ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা ও অসুবিধা

ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা ও অসুবিধা সব ধরনের ব্যবসায়িক কাজে ক্লাউড কম্পিউটিং বিভিন্ন ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে। তবে এ সকল সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও রয়েছে। ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা ছোট ও প্রাথমিক উদ্যোক্তাদের জন্য সহজেই ব্যবসা করার সুযোগ সৃষ্টি। সার্বক্ষণিক ব্যবহারযোগ্য। যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে তথ্য আপলোড এবং ডাইনলোড করা যায়। হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, লাইসেন্স…

ক্লাউড কম্পিউটিং কাকে বলে? ক্লাউড কম্পিউটিং এর বৈশিষ্ট্য এবং শ্রেণিবিভাগ

ক্লাউড কম্পিউটিং ক্লাউড কম্পিউটিং মূলত নির্দিষ্ট কোনো টেকনোলজি নয় বরং এটি একটি ব্যবসায়িক মডেল। অর্থাৎ এর মাধ্যমে ক্রেতা ও সার্ভিসদাতা উভয়ই ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হয়ে থাকেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং (ANSI)- এর সংজ্ঞা অনুসারে, বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার রিসোর্স যেমন- নেটওয়ার্ক, সার্ভার, স্টোরেজ, সফটওয়্যার ও সার্ভিস নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্রেতার সুবিধা অনুসারে, চাহিবামাত্র ও…

কাউন্টার কাকে বলে?

কাউন্টার কাকে বলে? যে বর্তনীর সাহায্যে গণনার কাজ সম্পন্ন করা যায় তাকে কাউন্টার বলে। কাউন্টার হচ্ছে এমন একটি লজিক সার্কিট যা একগুচ্ছ ফ্লিপফ্লপ দিয়ে তৈরি।

ডিকোডার কাকে বলে?

ডিকোডার কাকে বলে? ডিকোডার হচ্ছে এমন একটি ডিজিটাল সার্কিট বা বাইনারী ইনপুট গ্রহণ করে এবং ইনপুটের ওপর ভিত্তি করে ফলাফল প্রদান করে।

শিফট রেজিস্টার কাকে বলে?

শিফট রেজিস্টার কাকে বলে? যে রেজিস্টারের মাধ্যমে প্রতিটি ক্লক সংকেতে ডেটার একটি বিটকে ডান থেকে বামে বা বাম থেকে ডানে সরানো যায় তাকে শিফট রেজিস্টার (Shift Register) বলে।

রেজিস্টার কাকে বলে?

রেজিস্টার কাকে বলে? রেজিস্টার হলো কিছু ফ্লিপফ্লপের সমন্বয়ে তৈরি ডিজিটাল বর্তনী যা সীমিত সংখ্যক বাইনারী ডেটা ধারণ করে রাখতে পারে।

নিউরালিংক কি? নিউরালিংকের কাজ

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে আলোচিত প্রযুক্তির নাম হল নিউরালিংক, যেটি প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক প্রতিষ্ঠা করেন। নিউরালিংক মূলত প্রযুক্তির সাথে মানব মস্তিস্কের সংযোগ তৈরি করার জন্য উদ্ভাবিত হয়েছে। নিউরালিংক চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটাবে বিশ্বাস করা হয়। এটি মানব মস্তিকের বিভিন্ন জটিল ও অসাধ্য কাজ সম্পদানে অবদান রাখবে। এই আর্টিকেলে, নিউরালিংক কি?, নিউরালিংক কিভাবে কাজ করে এবং…

Tesla কি এবং Tesla এর উত্থান

Tesla কি Tesla একটি আমেরিকান গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে সারা বিশ্ব জলবায়ু রক্ষায় মরিয়া হয়ে উঠেছে, কিন্তু জ্বালানি তেলের ব্যবহারের ফলে জলবায়ুর রক্ষা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। বর্তমান বিশ্বে প্রতিদিন প্রায় 97,103,871 ব্যারেল জ্বালানি  তেল ব্যবহার করা হয়।এই তেলের ব্যবহার পৃথিবী উষ্ণ করে তুলছে প্রতিনিয়ত। তাই এই জ্বালানি  তেল ব্যবহার কমাতে বিশ্বনেতারা উদগ্রীব হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই জ্বালানি …