বাষ্পীভবনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ কাকে বলে?
তাপমাত্রা স্ফুটনাঙ্কে স্থির রেখে 1kg ভরের কোনো পদার্থকে শুধুমাত্র তরল অবস্থা থেকে বায়বীয় অবস্থায় রূপান্তরিত করতে যে তাপের প্রয়োজন হয় তাকে বাষ্পীভবনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ বলে।
তাপমাত্রা স্ফুটনাঙ্কে স্থির রেখে 1kg ভরের কোনো পদার্থকে শুধুমাত্র তরল অবস্থা থেকে বায়বীয় অবস্থায় রূপান্তরিত করতে যে তাপের প্রয়োজন হয় তাকে বাষ্পীভবনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ বলে।
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একক দৈর্ঘ্য ও একক প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট কোন পরিবাহীর রোধকে তার উপাদানের আপেক্ষিক রোধ বলে। কোন পরিবাহীর রোধ এবং তার পরিবাহকত্বের মান জানার জন্য আপেক্ষিক রোধের মান জানা আবশ্যক। তাই পরিবাহীর বিভিন্ন তড়িৎ ধর্ম সম্পর্কে জানতে হলে তার আপেক্ষিক রোধ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।
কঠিন এক্সরে : এক্সরে যন্ত্রে প্রযুক্ত বিভব পার্থক্য বেশি হলে যে এক্সরে পাওয়া যায় অর্থাৎ যে এক্সরের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অপেক্ষাকৃত কম ও ভেদনক্ষমতা বেশি তাকে কঠিন এক্সরে (Hard X-ray) বলে। কোমল এক্সরে : এক্সরে যন্ত্রে কম বিভব পার্থক্য প্রয়োগ করে যে এক্সরে পাওয়া যায় অর্থাৎ যে এক্সরের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অপেক্ষাকৃত বেশি, ফলে ভেদন ক্ষমতা অপেক্ষাকৃত কম, তাকে কোমল…
যেকোনো তাপমাত্রায় তরলের শুধুমাত্র উপরিতল থেকে ধীরে ধীরে বাষ্পে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াকে বাষ্পায়ন বলে। নিম্নলিখিত বিষয়ের উপর বাষ্পায়ন নির্ভর করে। i. বায়ুপ্রবাহ, ii. তরলের উপরিতলের ক্ষেত্রফল, iii. তরলের প্রকৃতি, iv. তরলের উপর চাপ, v. তরল ও তরল সংলগ্ন বায়ুর উষ্ণতা এবং vi. বায়ুর শুষ্কতা।
সংকর ধাতু হলো একাধিক ধাতু বা একটি ধাতুর সাথে বিভিন্ন উপাদানের মিশ্রণ। এ উপাদানগুলো ধাতব বন্ধন দ্বারা যুক্ত থাকে। যেমন, ইস্পাত, সোলডার, পিতল, ডুরালুমিন, পিউটার, ব্রোঞ্জ ও অ্যামালগাম। সংকর ধাতুর ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনের নানা ক্ষেত্রে সংকর ধাতুর অনেক ব্যবহার রয়েছে। অনেক সময় একাধিক ধাতুর মিশ্রণের ফলে দ্রব্যের উৎপাদন ব্যয় অনেকাংশে কমে যায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে ধাতুর…
কোনো পরিবাহীর মধ্য দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে এক কুলম্ব চার্জ অতিক্রম করলে যে তড়িৎ প্রবাহমাত্রার সৃষ্টি হয় তাকে অ্যাম্পিয়ার বলে। ট্রান্সফর্মার কত প্রকার ও কি কি? ট্রান্সফর্মার কয়েক প্রকারের হতে পারে। ১. কার্যপ্রণালীর ভিত্তিতে ট্রান্সফর্মার দুই প্রকার। যথা: ক. উচ্চ ধাপী বা আরোহী ট্রান্সফর্মার খ. নিম্ন ধাপী বা অবরোহী ট্রান্সফর্মার ২. আকৃতি ও গঠন অনুসারে ট্রান্সফর্মার দুই প্রকার।…
গ্রিন কেমিস্ট্রি কি? (What is Green chemistry in Bengali/Bangla?) গ্রিন কেমিস্ট্রি এমন একটি প্রক্রিয়া যা উৎপাদন বৃদ্ধি করার পাশাপাশি ঝুঁকি হ্রাস করে এবং পরিবেশ বান্ধব দ্রব্য সামগ্রী উৎপাদন করে। এছাড়াও পরিবেশ ও মানব দেহের উপর রাসায়নিক দ্রব্যের ঝুঁকি হ্রাস করে। এর উদ্দেশ্য হলো জীবের জীবন চক্রে রাসায়নিক দ্রব্যের ক্ষতিকর প্রভাব হ্রাস করা এবং সময়োপযোগী অধিক কার্যকর…