রোজার ফজিলত ও গুরুত্ব কোরআন ও হাদিসের আলোকে
আমরা সকলেই জানি ইসলামের পাঁচটি মৌলিক স্তম্ভ রয়েছে। আর এই স্তম্ভ গুলোর মধ্যে রমজান মাসের রোজা অন্যতম ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল কুরআনের আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা দ্বিতীয় হিজরীতে তার বান্দাদের […]
আমরা সকলেই জানি ইসলামের পাঁচটি মৌলিক স্তম্ভ রয়েছে। আর এই স্তম্ভ গুলোর মধ্যে রমজান মাসের রোজা অন্যতম ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল কুরআনের আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা দ্বিতীয় হিজরীতে তার বান্দাদের […]
রোজার ফজিলত সম্পর্কে ৮ হাদিস হিজরি সনের সেরা মাস রমজান। এ মাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত রোজা। রোজা আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয় ইবাদত। এর প্রতিদান তিনি নিজ হাতেই দেবেন। রোজার ফজিলত-মর্যাদা সম্পর্কে […]
রমযনের রোযা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। ঈমান, নামায ও যাকাতের পরই রোযার স্থান। রোযার আরবি শব্দ সওম, যার আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা। পরিভাষায় সওম বলা হয়-প্রত্যেক সজ্ঞান, বালেগ মুসলমান নর-নারীর সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোযার নিয়তে পানাহার, স্ত্রী সহবাস ও রোযাভঙ্গকারী সকল কাজ থেকে বিরত থাকা। সুতরাং রমযান মাসের চাঁদ উদিত হলেই প্রত্যেক সুস্থ, মুকীম প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ এবং হায়েয-নেফাসমুক্ত প্রাপ্তবয়স্কা নারীর উপর পূর্ণ রমযান রোযা রাখা ফরয। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন- يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ (তরজমা) হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যেন তোমরা মুত্তাকী হতে পার।-সূরা বাকারা (২) : ১৮৩ অন্য আয়াতে ইরশাদ করেছেন- فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ (তরজমা) সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তিই এ মাস পাবে, সে যেন অবশ্যই রোযা রাখে।- সূরা বাকারা (২) : ১৮৫ হযরত আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন- إذا رأيتم الهلال […]
প্রশ্নঃ সাওমের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা কর। সাওমে বিসালের ব্যাপারে যা জান লিখ।মুসাফিরের রোযার ব্যাপারে যা জান লিখ। রোযা রাখার ব্যাপারে চাঁদ দেখার ব্যাপারে ইসলামী মনোভাব ব্যক্ত কর। ভূমিকা আল্লাহ সুবাহানাওতায়ালা […]
সাওম এর আভিধানিক ও পারিভাষিক অর্থ কী? সাওমের ধর্মীয় ও সামাজিক গুরত্ব আলোচনা সাওম এর আভিধানিক অর্থ ‘সিয়ামুন’ শব্দটি ‘সাওমুন’-এর বহুবচন। এটি একটি আরবি শব্দ এবং ইসলামের ধর্মীয় পরিভাষাগুলোর অন্যতম। যার আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা। সাওম এর পারিভাষিক অর্থ আর পারিভাষিক অর্থে সাওম বা সিয়াম বলতে কোনো মুমিন ব্যক্তি মহান আল্লাহর নির্দেশ পালনের নিয়তে তাঁরই নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে সুবহে সাদিক উদিত হওয়ার পূর্ব থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত খাদ্য-পানীয় ও যৌনতা থেকে বিরত থাকাকে বোঝায়। সাওমকে আমরা বাংলা ভাষাভাষী মানুষ রোজা বলে জানি।রমজান বা রমাদানের ফরজ হওয়া সম্পর্কে মহান আল্লাহ তাআলা পবিত্র কালামে সুরা বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতে ইরশাদ করেন: হে ইমানদারগণ! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমনি ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর। যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো। ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে সালাতের গুরুত্ব হাদিসের […]
রোজা ইসলামের তৃতীয় স্তম্ভ। প্রতিবছর রমজানে প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান মহান সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ লাভের জন্য ধর্মীয় ইবাদত রোজা পালন করে থাকেন। রোজা শুধু ধর্মীয় বিধিবিধানের অংশ নয়; বরং এটি বিজ্ঞান ও […]
‘রোজা’ একটি ফারসি শব্দ যার আরবি প্রতিশব্দ হলো ‘সাউম’ বা ‘সাওম’, এর অর্থ হলো সংযম। রোজা পালন বা সিয়াম হলো ইসলাম ধর্মের পাঁচটি মূল ভিত্তির একটি। সুবহে সাদিক বা ভোরের […]
রোজার মাধ্যমে মানুষ আল্লাহর সন্তুষ্টি, পরহেজগারি (খোদাভীতি) ও নৈকট্যলাভ করতে সক্ষম হয়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘হে ইমানদাররা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল […]
❑ মহান আল্লাহ তাআলার বাণী- “হে ঈমানদারগণ! তোমাদের পূর্ববর্তী উম্মতের মত তোমাদের উপরও রোযা ফরজ করা হয়েছে, যাতে তোমরা তাকওয়ার অধিকারী হতে পার।” (সুরা বাকারা-১৮৩ ❑ রাসুল (সাঃ) বলেছেন,যে ব্যাক্তি […]
মাহে রমজান ও রোজা বিষয়ক কুরআনের আয়াত সমূহ হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য রােযা ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয করা হয়েছিল তােমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর। আশা করা যায় তােমাদের মধ্যে তাকওয়ার গুণ ও বৈশিষ্ট্য […]