ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম

ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম Database Management System উপাত্ত বা ডেটা কাকে বলে? সুশৃঙ্খলভাবে সাজানো নয় এমন এক বা একাধিক বর্ণ, শব্দ, সংখ্যা, চিহ্ন, চিত্র, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি ব্যবহার করে সুনির্দিষ্ট আউটপুট বা ফলাফল পাওয়ার জন্য যে ক্ষুদ্র উপাদান কম্পিউটারে ইনপুট আকারে দেয়া হয় তাকে উপাত্ত বা ডেটা বলে। ডেটার প্রকারভেদ ডেটা দুই প্রকার। যথাঃ ১) সংখ্যাবাচক…

কমিউনিটি ক্লাউড কাকে বলে?

কমিউনিটি ক্লাউড কাকে বলে? কোনো কমিউনিটির অন্তর্গত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যাদের একই ধরনের ক্লাউড সুবিধার প্রয়োজন এবং একটি নির্দিষ্ট ক্লাউড ব্যবহার করে তাকে কমিউনিটি ক্লাউড বলে।

ট্রি টপোলজি কাকে বলে? ট্রি টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা

ট্রি টপোলজি কাকে বলে? যে টপোলজিতে কম্পিউটারগুলো শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট নেটওয়ার্কে বিন্যস্ত থাকে তাকে ট্রি টপোলজি বলে। একাধিক হাব ব্যবহার করে কম্পিউটারগুলোকে একটি বিশেষ স্থান সংযুক্ত করা যাকে রুট বা সার্ভার কম্পিউটার বলে। ট্রি টপোলজির সুবিধা এ টপোলজিতে শাখা-প্রশাখার মাধ্যমে নেটওয়ার্কে সম্প্রসারণ সুবিধাজনক। নতুন কোনো নোড যুক্ত করা বা বাদ দেওয়া সহজ। অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য এ নেটওয়ার্ক বেশি…

মেশ টপোলজি কাকে বলে? মেশ টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা

মেশ টপোলজি কাকে বলে? যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় প্রতিটি ওয়ার্কস্টেশনের সাথে আলাদা আলাদা লিঙ্ক বা বাস থাকে এবং প্রতিটি ওয়ার্কস্টেশন সরাসরি যে কোনো ওয়ার্কস্টেশনের সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে তাকে মেশ বা পরস্পর সংযুক্ত নেটওয়ার্ক টপোলজি বলে। মেশ টপোলজির সুবিধা যে কোনো দুইটি কম্পিউটারের মধ্যে দ্রুত ডেটা আদান-প্রদান করা যায়। যে কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে…

কমিউনিকেশন সিস্টেম কাকে বলে?

কমিউনিকেশন সিস্টেম কাকে বলে? কমিউনিকেশন বা যোগাযোগে সাধারণত দুইটি পক্ষ প্রয়োজন হয়। দুই পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান প্রদানের জন্য যে মাধ্যম ব্যবহার করা হয় তাকে কমিউনিকেশন সিস্টেম বলে। কমিউনিকেশন সিস্টেম হলো একক সংগ্রহ যা কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক, ট্রান্সমিশন সিস্টেম, রিলে স্টেশন, উপকেন্দ্র ও ডেটা টার্মিনাল যন্ত্রপাতির সাথে সংযুক্ত করে ডেটা আদান-প্রদান করে। কমিউনিকেশন সিস্টেম এর উপাদানগুলো…

বাস টপোলজি কাকে বলে? বাস টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা

বাস টপোলজি কাকে বলে? যে টপোলজিতে একটি মূল তারের সাথে সব কয়টি ওয়ার্কস্টেশন বা কম্পিউটার সংযুক্ত থাকে তাকে বাস টপোলজি বলে। বাস টপোলজিকে অনেক সময় লিনিয়ার টপোলজিও বলা হয়। এর মূল ক্যাবলকে ব্যাকবোন বলে। নতুন কম্পিউটার সংযোগের প্রয়োজন হলে মুল বাসের সাথে সংযোগ দিলেই হয়। কম্পিউটার ল্যাবে স্বল্প ব্যয়ে ব্যবহারের জন্য বাস টপোলজি উত্তম। বাস…

রিং টপোলজি কাকে বলে? রিং টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা

রিং টপোলজি কাকে বলে? যে টপোলজিতে সবগুলো কম্পিউটারকে ক্যাবলের মাধ্যমে একটি রিং বা লুপের মতো সৃষ্টি করা যায় তাকে রিং টপোলজি বলে। এ টপোলজিতে কোনো শুরু বা শেষ প্রান্তসীমা খুঁজে পাওয়া যায় না। এ পদ্ধতিতে প্রত্যেকটি কম্পিউটার স্বাধীন হিসেবে কাজ করে এবং কোনো কেন্দ্রীয় কম্পিউটার বা সার্ভারের প্রয়োজন হয় না। নতুন কম্পিউটারের সংযোগ দেওয়ার প্রয়োজন…

স্টার টপোলজি কাকে বলে? স্টার টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা

স্টার টপোলজি কাকে বলে? যে নেটওয়ার্ক সবগুলো কম্পিউটার একটি কেন্দ্রীয় জাংশন (হাব বা সুইচ) থেকে সংযোগ দেওয়া হয় তাকে স্টার টপোলজি বলে। এ ধরনের টপোলজিতে অনেকগুলো কম্পিউটারকে হাব বা সুইচ এর মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। কম্পিউটার হতে পাঠানো ডেটা প্রথমে হাব বা সুইচ গ্রহণ করে পরে অন্যান্য কম্পিউটারে পাঠিয়ে দেয়। হাবের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান করলে তথ্য…

নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কাকে বলে? নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ডের কাজ

নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কাকে বলে? দুই বা ততোধিক কম্পিউটারের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য স্থাপিত কার্ডকে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড বা ল্যান কার্ড বা নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার বলে। এটিকে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলারও বলে। নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ডের কাজ নেটওয়ার্ক কার্ড কম্পিউটার ও ডেটা ক্যাবলের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। এটি নেটওয়ার্ক ড্রাইভারের নিকট থেকে ডেটা গ্রহণ ও নির্দেশ পালন করে।…