প্রশ্ন-১। বাদ সেট বা সেটের অন্তর কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো একটি সেট থেকে অন্য একটি সেট বাদ দিলে যে সেট গঠিত হয় তাকে বাদ সেট বা সেটের অন্তর বলে।
প্রশ্ন-২। স্থান কাকে বলে?
উত্তরঃ একটি নির্দিষ্ট আকারের বস্তু যতটুকু জায়গা দখল করে তাকে ঐ বস্তুর স্থান বলে।
প্রশ্ন-৩। আর্যভট্ট কে ছিলেন?
উত্তরঃ আর্যভট্ট পাটিগণিতের জনক ছিলেন।
প্রশ্ন-৪। সূচকীয় রাশি কাকে বলে?
উত্তরঃ সূচক ও ভিত্তি সংবলিত রাশিকে সূচকীয় রাশি বলে।
প্রশ্ন-৫। বীজগাণিতিক সুত্র কাকে বলে?
উত্তরঃ বীজগাণিতিক প্রতিক দ্বারা প্রকাশিত যেকোনো সাধারণ নিয়ম বা সিধান্তকে বীজগাণিতিক সুত্র বলে।
প্রশ্ন-৬। উপাত্ত কী?
উত্তরঃ সম্পাদ্যে যা দেয়া থাকে, তাই উপাত্ত।
প্রশ্ন-৭। সম্পাদ্যের প্রধান কয়টি অংশ?
উত্তরঃ সম্পাদ্যের প্রধান ২টি অংশ। যথা: (ক)উপাত্ত ও (খ) করণীয়।
প্রশ্ন-৮। ষাটকিয়া কি?
উত্তরঃ ষাটকিয়া হলো সেই পদ্ধতি, যেটিতে এক থেকে ষাট পর্যন্ত গুণে তারপর পুনরাবৃত্তি করতে হয়।
প্রশ্ন-৯। ঘনবস্তু কাকে বলে? ঘনবস্তুর উদাহরণ
উত্তরঃ যে সকল বস্তু তিনটি মাত্রা অর্থাৎ দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা নির্দেশ করে সেগুলোকে ঘনবস্তু বলে। ঘনবস্তু তিন দিকে বিস্তৃত। প্রত্যেক ঘনবস্তুই ত্রিমাত্রিক। ইট, পাথর, বাড়ি-ঘর, পাহাড়, টেবিল ইত্যাদি ঘনবস্তু।
প্রশ্ন-১০। দিক নির্দেশক রেখা কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো রেখাংশের এক প্রান্তকে আদিবিন্দু (initial point) এবং অপর প্রান্তকে অন্তবিন্দু (terminal point) হিসেবে চিহ্নিত করলে ঐ রেখাংশকে একটি দিক নির্দেশক রেখা বলে।
প্রশ্ন-১১। রৈখিক অসমতা ও দ্বিঘাত অসমতার মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তরঃ রৈখিক অসমতা
- সর্বদা এক চলকবিশিষ্ট।
- সর্বদা একঘাতবিশিষ্ট।
- সংখ্যারেখায় প্রকাশ করা যায়।
দ্বিঘাত অসমতা
- এক বা একাধিক চলকবিশিষ্ট।
- সর্বদা দ্বিঘাতবিশিষ্ট।
- সংখ্যা রেখায় প্রকাশ করা যায় না, লেখচিত্রে প্রকাশ করতে হয়।
প্রশ্ন-১২। রেডিয়ান কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো বৃত্তের ব্যাসার্ধের সমান চাপ ঐ বৃত্তের কেন্দ্রে যে কোণ উৎপন্ন করে সেই কোণকে এক রেডিয়ান বলে।
প্রশ্ন-১৩। অ্যাডজয়েন্ট ম্যাট্রিক্স কি?
উত্তরঃ একটি সহগুণক ম্যাট্রিক্স এর সারিগুলিকে কলামে অথবা কলামগুলোকে সারিতে পরিবর্তন করলে উৎপন্ন ম্যাট্রিক্সকে অ্যাডজয়েন্ট ম্যাট্রিক্স বলা হয়। A ম্যাট্রিক্স-এর অ্যাডজয়েন্ট ম্যাট্রিক্সকে Adj (A) প্রতীক দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
প্রশ্ন-১৪। রূপান্তরিত ফাংশন কি?
উত্তরঃ কোনো ফাংশনে নির্দিষ্ট কোনো চলকের মান হ্রাস বা বৃদ্ধি করে বা চিহ্নের পরিবর্তন করে যে ফাংশন পাওয়া যায় তা মূল ফাংশনের রূপান্তরিত ফাংশন।
প্রশ্ন-১৫। প্রাচীন মিশরিয়রা কিভাবে সংখ্যা গণনা করত?
উত্তরঃ প্রাচীন মিশরিয়রা খাড়া মোটা লাইন টেনে এক থেকে নয় পর্যন্ত প্রকাশ করে সংখ্যা গণনা করত।
প্রশ্ন-১৬। গণিতের জন্ম কিসের থেকে?
উত্তরঃ গণিতের জন্ম গণনা থেকে।
প্রশ্ন-১৭। ক্যালকুলাসের শাখা কয়টি?
উত্তরঃ ক্যালকুলাসের ২টি শাখা, যথাক্রমে:- ১.অন্তর কলন (Differential calculas), ২.সমাকলন (Integral calculas)।
প্রশ্ন-১৮। ক্যালকুলাস মূলত গণিতের কি নিয়ে কাজ করে?
উত্তরঃ ক্যালকুলাস মূলত রাশির পরিবর্তন নিয়ে কাজ করে।
প্রশ্ন-১৯। কত পোয়ায় ১ সের?
উত্তরঃ ৪ পোয়ায় ১ সের।
প্রশ্ন-২০। ত্রিভুজ সমাধানের দ্ব্যর্থক ক্ষেত্র বলতে কী বুঝায়?
উত্তরঃ কোনো ত্রিভুজের একটি বাহু অপর একটি বাহু অপেক্ষা বৃহত্তর হলে বৃহত্তর বাহুর বিপরীত কোণ ক্ষুদ্রতর বাহুর বিপরীত কোণ অপেক্ষা বৃহত্তর হয়। এক্ষেত্রে বৃহত্তর কোণের sin মান নিলে দুইটি মান পাওয়া যায় এবং উভয় মানই গ্রহণযোগ্য হয়। এই পরিস্থিতিকে ত্রিভুজ সমাধানের দ্ব্যর্থক ক্ষেত্র বলা হয়।