যৌগমূলক কাকে বলে? যৌগমূলকের নাম ও যৌগমূলকের সংকেত

যৌগমূলক কাকে বলে? অনেক সময় দুই বা ততোধিক মৌলের একাধিক পরমাণু একত্রে সংযুক্ত হয়ে একটি দল বা গ্রুপ গঠন করে যা বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সময় অপরিবর্তিত থেকে একটি মাত্র পরমাণুর ন্যায় আচরণ করে। এই রকম পরমাণু দলকে বা জোটকে যৌগমূলক বা মূলক বলে। যৌগমূলকের ছকঃ  যৌগমূলকের নাম    যৌগমূলকের সংকেত  আধান  যোজ্যতা  অ্যামোনিয়া  NH4+  +1…

যোজনী বা যোজ্যতা কি?

যোজনী বা যোজ্যতা কি? কোনো মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে সর্বশেষ কক্ষপথে যত সংখ্যক ইলেকট্রন থাকে অথবা যত সংখ্যক বেজোড় ইলেকট্রন থাকে তাকে মৌলের যোজ্যতা বা যোজনী বলে। ধাতব মৌলের ক্ষেত্রে সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন সংখ্যা এবং অধাতব মৌলের ক্ষেত্রে সর্বশেষ কক্ষপথের বেজোড় ইলেকট্রন সংখ্যা মৌলের যোজ্যতা নির্দেশ করে। একটি মৌলের পরমাণুর অন্য কোনো মৌলের পরমাণুর সাথে যুক্ত…

যোজ্যতা ইলেকট্রন কি?

যোজ্যতা ইলেকট্রন কি? কোনো মৌলের সর্বশেষ প্রধান শক্তিস্তরের মোট ইলেকট্রন সংখ্যাকে সেই মৌলের যোজ্যতা ইলেকট্রন বলে। যেমন- Na  এর ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপ- Na(11)=1s22s22p63s1

যোজ্যতা কাকে বলে?

যোজ্যতা কাকে বলে? কোনো মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে সর্বশেষ কক্ষপথে যত সংখ্যক ইলেকট্রন থাকে অথবা যত সংখ্যক বেজোড় ইলেকট্রন থাকে তাকে মৌলের যোজনী বা যোজ্যতা বলে। ধাতব মৌলের ক্ষেত্রে সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন সংখ্যা এবং অধাতব মৌলের ক্ষেত্রে সর্বশেষ কক্ষপথের বেজোড় ইলেকট্রন গ্রহণ করে সে সংখ্যাকেও ঐ মৌলের যোজ্যতা বলে। মৌলের সর্বশেষ কক্ষপথের উপস্তরসমূহের মধ্যে ইলেকট্রন পুনর্বিন্যাসের…

কঠিন বর্জ্য কাকে বলে? বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন দরকার? বর্জ্য পদার্থের উৎসগুলি কি কি? কঠিন বর্জ্যবস্তু কীভাবে পরিবেশকে প্রভাবিত করে? কঠিন বর্জের ব্যবস্থাপনার উপায় কী?

বর্জ্যবস্তু বা বর্জ্য কাকে বলে? যা বর্জনযোগ্য যাকে পরিত্যাগ করা যায়, তাকে বর্জ্যবস্তু বা বর্জ্য পদার্থ বলে। বর্জ্যবস্তুর আপাতভাবে অবাঞ্ছিত, অব্যবহারের অযোগ্য বস্তু। যেমন – রাবিশ, ভাঙা শিশি, বোতল, পুরোনো বাসন, মূলমূত্র, মৃতদেহ ইত্যাদি। কঠিন বর্জ্য বা সলিড ওয়েস্ট কী? কঠিন বর্জ্য বা সলিড ওয়েস্ট (Solid waste) বলতে কঠিন ও প্রায় কঠিন বর্জ্যবস্তুকে বোঝায়। যেমন-…

বায়োডিগ্রেডেবল কাকে বলে?

বায়োডিগ্রেডেবল কাকে বলে? বায়োডিগ্রেডেবল পলিমার হলো ঐ সকল পলিমার যেগুলো নির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের পরে ভেঙে গিয়ে বিভিন্ন প্রাকৃতিক সহ উৎপাদ যেমন : গ্যাস, পানি, বায়োগ্যাস বিভিন্ন অজৈব লবণ প্রভৃতি উৎপন্ন করে।

বাফার দ্রবণ কাকে বলে? | বাফার দ্রবণের প্রকারভেদ

বাফার দ্রবণ কাকে বলে? যে দ্রবণে সামান্য পরিমাণে এসিড, ক্ষার যোগ করলেও দ্রবণের pH মান অপরিবর্তিত থাকে তাকে বাফার দ্রবণ বলে। সাধারণত কোন দুর্বল অম্ল বা ক্ষার এবং এর লবণ দিয়ে বাফার দ্রবণ তৈরি করা হয়। যেমনঃ CH3COOH + CH3COONa অম্লীয় বাফার; H2CO3 + NaHCO3 ক্ষারীয় বাফার। এটি কার্বনেট বাফার বা কার্বনেট-বাইকার্বোনেট নামে পরিচিত। বাফার দ্রবণের প্রকারভেদ…

বায়োমেডিকেল বর্জ্য কয় প্রকার ও কী কী? বায়োমেডিকেল বর্জ্য অপসারণ সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনা

বায়োমেডিকেল বর্জ্য কয় প্রকার ও কী কী? বায়োমেডিকেল বর্জ্যকে কয়েকটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায়। যেমন – শ্রেণি-১ঃ মানবদেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ। শ্রেণি-২ঃ প্রাণজাত বর্জ্য যেমন প্রাণীর যেমন প্রাণীর মৃতদেহ, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, রক্ত ইত্যাদি। শ্রেণি-৩ঃ মাইক্রোবায়োলজি ও বায়োটেকনোলজি ল্যাবরেটরিজাত বর্জ্য। শ্রেণি-৪ঃ তীক্ষ্ম, ধারাল বর্জ্য যেমন – সূচ, সিরিঞ্জ, ছুরি, ব্লেড, কাচ ইত্যাদি। শ্রেণি-৫ঃ পরিত্যাক্ত ওষুধ। শ্রেণি-৬ঃ রক্ত মাখা কঠিন বর্জ্য যেমন – গজ, তুলো, প্লাস্টারের…