বৃত্ত কাকে বলে? বৃত্তের বৈশিষ্ট্য | বৃত্তের ব্যবহার

বৃত্ত কাকে বলে? একটি বৃত্ত হল একটি জ্যামিতিক আকৃতি যা একটি সমতলের সমস্ত বিন্দু নিয়ে গঠিত যা একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সমান দূরত্বে থাকে, যাকে কেন্দ্র বলে। কেন্দ্র এবং বৃত্তের যেকোনো বিন্দুর মধ্যে দূরত্বকে ব্যাসার্ধ বলে। বৃত্তগুলি প্রায়ই জ্যামিতি, গণিত এবং পদার্থবিদ্যায় ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন প্রাকৃতিক এবং মনুষ্যসৃষ্ট ঘটনা যেমন গ্রহের কক্ষপথ, চাকা এবং বৃত্তাকার…

গাণিতিক গড় কাকে বলে? গাণিতিক গড়ের সুবিধা | গাণিতিক গড়ের অসুবিধা | গাণিতিক গড়ের ব্যবহার

গাণিতিক গড় কাকে বলে? গণিতের সূত্র ব্যবহার করে গড় পরিমাপ করাকে গাণিতিক গড় বলে। এক্ষেত্রে গড় নির্ণয়ে প্রাপ্ত তথ্যকে সংখ্যা বানিয়ে গাণিতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। গাণিতিক গড়ের সুবিধা গাণিতিক গড় সহজ পরিমাপক অশ্রেণীকৃত তথ্য থেকে সহজে গাণিতিক গড় নির্ণয় করা যায়। গাণিতিক গড় গাণিতিক ও বীজগাণিতিক প্রক্রিয়া আরোপের উপযোগী। গাণিতিক গড়ের ব্যবহার সর্বাধিক। নমুনার…

সুষম পঞ্চভূজের একটি শীর্ষকোণ কত ডিগ্রী? 

সুষম পঞ্চভূজের একটি শীর্ষকোণ কত ডিগ্রী? ক) 106 খ) 108 গ) 110 ঘ) 120 উত্তরঃ খ) 108 ডিগ্রী। সুষম পঞ্চভূজের একটি শীর্ষকোণ 108 ডিগ্রী।

মধ্যক নির্ণয়ের সূত্র কি?

মধ্যক নির্ণয়ের সূত্র কি? শ্রেণিবিন্যস্ত উপাত্তের সংখ্যা n হলে, (n ÷ 2) তম পদের মান হচ্ছে মধ্যক। আর (n ÷ 2) তম পদের মান বা মধ্যক নির্ণয়ে ব্যবহৃত সূত্র হলো   যেখানে, L হলো যে শ্রেণিতে মধ্যক অবস্থিত সেই শ্রেণির নিম্নসীমা, n = গণসংখ্যা, Fc = মধ্যক শ্রেণির পূর্ববর্তী শ্রেণির যোজিত গণসংখ্যা, fm = মধ্যক শ্রেণির গণসংখ্যা এবং h =…

মধ্যমান কাকে বলে?

মধ্যমান কাকে বলে? পরিসংখ্যানের উপাত্তগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজারে যেসকল উপাত্ত ঠিক মাঝখানে থাকে সেইগুলোর মানই উপাত্তগুলোর মধ্যক বা মধ্যমান। যদি উপাত্তের সংখ্যা n হয় এবং n যদি বিজোড় সংখ্যা হয় তবে মধ্যমান হবে (n + 1) ÷ 2 তম পদের মান। আর n যদি জোড় সংখ্যা হয় হবে মধ্যমান হবে  n ÷ 2 তম পদ ও (n…

অবিচ্ছিন্ন শ্রেণিসীমা কাকে বলে?

অবিচ্ছিন্ন শ্রেণিসীমা কাকে বলে? শ্রেণি ব্যবধান অবিচ্ছিন্ন করার জন্য কোনো শ্রেণির উচ্চসীমা এবং পরবর্তী শ্রেণির নিম্নসীমার মধ্যবিন্দু নিয়ে সেই শ্রেণির প্রকৃত উচ্চসীমা এবং পরবর্তী শ্রেণির প্রকৃত নিম্নসীমা নির্ধারণ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ-   উপরোক্ত সারণিতে উপাত্তের শ্রেণি ব্যবধান বিচ্ছিন্ন। শ্রেণি ব্যবধানকে অবিচ্ছিন্ন করলে সারণিটি হবে :  

বৃত্তের পরিধি কাকে বলে?

বৃত্তের পরিধি কাকে বলে? পরিধি সাধারণত বৃত্তের হয়ে থাকে – একটি আবদ্ধ বক্ররেখার সীমান্ত বরাবর দৈর্ঘ্যকে তার পরিধি বলে। বৃত্তের চারদিকের সীমান্ত বরাবর দূরত্বকে বৃত্তের পরিধি বলে। বৃত্তের পরিধির সূত্র বৃত্তের পরিধি = 2πr যেখানে, r হলো বৃত্তের ব্যাসার্ধ।

গাণিতিক উক্তি কাকে বলে?

গাণিতিক উক্তি কাকে বলে? যখন কোনো বাক্য সত্য না মিথ্যা নির্ণয় করা যায় তখন উক্ত বাক্যটিকে গাণিতিক বাক্য বা বন্ধ বাক্য বা গাণিতিক উক্তি বলে। গণিতবিষয়ক এমন কোনো উক্তি যা সুনির্দিষ্ট করে সত্য না মিথ্যা বলা যায়, তাকে গাণিতিক বাক্য বলে। গাণিতিক বাক্য হলো সংখ্যা, প্রতীক, রাশি বা গাণিতিক ধারণা সংবলিত এমন একটি উক্তি, যা সত্য না মিথ্যা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

গাণিতিক প্রতীক কাকে বলে? | গাণিতিক প্রতীকের প্রকারভেদ

গাণিতিক প্রতীক কাকে বলে? গণিতে যে প্রতীক ব্যবহার করা হয় তাকে গাণিতিক প্রতীক বলে। গাণিতিক প্রতীকের প্রকারভেদ গাণিতিক প্রতীক ৫ প্রকার। যথাঃ ১) সংখ্যা প্রতীকঃ ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯ ২) প্রক্রিয়া প্রতীকঃ + (যোগ), – (বিয়োগ), ×(গুণ), ÷ (ভাগ) ৩) সম্পর্ক প্রতীকঃ > (বড়), < (ছোট), = (সমান), ≠ (সমান নয়), ≤ (ছোট অথবা সমান),…