প্রথম অধ্যায় : ইলেকট্রন ও ইলেকট্রিসিটি, এসএসসি (ভোকেশনাল) প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১. পরমাণুর নিউক্লিয়াসে কী কণিকা থাকে?
উত্তর : প্রোটন এবং নিউট্রন
প্রশ্ন-২. পারমাণবিক সংখ্যা কীভাবে নির্ধারণ করা হয়?
উত্তর : প্রোটনের সংখ্যা দ্বারা
প্রশ্ন-৩. পারমাণবিক ভর বা ওজন কী?
উত্তর : প্রোটন ও নিউট্রন সংখ্যার যোগফলকে পারমাণবিক ভর বা ওজন বলে।
প্রশ্ন-৪. পারমাণবিক সংখ্যা কী?
উত্তর : পরমাণুর প্রোটনের সংখ্যাকে পারমাণবিক সংখ্যা বলে।
প্রশ্ন-৫. ইলেকট্রনের তুলনায় প্রোটন বা নিউট্রন কত গুণ বেশি ভারি?
উত্তর : ইলেকট্রনের তুলনায় প্রোটন বা নিউট্রন ১৮৩৭ গুণ বেশি ভারি।
প্রশ্ন-৬. ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন কী ধরনের চার্জ বহন করে?
উত্তর : ইলেকট্রনঃ ইলেকট্রন নেগেটিভ চার্জ বহন করে।
প্রোটনঃ প্রোটন পজিটিভ চার্জ বহন করে।
নিউট্রনঃ নিউট্রন চার্জহীন অর্থাৎ কোন চার্জ বহন করে না।
প্রশ্ন-৭. পরমাণুর কেন্দ্রে কোন কণিকা থাকে?
উত্তর : পরমাণুর কেন্দ্রে প্রোটন ও নিউট্রন কণিকা থাকে।
প্রশ্ন-৮. এক কুলম্ব সমান কত ইলেকট্রনের চার্জ?
উত্তর : 628 × 1016 ইলেকট্রন চার্জ।
প্রশ্ন-৯. পারমাণবিক ওজন কিভাবে নির্ধারণ করা হয়?
উত্তর : প্রোটনের সংখ্যা ও নিউট্রনের সংখ্যার সমষ্টি দ্বারা।
প্রশ্ন-১০. অ্যাটমের কণিকা কয়টি?
অথবা, পরমাণুর কণিকাগুলো কি কি?
উত্তর : অ্যাটমের মূল কণিকা তিনটি। যথা : ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন।
প্রশ্ন-১১. এক ইলেকট্রন চার্জ সমান কত কুলম্ব?
উত্তর : 1.601 × 10-19 কুলম্ব।
প্রশ্ন-১২. তড়িত বা বিদ্যুতের ইংরেজি নাম কি?
উত্তর : তড়িত বা বিদ্যুতের ইংরেজি নাম ইলেকট্রিসিটি।
প্রশ্ন-১৩. পরমাণু বা অ্যাটোমের কয়টি অংশ ও কী কী?
উত্তর : পরমাণু বা অ্যাটোমের অংশ ৩টি। যথা– ১. ইলেকট্রন, ২. প্রোট্রন এবং ৩. নিউট্রন।
প্রশ্ন-১৪. পরমাণুর মূল কণিকা কয়টি ও কী কী?
উত্তর : পরমাণুর মূল কণিকা ৩টি। যথা– ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন।
প্রশ্ন-১৫. বিদ্যুৎ কে এবং কবে আবিষ্কার করেন?
উত্তর : গ্রিক দার্শনিক থেলিস বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন। আবিষ্কারের সাল হলো ৬০০ সাল।
প্রশ্ন-১৬. ইলেকট্রিসিটি বা বিদ্যুৎ কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : ইলেকট্রিসিটি বা বিদ্যুৎ দুই প্রকার। যথা– ১. স্থির বিদ্যুৎ এবং ২. চল বিদ্যুৎ।

রচনামূলক প্রশ্ন ও উত্তর

ইলেকট্রিসিটির তাপীয় প্রতিক্রিয়া ব্যাখ্যা করো।

উত্তর : পরিবাহীর মধ্যদিয়ে যখন বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়, তখন পরিবাহীটি খুব উত্তপ্ত হয়। ফলে বৈদ্যুতিক শক্তির অপচয় ঘটে। আবার এভাবে বলা যায় বৈদ্যুতিক শক্তিতাপশক্তিতে রূপান্তরিত হয়, তাকেই বিদ্যুতের হীটিং ইফেক্ট বা তাপীয় ফল বলা হয়। উদাহরণ দিয়ে বলা যায় যে, বৈদ্যুতিক বাতি হতে আলোর বিচ্ছুরণ, বৈদ্যুতিক হীটার হতে তাপ বিকিরণ হলো ইলেকট্রিসিটির তাপীয় প্রতিক্রিয়া।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *