মার্কনিকভের সূত্র কি?

মার্কনিকভের সূত্র হলো– অপ্রতিসম অসম্পৃক্ত যৌগের সাথে অপ্রতিসম বিকারক অণুর বিক্রিয়ার সময় অসম্পৃক্ত যৌগের π বন্ধনযুক্ত যে কার্বনের সাথে কম সংখ্যক হাইড্রোজেন পরমাণু থাকে তার সাথে বিকারকের ঋণাত্মক অংশযুক্ত হয়।

উদাহরণ : হ্যালোজেন এসিড (HX) এর ঋণাত্মক ও ধনাত্মক অংশ হলো যথাক্রমে X ও H+। কাজেই প্রোপিনের ও HBr-এর বিক্রিয়ায় H-প্রোপাইল ব্রোমাইড ও iso-প্রোপাইল ব্রোমাইড উৎপন্ন হবে।
এক্ষেত্রে মার্কনিকভের নিয়ন অনুসারে, প্রধানত প্রোপিনের 1নং কার্বনের সাথে ধনাত্মক অংশ H+ 2নং কার্বনের সাথে ঋণাত্মক অংশ Br যুক্ত হয়েছে। তাই প্রধানত উৎপাদ হয়েছে iso-প্রোপাইল ব্রোমাইড।

 

শেষ কথা:
আশা করি আপনাদের এই আর্টিকেলটি পছন্দ হয়েছে। আমি সর্বদা চেষ্টা করি যেন আপনারা সঠিক তথ্যটি খুজে পান। যদি আপনাদের এই “মার্কনিকভের সূত্র কি?” আর্টিকেলটি পছন্দ হয়ে থাকলে, অবশ্যই ৫ স্টার রেটিং দিবেন।

Similar Posts