![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvuAs5m2GOhandoqoRdR4AJ_fuiJKqeVzPY7BOqmChN93rgWjLK1HmEyv4LwCL5UONcol8Z7bRdRIxIz_9A2nNEC0--OSicOFhidkQoCU9ti3Wf6ej-iJJPrceC3fN_4Yzmn2zyOsq9gd_YpMiQ8ml7fS5wjDZV7igFU-SoR3bbjJMlDkLwWM4HdT2/w536-h298/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8.jpg)
নেফ্রন মানবদেহে কীভাবে কাজ করে?
নেফ্রন হচ্ছে বৃক্কের গাঠনিক একক। বৃক্ক দেহের নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য মূত্রের মাধ্যমে দেহ থেকে অপসারণ করে। মূত্রে ইউরিয়া, ইউরিক অ্যাসিড, অ্যামােনিয়া, ক্রিয়েটিনিন ইত্যাদি নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থ থাকে। এগুলাে মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। বৃক্কস্থিত নেফ্রন একটি জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্রমাগতভাবে মূত্র উৎপন্ন করে। উৎপন্ন মূত্র সংগ্রাহী নালিকার মাধ্যমে বৃক্কের পেলভিসে পৌঁছায় এবং পেলভিস থেকে ইউরেটারের ফানেল আকৃতির প্রশস্ত অংশ বেয়ে ইউরেটারে প্রবেশ করে। ইউরেটার থেকে মূত্র মূত্রথলিতে আসে এবং সাময়িকভাবে জমা হয়। মূত্রথলি মূত্র দ্বারা পরিপূর্ণ হলে মূত্র ত্যাগের ইচ্ছা জাগে এবং মূত্রথলির নিচের দিকে অবস্থিত ছিদ্রপথে দেহের বাইরে বেরিয়ে আসে। এভাবেই নেফ্রন মানবদেহে কাজ করে।