প্রশ্ন-১। কবি দিলওয়ার কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তরঃ কবি দিলওয়ার ১৯৩৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
প্রশ্ন-২। কবি দিলওয়ারের পুরো নাম কি?
উত্তর : কবি দিলওয়ারের পুরো নাম- দিলওয়ার খান।
প্রশ্ন-৩। কবি দিলওয়ারের কবিতার মূল সুর কি?
উত্তর : কবি দিলওয়ারের কবিতার মূল সুর দেশ, মাটি ও মানুষের প্রতি আস্থা ও দায়বদ্ধতা।
প্রশ্ন-৪। দিলওয়ারের প্রথম কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
উত্তর : দিলওয়ারের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘জিজ্ঞাসা’।
প্রশ্ন-৫। ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’– কবিতার রচয়িতা কে?
উত্তর : ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতার রচয়িতা দিলওয়ার।
প্রশ্ন-৬। ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তর : ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতাটি ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন-৭। ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতাটি কাকে উৎসর্গ করা হয়?
উত্তর : ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতাটি কবীর চৌধুরীকে উৎসর্গ করা হয়।
প্রশ্ন-৮। ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কাব্যগ্রন্থটি প্রথম কোথা থেকে প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কাব্যগ্রন্থটি প্রথম সিলেট থেকে প্রকাশিত হয়।
প্রশ্ন-৯। ‘হেম’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ ‘হেম’ শব্দের অর্থ-সুবর্ণ বা সোনা।
প্রশ্ন-১০। ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতার কবি তাঁর প্রাণস্বপ্নকে কোথায় আমানত রেখেছে?
উত্তরঃ ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতায় কবি তাঁর প্রাণস্বপ্নকে বঙ্গোপসাগরে আমানত রেখেছে।
প্রশ্ন-১১। ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতায় বর্ণিত প্রাণের জাহাজ বোঝাই আছে কোথায়?
উত্তরঃ ‘রক্তে আমার অনাদি অস্থি’ কবিতায় বর্ণিত প্রাণের জাহাজ বোঝাই আছে নরদানবের মুখে।
প্রশ্ন-১২। কবির ক্রোধ কোথায় জ্বলে?
উত্তরঃ কবির ক্রোধ গণমানবের বুকে জ্বলে।
প্রশ্ন-১৩। বাঙালির প্রাণের জাহাজ কার মুখে পড়েছিল?
উত্তরঃ বাঙালির প্রাণের জাহাজ নরদানবের মুখে পড়েছিল।
প্রশ্ন-১৩। বাঁকে বাঁকে কি ঘুরে?
উত্তরঃ মুগ্ধ মরণ বাঁকে বাঁকে ঘুরে।
প্রশ্ন-১৪। কবির ক্রোধ কেমন?
উত্তরঃ কবির ক্রোধ ভয়াল ঘূর্ণির মতো।
প্রশ্ন-১৫। মারণ বেলা শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ মারণ বেলা শব্দের অর্থ হননকাল।
প্রশ্ন-১৬। কবি বঙ্গোপসাগরের কাছে কী আমানত রেখেছেন?
উত্তরঃ কবি বঙ্গোপসাগরের কাছে তাঁর প্রাণস্বপ্নকে আমানত রেখেছেন।
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন-১. কীভাবে কবি তাঁর ক্রোধকে শক্তিমান করেছেন? বুঝিয়ে লেখো।
উত্তর : সমুদ্রের বিশাল ঘূর্ণমান জলরাশি দেখে কবি তাঁর ক্রোধকে শক্তিমান করেছেন।
কবি বিদেশি নরদানবের আগ্রাসন দেখে ক্ষুব্ধ। তিনি চান বাঙালি জাতি যেন তাদের নিজস্ব অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখে। কিন্তু মানুষরূপী নরপশুরা অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়ন করে বাঙালিদের অধিকারবঞ্চিত করতে চায়। তা দেখে কবি ক্ষুব্ধ। সমুদ্রের বিশাল জলরাশি যেমন সবকিছু ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়, কবিও চান বিপক্ষ শক্তিকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিতে। তাই কবি সমুদ্রের ঘূর্ণমান ভয়াল জলরাশির মতো তাঁর ক্রোধকে শক্তিমান করেছেন।