স্যাটেলাইট কি? এর প্রকার ও ব্যবহার

স্যাটেলাইট কি? এর প্রকার ও ব্যবহার

স্যাটেলাইট প্রযুক্তি বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ পরিবর্তন করে দিয়েছি। এর মাধ্যমে যোগাযোগ থেকে শুরু করে আবহাওয়া তথ্য, সৌরজগতে গ্রহ অনুসন্ধান, এবং লাইভ সম্প্রচার সম্ভব হচ্ছে। বর্তমানে, ২৫০০ টিরও বেশি মনুষ্যসৃষ্ট স্যাটেলাইট পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই রাশিয়ান। স্যাটেলাইট ব্যবস্থা কী, কত প্রকার, এবং এটি কিভাবে কাজ তা নিয়ে আজকের আলোচনা। চলুন শুরু করা যাক,  …

অপটিক্যাল ফাইবার কাকে বলে?

অপটিক্যাল ফাইবার কাকে বলে? অপটিক্যাল ফাইবার হলো কাচ বা প্লাস্টিকের খুব সরু, দীর্ঘ নমনীয় অথচ নিরেট ফাইবার বা তন্তু। এই ফাইবারের পদার্থের প্রতিসরাঙ্ক 1.7 এবং ফাইবারের ওপর অপেক্ষাকৃত কম প্রতিসরাঙ্কের (1.5) পদার্থের একটি আবরণ দেওয়া হয়। ফাইবারের এক প্রান্ত ক্ষুদ্র কোণে আপতিত আলোক রশ্মি ফাইবারের ভেতরে বারবার পূর্ণ অভ্যন্তরীণভাবে প্রতিফলিত হয়ে শেষ পর্যন্ত অন্য প্রান্ত…

Bandwidth কাকে বলে?

Bandwidth কাকে বলে? এক স্থান থেকে অন্য স্থানে প্রতি একক সময়ে যে পরিমাণ ডেটা (বাইনারি বিট) স্থানান্তরিত হয় তাকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিড বা Bandwidth বলে।

ন্যারোব্যান্ড কাকে বলে?

ন্যারোব্যান্ড কাকে বলে? সাধারণত 45 bps থেকে 300 bps পর্যন্ত ডেটা স্থানান্তরের ব্যান্ডকে ন্যারোব্যান্ড বলে এবং এটি Sub Voiceband নামেও পরিচিত। এ ব্যান্ডের ফ্রিকুয়েন্সি 300-3400 Hz হয়ে থাকে। যেসব ক্ষেত্রে ধীরগতিতে ডেটা স্থানান্তরের প্রয়োজন সেসব ক্ষেত্রে ন্যারোব্যান্ড ব্যবহার করা হয়। যেমন – টেলিগ্রাফ যোগাযোগ ব্যবস্থা।

ভয়েসব্যান্ড কাকে বলে?

ভয়েসব্যান্ড কাকে বলে? 1200 pbs থেকে 9600 bps বা 9.6 Kpbs পর্যন্ত ডেটা স্থানান্তরের ব্যান্ডকে Voice band বলে। বর্তমানে এটি 96000 bps বা 96 Kpbs পর্যন্ত হয়ে থাকে। সাধারণত টেলিফোন লাইনে এই ব্যান্ডউইডথ (56Kbps) ব্যবহার করা হয়। কম্পিউটার ও পেরিফেরাল যন্ত্রপাতিতে (যেমন- ডায়াল-আপ মোডেম, স্ক্যানার, প্রিন্টার, মনিটর ইত্যাদি) ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রেও ভয়েসব্যান্ড ব্যবহার করা হয়।

ব্রডব্যান্ড কাকে বলে? ব্রডব্রান্ড ইন্টারনেট কানেকশনের সুবিধা ও অসুবিধা

ব্রডব্যান্ড (Broadband) যে ব্যান্ডউইডথ 1 Mbps থেকে অনেক উচ্চগতি পর্যন্ত হয়ে থাকে তাকে Broadband বলে। এটি ওয়াইডব্যান্ড (wideband) নামেও পরিচিত। এ ব্যান্ডের ফ্রিকুয়েন্সি 1 MHz থেকে 300 GHz পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত DSL (Digital Subscriber Line), টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল মডেম, অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল, ওয়্যারলেস, BPL (Broadband over Power Line) ইত্যাদিতে ব্রডব্যান্ড ট্রান্সমিশন ব্যবহৃত হয়। নিরবিচ্ছিন্ন…

ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড কাকে বলে?

ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড কাকে বলে? এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে বিটের বিন্যাসের মাধ্যমে ডেটা স্থানান্তর পদ্ধতিকে ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড বলে। এই বিটের বিন্যাসের উপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশনকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।যথা- ১. প্যারালাল ডেটা ট্রান্সমিশন ২. সিরিয়াল ডেটা ট্রান্সমিশন

প্যারালাল ডেটা ট্রান্সমিশন কাকে বলে?

প্যারালাল ডেটা ট্রান্সমিশন কাকে বলে? যে ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতিতে ডেটার বিট বিন্যাস সমান্তরালভাবে এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তর হয় তাকে প্যারালাল ডেটা ট্রান্সমিশন বলে। অত্যন্ত অল্প দূরত্বে অবস্থিত একাধিক ডিভাইসের মধ্যে বা একটি কম্পিউটারের অভ্যন্তরে বিভিন্ন সাবইউনিটের মধ্যে ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্য এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

সিরিয়াল ডেটা ট্রান্সমিশন কাকে বলে?

সিরিয়াল ডেটা ট্রান্সমিশন কাকে বলে? যে ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতিতে ডেটার বিট বিন্যাস একটি একটি করে সিরিয়াল অনুক্রমে এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তর হয় তাকে সিরিয়াল ডেটা ট্রান্সমিশন বলে। যেকোনো দূরত্বে অবস্থিত ফিজিক্যালি পৃথক দুটি ডিভাইসের মধ্যে ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্য এই পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে একটি ডেটার বিটগুলো তারের মধ্য দিয়ে একটি ক্লক পালসে…

ডেটা আদান-প্রদান দক্ষতা কাকে বলে?

ডেটা আদান-প্রদান দক্ষতা কাকে বলে? কোনো মাধ্যমের মধ্য দিয়ে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কি পরিমাণ ডেটা আদান-প্রদান হয় তার শতকরা হারকে ডেটা আদান-প্রদান দক্ষতা বলা হয়।