশ্ন-৯। বিভব পার্থক্য কাকে বলে?
উত্তরঃ তড়িৎ ক্ষেত্রের এক বিন্দু থেকে অন্য এক বিন্দুতে একক ধনাত্মক চার্জকে নিয়ে যেতে বৈদ্যুতিক বলের বিরুদ্ধে যে কাজ করতে হয় তাকে ঐ বিন্দুদ্বয়ের বিভব পার্থক্য বলে।

প্রশ্ন-১০। সদ বিম্ব কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো বিন্দু থেকে নিঃসৃত আলোক রশ্মিগুলো প্রতিফলিত বা প্রতিসরিত হয়ে যদি দ্বিতীয় কোনো বিন্দুতে প্রকৃতপক্ষে মিলিত হয়, তাহলে দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দুর সদ বিম্ব বা বাস্তব প্রতিবিম্ব বলে।

প্রশ্ন-১১। হুকের সূত্র বিবৃত কর।
উত্তরঃ স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে বস্তুর পীড়ন এর বিকৃতির সমানুপাতিক।

প্রশ্ন-১২। সেকেন্ড দোলক কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সরল দোলকের দোলনকাল দুই সেকেন্ড, তাকে সেকেন্ড দোলক বলে।

প্রশ্ন-১৩। সমোষ্ণ প্রক্রিয়া বলতে কী বুঝ?
উত্তরঃ পাত্রের দেয়াল তাপ সুপরিবাহী এবং গ্যাসের সংকোচন বা প্রসারণ ধীরে ধীরে সংগঠিত হলে গ্যাস পরিবেশকে তাপ দেয় অথবা পরিবেশ হতে তাপ গ্রহণ করে। ফলে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকে। এতে গ্যাসের চাপ ও আয়তন পরিবর্তিত হয়। তাপগতীয় এ প্রক্রিয়াকে সমোষ্ণ প্রক্রিয়া বলে।

প্রশ্ন-১৪। তড়িৎ প্রবাহের চৌম্বক ক্রিয়া কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো পরিবাহীর ভেতর দিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত হলে এর চারপাশে চৌম্বক ক্ষেত্রের সৃষ্টি হয়। একে তড়িৎ প্রবাহের চৌম্বক ক্রিয়া বলে। ১৮১৯ সালে ওয়েরস্টেড প্রবাহের এ চৌম্বক ক্রিয়া আবিষ্কার করেন।

 

শেষ কথা:
আশা করি আপনাদের এই আর্টিকেলটি পছন্দ হয়েছে। আমি সর্বদা চেষ্টা করি যেন আপনারা সঠিক তথ্যটি খুজে পান। যদি আপনাদের এই “পরিপূরক বর্ণ কাকে বলে?” আর্টিকেলটি পছন্দ হয়ে থাকলে, অবশ্যই ৫ স্টার রেটিং দিবেন।

5/5 - (36 votes)
Mithu Khan

I am a blogger and educator with a passion for sharing knowledge and insights with others. I am currently studying for my honors degree in mathematics at Govt. Edward College, Pabna.

x