মেডুলা অবলংগাটা কি?

মেডুলা অবলংগাটা হচ্ছে মস্তিষ্কের সবচেয়ে পিছনের একটি অংশ। এর সামনের দিকে রয়েছে পনস, পিছনের দিক সুষুম্না কাণ্ডের উপরিভাগের সাথে যুক্ত থাকে।

জীববিজ্ঞান (Biology) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১। অন্ধবিন্দু কি?
উত্তরঃ যে বিন্দুতে রেটিনা ও অপটিক নার্ভ মিলিত হয় এবং যেখানে বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয় না, তাকে অন্ধবিন্দু বলে। এ অংশে কোনো রডকোষ বা কোণকোষ থাকে না, তাই আলোক সংবেদী নয়।

প্রশ্ন-২। বহিঃক্ষরা গ্রন্থি কি?
উত্তরঃ বহিঃক্ষরা গ্রন্থি হচ্ছে সেইসব গ্রন্থি, যারা নিজের ক্ষরিত রাসায়নিক পদার্থ নালিকার মাধ্যমে উৎপত্তিস্থলের অদূরেই বহন করে। এদের নিঃসৃত পদার্থ রস বা জ্যুস নামে পরিচিত। যেমন- লালাগ্রন্থি, যকৃত, অগ্ন্যাশয় ইত্যাদি।

প্রশ্ন-৩। রক্তচাপ কাকে বলে? রক্তচাপ কত প্রকার?
উত্তরঃ রক্ত প্রবাহের সময় ধমনিগাত্রে যে চাপ সৃষ্টি হয় তাকে রক্তচাপ বলে।

প্রশ্ন-৪। বেনথিক শৈবাল কাকে বলে?

উত্তরঃ জলাশয়ের পানির নিচে মাটিতে আবদ্ধ হয়ে যে শৈবাল জন্মায় তাকে বেনথিক শৈবাল বলে।
প্রশ্ন-৫। লিথোফাইট কাকে বলে?
উত্তরঃ পাথরে জন্মানো শৈবালকে লিথোফাইট বলে।

প্রশ্ন-৬। মেরুরজ্জু কি?
উত্তরঃ কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি অংশ হল মেরুরজ্জু। মেরুদণ্ডের মধ্যে মেরুরজ্জু সংরক্ষিত থাকে। মেরুরজ্জুর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এর ধূসর পদার্থ থাকে ভিতরে এবং শ্বেত পদার্থ থাকে বাইরে। মেরুরজ্জুর শ্বেত পদার্থের ভেতর দিয়ে আজ্ঞাবাহী এবং অনুভূতিবাহী স্নায়ুতন্তু যাতায়াত করে।

প্রশ্ন-৭। সুষুম্নাকাণ্ড কি? সুষুম্নাকাণ্ড এর কাজ
উত্তরঃ সুষুম্নাকাণ্ড একটি দীর্ঘ, সরু, নলাকার স্নায়ুগুচ্ছ। এটি মেরুদণ্ডের নিউরাল নালীর মধ্যে অবস্থান করে। সুষুম্নাকাণ্ডের মূল কাজ মস্তিষ্ক ও প্রান্তীয় স্নায়ুতন্ত্রের মধ্যে স্নায়ুবিক ইনপুটের সঞ্চারণ করা।

প্রশ্ন-৮। মাদক গ্রহণের মাধ্যমগুলো কি কি?
উত্তরঃ যারা মাদকসেবী তারা নানা পদ্ধতি ও মাধ্যমে মাদক দ্রব্য গ্রহণ করে। যেমন– ইনজেকশনের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করানো, ট্যাবলেট, পাউডার বা সিরাপ হিসাবে খাওয়া, পানীয় হিসেবে পান করা, ধুমপানের মাধ্যমে গ্রহণ করা।

প্রশ্ন-৯। ট্রাকিয়া কি?
উত্তরঃ ট্রাকিয়া হলো মানব শ্বসনতন্ত্রের একটি অংশ। এটি খাদ্যনালির সম্মুখে অবস্থিত একটি ফাপা নালি। এই নালিটি স্বরযন্ত্রের নিম্নাংশ থেকে শুরু করে কিছুদূর নিচে গিয়ে দুভাগে বিভক্ত হয়ে ফুসফুসে প্রবেশ করে।

প্রশ্ন-১০। দন্তমজ্জা কাকে বলে?
উত্তরঃ দাঁতের ভিতরের ফাঁপা নরম অংশকে দন্তমজ্জা বলে। এর ভিতরে ধমনি, শিরা, স্নায়ু ও নরম কোষ থাকে। দন্তমজ্জার মাধ্যমে ডেন্টিন অংশে পুষ্টি ও অক্সিজেন সরবরাহ হয়।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *